বৃহস্পতিবার, নভেম্বর ৭, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

অসাম্প্রদায়িক থেকে সাম্প্রদায়িক জাতি!

কিছুদিন আগে শাকসবজি কিনতে বাজারে গিয়েছিলাম। সবজির উচ্চমূল্য শুনে বিক্রেতাকে পাশের একটি ‘রিটেইল চেইন শপ’ দেখিয়ে বললাম, “ওখানে তো আপনাদের চাইতে কম দামে সবজি বিক্রি হয়।” শুনেই তেলে-বেগুনে জ্বলে উঠে সবজিওয়ালা বলল, “আরে সেগুলো তো পচা-বাসি সবজি, মানুষ খায়? ওগুলো তো হিন্দুরা খায়।” আমি স্তব্ধ হয়ে গেলাম।

বাসায় একদিন আমার মেয়ের সঙ্গে তার এক হিন্দুু ধর্মাবলম্বী বন্ধু আসে। আমার বুয়া বাসায় রান্না করা গরুর গোশতের তেহেরি মেয়েটিকে খেতে দিয়েছিল। তা শুনে আমি বললাম, “বুয়া কী করেছ, ওকে গরুর গোশত খাওয়ালা?” বুয়া বিজয়ের ভঙ্গিতে বলল,‘ভালো হইসে, খুব মজা হইসে।” শুনে আমি থ! বললাম, “তোমাকে যদি কেউ শূকরের গোশত না বলে খেতে দেয় তোমার কেমন লাগবে?” তখন বুয়া বলে উঠে, “ক্যান খামু? ক্যান দিবেন?”

আমাাদের বিবেচনায় এ দুজন স্বল্প বা অশিক্ষিত শ্রেণির আওতাভুক্ত। আমরা তথাকথিত উচ্চ শিক্ষিতদের মানসিকতা কি এর চেয়ে উন্নত? একটি নামী স্কুলের প্রধান শিক্ষক দুঃখ করে বলছিলেন, তাঁর স্কুলের এক শিক্ষার্থী আরেক হিন্দুুধর্মাবলম্বী শিক্ষার্থীর ধর্ম নিয়ে তুচ্ছাতাচ্ছিল্য করলে সে শিক্ষকের কাছে নালিশ করে। প্রধান শিক্ষিকা মুসলমান শিক্ষার্থীর মা-বাবাকে ডেকে বিষয়টি জানান। আশ্চর্যের বিষয় হচ্ছে, সেই মা-বাবা তাদের সন্তানকে এ জন্য ভর্ৎসনা তো করেনইনি, উল্টো স্কুল কর্তৃপক্ষের ওপর রাগ করে সন্তানকে স্কুল থেকে নিয়ে যান।

বলা বাহুল্য, হিন্দুু অধ্যুষিত রাষ্ট্রেও একইভাবে মুসলামান সংখ্যালঘুদের প্রতি এ ধরনের বিদ্বেষ পোষণ করা হয়। একাত্তরে শরণার্থী হয়ে কলকাতায় পরিবারের সঙ্গে সল্ট লেকের এক বাসায় ছিলাম। ছোট ছিলাম, পাড়ার মেয়েদের সঙ্গে খেলতাম। একদিন কী প্রসঙ্গে একটি মেয়ে যখন শুনল আমরা মুসলমান, সে বলে উঠল, “অ্যা তোরা মুছলমান?” আরেকদিন এক ছোট ছেলে বলে, “তোমরা মুসলমান হতেই পার না, কারণ, মুসলমানদের কাছে ছুরি থাকে।”

সেসময় কলকাতার মুসলমানরা একটা স্বতন্ত্রতা নিয়ে থাকত। তাই সাধারণ হিন্দুু-মুসলমানদের মধ্যে হয়তো একটা ফারাক ছিল। শিক্ষিত বুদ্ধিজীবী মুসলমানরা অবশ্যই ছিল এর বাইরে। ওই দুটি ঘটনার পাত্রপাত্রীর মতো যদি সত্যি পশ্চিমবঙ্গের মানুষদের মানসিকতা থাকত তাহলে প্রায় এক কোটি শরণার্থীকে নয় মাস ধরে পালতে পারত না ভারতের সেসময়ের সরকার। একাত্তরে পশ্চিমবঙ্গ, ত্রিপুরা, আসামের সাধারণ মানুষেরাও যার যা সামার্থ্য ছিল তা নিয়ে বাংলাদেশ থেকে যাওয়া শরণার্থীদের পাশে দাঁড়িয়েছিল। স্কুলের ছেলেমেয়েরাও টিফিনের পয়সা জমিয়ে বাংলাদেশি শরণার্থীদের সাহায্যে এগিয়ে এসেছিল। তখন তারা হিন্দুু-মুসলমান বিবেচনা করেনি; মানবতাই কাজ করেছে।

কলকাতার অভিজ্ঞতা শেয়ার করলাম এই কারণে যে তখন ছোট হলেও মনে হয়েছিল, ওদের চাইতে আমরা কত অসাম্প্রদায়িক, কত উদার! ছোটবেলায় দেখতাম, বাবার হিন্দুু বন্ধু ও বন্ধুপত্নিরা প্রায় সারা দিন আমাদের বাসায় কাটিয়ে যেতেন। বলতে গেলে আমরা একপাতে খেয়েছি। শুধু আমাদের পরিবার নয়, আশেপাশে কাউকে দেখিনি হিন্দু বলে বা অন্য কোনো ধর্মাবলম্বীর প্রতি এত বিদ্বেষমূলক মনোভাব পোষণ করতে, বিশেষ করে আমরা যারা শহরে শিক্ষিত মধ্যবিত্ত পরিবারের মানুষ হয়েছি।

এখন ‘ইসলামি সিনড্রম’ যেভাবে ছড়িয়ে পড়ছে তাতে এ অসুখ থেকে মধ্যবিত্ত, নিম্নবিত্ত, ধনী কেউ বাদ পড়ছে না। ধার্মিক হলেই যে অন্য ধর্মবিদ্বেষী হবে, এটি আমরা দেখিনি। কিন্তু এখন মনে হচ্ছে, যত মানুষ ধর্ম-অনুগত হচ্ছে তত মানুষের ধর্মের ‘সুড়সুড়ি’ অনুভব করার প্রবণতা বাড়ছে। যে পরিবারের সদস্যকে দেখেছি ছোটবেলায় বাবার সঙ্গে মহা উৎসাহে শুধু পূজামণ্ডপ দেখতে যাওয়া নয়, প্রসাদও তৃপ্তির সঙ্গে খেতে, সে আজ মধ্যপঞ্চাশে এসে বলছে, “পূজামণ্ডপে যাওয়া গুনাহ।”

সামরিক শাসক আমলে যারা বড় হয়েছে, যারা ‘ধর্মীয় অনুভুতি’কে রাষ্ট্রীয পৃষ্টপোষকতায় লালন করতে দেখেছে, যারা চারপাশে ‘ধর্ম’, ‘ধর্ম’ নিয়ে আহাজারি করতে শুনেছে এবং রাষ্ট্রকে রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করতে দেখেছে, তারাই সাম্প্রদায়িক হয়ে উঠেছে, সে ব্যাখ্যাও তো এখানে ধোপে টেকে না। যারা ষাট বা সত্তর দশকে বাঙালি রেঁনেসা যুগে মানুষ হয়েছেন তারাও অদ্ভুতভাবে ধর্মর আজগুবি ব্যাখ্যায় আসক্ত হয়ে উঠছেন।

পঞ্চাশ-ষাট দশকে এ দেশে যেসব দাঙ্গা হয়েছে, মুসলামানরাই গিয়ে হিন্দুদের আগলে রেখেছিল। তবে বাহ্মণবাড়িয়ায় প্রতিমা ভাঙচুর আর হিন্দুবাড়ি লুটের ঘটনায় দুজন যুবকের কথা জানতে পারি যাঁরা এসব লুটতরাজের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছিলেন। কিন্তু শ শ মানুষের আক্রোশের কাছে দু-চারজনের সচেনতা কি কাজে আসে? সে জন্য তাঁরা পারেননি। এ ছাড়া প্রশাসন যেখান ‘পক্ষাঘাত আক্রান্ত’ থাকে সেখানে সমাজ আর কতটুকু সচল হতে পারে?

এখন আমজনতা সবাই ফেসবুক ব্যবহার করে। দেশ ডিজিটাল হচ্ছে, সেই সঙ্গে আমরা ‘ডিজিটাল সাম্প্রদায়িকতা’র খপ্পরে পড়ছি। ফেসবুক ব্যবহারকারীদের কমেন্ট, স্ট্যাটাস পড়লে মনে হয় শুধু সংখ্যালঘুরা নয়, আমাদের মতো যাদের হৃদয়ে এক চিমটে হলেও বিবেক আছে তাদের দেশ ছেড়ে পালাতে হবে! ফটোশপে কারসাজি করে ধর্মীয় সহিংসতা উস্কে দেওয়া হয়েছে– এসব ফেসবুক ব্যবহারকারীরা অবশ্যই জানে। কিন্তুু অন্য ধর্মাবলম্বীদের প্রতি বিদ্বেষ যাদের মনের ভেতর উথালপাতাল করে তারা এ সুযোগে তা কাজে লাগাতে পারে। এসব বদহজম রোগীদের মধ্যে শুধু স্বল্প শিক্ষত মানুষজন নয়, আছেন অধ্যাপক, সাংবাদিক, চিকিৎসক, প্রকৌশলীসহ সমাজের ‘ক্রিম’রাও!

ব্রিটিশরা আমাদের মধ্যে সাম্প্রদায়িকতার বীজ ঢুকিয়ে দিয়েছে, বহুচর্চিত এই বাণী শুনে আসছি যুগ যুগ ধরে। চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত বা ১৯০৫ সালের বঙ্গভঙ্গ দুই ধর্মের অনুসারীদের মধ্যে হিংসা রোপনের জন্য দায়ী বলা হয়। তাহলে কেন এ দেশের শতকরা ৯০ জন মানুষ ১৯৭০ সালে আওয়ামী লীগকে ভোট দেয় তাদের অসাম্প্রদায়িক ধর্মনিরপেক্ষ নীতি থাকা সত্ত্বেও? কেন ভারতে চার-চারজন মুসলিম রাষ্ট্রপতি হতে পেরেছিলেন? আমরা কি ষাট-সত্তর দশকের অসাম্প্রদায়িক জাতি থেকে একবিংশ শতকে এসে সাম্প্রদায়িক জাতিতে রূপান্তরিত হচ্ছি?

যখন সমাজচালক শিক্ষিত মধ্যবিত্তরা ধর্ম নিয়ে ‘আদিখ্যেতা’ করে তখনই ধর্মীয় সম্প্রীতি সমাজ থেকে উধাও হয়ে যায়, সেটি শুধু থাকে বক্তৃতাতেই। যখন তথাকথিত শিক্ষিতদের আড্ডায় সর্বস্থলের উচ্চপর্যায়ে হিন্দুদের নিয়োগ নিয়ে গুপ্ত রাগ প্রকাশ করা হয়, তখন মনে হয় সামরিক শাসনকালে অলিখিতভাবে সব উচ্চপদ থেকে অমুসলিমদের দূরে রাখা হত, সেসময় কারোর মুখ থেকে তো কোনো উচ্চবাচ্য শোনা যায়নি। সমাজে পিছিয়ে পড়া মানুষরা যখন সামনে আসার যোগ্যতা অর্জন করে তখন এ রকম ফিসফাস শোনা য়ায়, নারীদের ক্ষেত্রেও তা ঘটছে।

২৪ বছর পাকিস্তানি প্রশাসন শত চেষ্টা করেও এ দেশের মানুষকে সাম্প্রদায়িক করতে পারেনি, তাদের প্রেতাত্মা জামায়াত-শিবির খুব সংগোপনে তাদের সে ‘মিশন’ সফল করার কৃতিত্ব নিতে পারছে। চারদিকে হিজাবের ছড়াছড়ি তার একটা প্রমাণ। একদিন আমার এক সহকর্মী বলছিল, সে যখন রাস্তায় একা হেটে কোথাও যায়, প্রায়ই দেখা যায় দাড়িওয়ালা পায়জামা-পাঞ্জাবি পরা মানুষ পাশে যাওয়ার সময় ফিসফিস করে বলেন, “মাথায় কাপড় দেন।” কী ভয়াবহ!

মানুষমাত্র ‘অ্যান্টি-এস্টাবলিশমেন্ট’। অনেকে বলে, এ কারণেও মানুষ ধর্মের প্রতি বেশি অনুগত হয়ে উঠছে। (ধর্মের প্রতি অনুগত মানে অন্য ধর্মের প্রতি বিদ্বেষ নয়, কিন্তুু আমাদের ক্রিয়াকলাপ দেখিয়ে দিচ্ছে নিজের ধর্মের প্রতি ভালোবাসা মানে অন্য ধর্মের প্রতি ঘৃণা)। কিন্তু ‘এস্টাবলিশমেন্ট’দের তো ধর্মনিরেপক্ষ হওয়ার কোনো লক্ষণ দেখি না। নাসিরপুরের টিএনও আর সাংসদের আচরণ তো আমরা ফেসবুকের বদৌলতে দেখতে পেরেছি। যে জনপ্রতিনিধি বলেন, “কয়েকটি মাত্র মন্দির ভাঙচুর হয়েছে”, তাঁর কাছে সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা কতটা আশা করা যায়?

সুখবর হচ্ছে, হামলায় অংশগ্রহণকারী ক্ষমতাধর দলের দুজনকে দল থেকে বহিষ্কৃত করা হয়েছে। চাপটি কোথা থেকে এসেছে, কে জানে!

একটি মন্দির ভাঙলেও তার দায়ভার নিতে হবে প্রশাসনকে। ধর্মের প্রতি এই পক্ষপাতিত্ব এখন মহামারি আকার ধারণ করেছে সারা বিশ্বে, বিশেষ করে এই উপমহাদেশে। তা না হলে মোদীর সাম্প্রদায়িক দল ধর্মনিরেপক্ষ বলে খ্যাত দেশে নির্বাচনে জয়লাভ করে? যেখানে নির্বাচনের আগে অমর্ত্য সেনের মতো ব্যাক্তিরা মোদীকে ভোট না দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছিলেন। মোদী যতই মিষ্টি কথা বলুক, তাঁর দল তো পারছে না সাম্প্রদায়িক মনোভাব থেকে ঊর্ধ্বে উঠতে। আমাদের দেশে তো ক্ষমতায় কোনো সাম্প্রদায়িক দল নেই। বরং যে দল ক্ষমতায় আছে তারা অসাম্প্রদায়িক, তারা এ দেশের মহান মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্ব দিয়েছিল। ধর্ম নিয়ে পাকিস্তানি শাসকদের চোখ-রাঙানিকে যে দল বুড়ো আঙুল দেখাতে পেরেছিল, সে দলের শাসনামলে কেন মন্দির ভাঙচুর হবে? কেন ধুলিসাৎ হবে বৌদ্ধ মন্দির?

যারা বলে, এ দেশের হিন্দুদের এক পা ভারতে, তারা এ ধরনের সহিংসতায় একজন হিন্দুকেও বাঁচাতে এগিয়ে এসেছে কি? তারা কি অনুভব করতে পারে নিজ বাস্তুভিটা ত্যাগ করার যন্ত্রণা? যাদের ভারতে বা অন্যদেশে গিয়ে থিতু হওয়ার সামর্থ্য আছে তাদের উপর এ আক্রমণ হচ্ছে না, যে প্রান্তিক মানুষদের জমিজামা যতটুকু আছে তা দখল করা সহজ, তাদের উপর চলে এই নৃশংসতা।

কে একজন হিন্দু ধর্মাবলম্বী ইসলাম ধর্মকে অপমান করেছে সে কারণে পুরো হিন্দুু সম্প্রদায়ের উপর ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে? তাহলে তো প্রতিদিন যেখানে পূজা-খাদিজার মতো নারীরা পুরুষ কর্তৃক আক্রান্ত হচ্ছে সেখানে পুরো পুরুষ জাতিকেই জেলে ঢোকানো উচিৎ! একটি ঘটনা বারবার ঘটলে এবং তার প্রতিকার না হলে সবার কাছে সেটার গুরুত্ব ভোঁতা হয়ে যায়। সংখ্যালঘুদের ওপর আক্রমণ সে পর্যায়ে যাচ্ছে।

সংখ্যাগুরুদের দাম্ভিকতা প্রতিটি জাতির মধ্যে রয়েছে। কিন্তু সুশিক্ষা, মুক্তচিন্তা তা থেকে পরিত্রাণ দিতে পারে। আমরা সে শিক্ষা পাচ্ছি না– না পরিবার, না সমাজ, না রাষ্ট্র তা দিচ্ছে।

এ কারণে সবজিওয়ালা হিন্দুরা অখাদ্য খায় বলে মন্তব্য করে, হিন্দুকে গরুর গোশত খাইয়ে মজা পায় কাজের বুয়া, এবং এ কারণে শিক্ষিত মা-বাবা সন্তানের ভিন্ন ধর্মের সহপাঠীকে হেনস্তা করা সমর্থন করেন।

পারভীন সুলতানা ঝুমা, সাংবাদিক, কলামিস্ট

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

খেলার জগতের সামাজিক দায়বদ্ধতা ও পেশাদারি কাঠামো

লাল-সবুজের তরুণ প্রজন্মের এ সময়ের প্রিয় শ্লোগান, ‘বাংলাদেশের জান, সাকিববিস্তারিত পড়ুন

আগস্টের শোককে শক্তি হিসেবে নিতে পারি আমরা তরুণেরা

“যতদিন রবে পদ্মা যমুনা গৌরী মেঘনা বহমান, ততদিন রবে কীর্তিবিস্তারিত পড়ুন

বাবা যখন ধর্ষক

যেখানে আপন বাবাই ধর্ষণ করে, সেখানে সৎ বাবার ধর্ষণ আমাদেরবিস্তারিত পড়ুন

  • দুই বড় দেশ যখন প্রতিবেশী ও প্রতিযোগী
  • মৌসুমি নৌকা শোরুম
  • ভারতবিদ্বেষ কেন বেড়ে চলেছে?
  • জনগণের কাছে শেখ হাসিনাই জয়ী
  • ‘গুলিস্তান’ নেই, তবু আছে ৬৪ বছর ধরে
  • পদ্মা ব্রিজ দিয়ে কী হবে?
  • যুদ্ধাহতের ভাষ্য: ৭০– “এখন অমুক্তিযোদ্ধারাই শনাক্ত করছে মুক্তিযোদ্ধাদের”
  • আসুন, বড় হই
  • আসুন, পিঠের চামড়া না তুলে পিঠ চাপড়ে দিতে শিখি
  • বাড়িওয়ালা মওদুদ ও বাড়িছাড়া মওদুদ
  • ব্রিটেনের নতুন সরকার নিয়ে যে শঙ্কা!
  • আওয়ামী লীগ ছাড়া কি আসলে কোনো বিকল্প আছে?