একজন হিন্দু মেয়ে ইসলাম ধর্ম গ্রহন করেছেন। কিন্তু মেয়েটি কেন হিন্দু থেকে মুসলমান হলো তার বিবরণ দেওয়া হলো এখানে। একদিন একজন নও মুসলিম বোন তাকে জিজ্ঞাস করা করলো- ‘বোন কেন তুমি হিন্দু থেকে মুসলিম হলে?’

সে উত্তরে বলেছিলো, শ্মশানে যখন আমার বাবার লাশ পুড়ানো হয়, তখন তার শরীরে আগুন লাগার সাথে সাথে হাত-পায়ের রগ টানা দেয় ফলে বাবার লাশটি দাঁড়িয়ে যায়| তখন এক ব্যক্তি বাবার লাশটি শোয়ানোর জন্য লাঠি দিয়ে খুব জোরে জোরে পিটাতে থাকে| পিটানোর চোটে হাড় ভাঙার শব্দ পাই অনেক দিন পর মায়ের মৃত্যুতে..শ্মশানে বড় ভাই মায়ের মুখে আগুন দিলে তার গায়ের কাপড় পুড়ে গেলে দেখা যায় বিবস্ত্র দেহ অথচ সারা জীবনে মানুষ মায়ের বিবস্ত্র দেহ দেখাতো দূরের কথা.. মূখও ঠিক মত দেখতে পারেনি।

আমি হিন্দু হলেও এ নির্মম দৃশ্য সহ্য করতে পারিনি| অথচ মুসলমানরা কত আদর করে তার প্রিয়জনের লাশ সমাহিত করে। আদর করে গোসল করায়, নতুন কাপড় দেয়, এরপর আদর করেই কবরে নামায় পড়ে, কবরে ডাইরেক্ট মাটিচাপা দেয় না, প্রথমে চাটাই বাঁশ দেয়, এরপর মাটি দেয়, এই দুটো বিষয় তুলনা করেই আমি মুসলমান হয়ে যাই, এই দুনিয়াতে ইসলাম ধর্মই হচ্ছে একমাত্র শান্তির ধর্ম। “সুবহানআল্লাহ.”.. “সুবহানআল্লাহ”।

আরো পড়ুনঃ-

স্বামীর মৃত্যুর চার বছর পর ভিক্ষা করে মসজিদ নির্মাণ করেছেন ৭০ বছর বয়সী কালুজান..!

এই হিন্দু ছেলেটি জাকির নায়েককে কি প্রশ্ন করল দেখুন… (ভিডিওসহ)

রিকশা চালিয়ে মাস্টার্স পড়ছে জীবন যুদ্ধে হার না মানা এক এনামুলের গল্প

(এই নিউজটি আপনার পছন্দ হলে আমাদের ফেসবুক পেইজে লাইক দিয়ে সংযুক্ত থাকুন)