রবিবার, এপ্রিল ২৮, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

তারুণ্যের সংবাদ মাধ্যম

এক প্রবাসী বাঙ্গালীর ব্যাকুলতা ! নোয়াখালীকে বিভাগ হিসেবে পেতে চেয়ে

নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর ও ফেনী মহকুমা নিয়ে নোয়াখালী জেলা চট্টগ্রাম বিভাগের অর্ন্তভূক্ত একটি বিশাল জেলা হিসেবে পরিচালিত হয়ে আসছিল। কিন্তু বর্তমানে এলাকায় ব্যাপ্তী, সুযোগ সুবিধা, প্রাকুতিক সম্পদ, যোগাযোগ ব্যবস্থা ও সার্বিক উন্নয়নের কথা ভেবে জনগনের দাবী নোয়াখালীকে বিভাগ করা। হনগনের এই দাবী কতটা সফল হবে তা এই মুহুর্তে বলা মুশকিল। তবে সাধারনের সার্বক চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। প্রবসী একজন বাঙ্গালীর একটি পোষ্ট দেখে একজন পাঠক হিসাবে আমার কাছে মনে হলো বিষয়টিকে মিডিয়ায় তুলে ধরা দরকার। তাই এই লেখনি।
Capture
নোয়াখালী জেলা বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে চট্রগ্রাম-বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল। বর্তমান নোয়াখালী জেলা আগে ফেনী, লক্ষীপুর এবং নোয়াখালী জেলা নিয়ে একটি বৃহত্তর অঞ্চল ছিল, যা এখনও বৃহত্তর নোয়াখালী নামে পরিচিত। নোয়াখালী জেলার প্রাচীন নাম ছিল ভুলুয়া। নোয়াখালী সদর থানার আদি নাম সুধারাম। ইতিহাসবিদদের মতে একবার ত্রিপুরার পাহাড় থেকে প্রবাহিত ডাকাতিয়া নদীর পানিতে ভুলুয়ার উত্তর-পূর্বাঞ্চল ভয়াবহভাবে প্লাবিত হয় ও ফসলি জমির ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়। এই অবস্থা থেকে পরিত্রাণের উপায় হিসাবে ১৬৬০ সালে একটি বিশাল খাল খনন করা হয়, যা পানির প্রবাহকে ডাকাতিয়া নদী হতে রামগঞ্জ, সোনাইমুড়ী ও চৌমুহনী হয়ে মেঘনা এবং ফেনী নদীর দিকে প্রবাহিত করে। এই বিশাল নতুন খালকে নোয়াখালীর আঞ্চলিক ভাষায় “নোয়া (নতুন) খাল” বলা হত, এর ফলে অঞ্চলটি একসময়ে লোকের মুখেমুখে পরিবর্তিত হয়ে “নোয়াখালী” হিসাবে পরিচিতি লাভ করতে শুরু করে।
নোয়াখালী জেলার মর্যাদা পায় ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানী কর্তৃক এদেশে জেলা প্রশাসন প্রতিষ্ঠার প্রাথমিক পরীক্ষা-নিরীক্ষার সময় থেকেই। ১৭৭২ সালে কোম্পানীর গভর্নর জেনারেল ওয়ারেন হেস্টিংস এদেশে প্রথম আধুনিক জেলা প্রশাসন ব্যবস্থা প্রবর্তনের প্রচেষ্টা নেন। তিনি সমগ্র বাংলাদেশকে ১৯টি জেলায় বিভক্ত করে প্রতি জেলায় একজন করে কালেক্টর নিয়োগ করেন। এ ১৯টি জেলার একটি ছিল কলিন্দা। এ জেলাটি গঠিত হয়েছিল মূলতঃ নোয়াখালী অঞ্চল নিয়ে। কিন্ত ১৭৭৩ সালে জেলা প্রথা প্রত্যাহার করা হয় এবং প্রদেশ প্রথা প্রবর্তন করে জেলাগুলোকে করা হয় প্রদেশের অধীনস্থ অফিস। ১৭৮৭ সালে পুনরায় জেলা প্রশাসন ব্যবস্থা প্রবর্তন করা হয় এবং এবার সমগ্র বাংলাদেশকে ১৪টি জেলায় ভাগ করা হয়। এ ১৪ টির মধ্যেও ভুলুয়া নামে নোয়াখালী অঞ্চলে একটি জেলা ছিল। পরে ১৭৯২ সালে ত্রিপুরা নামে একটি নতুন জেলা সৃষ্টি করে ভুলুয়াকে এর অন্তর্ভুক্ত করা হয়। তৎকালে শাহবাজপুর, হাতিয়া, নোয়াখালীর মূল ভূখন্ড, লক্ষ্মীপুর ,ফেনী , ত্রিপুরার কিছু অংশ, চট্টগ্রামের সন্দ্বীপ ও মীরসরাই নিয়ে ছিল ভুলুয়া পরগনা। ১৮২১ সালে ভুলুয়া নামে স্বতন্ত্র জেলা প্রতিষ্ঠার পূর্ব পর্যন্ত এ অঞ্চল ত্রিপুরা জেলার অন্তর্ভুক্ত ছিল। ১৮৬৮ সালে ভুলুয়া জেলাকে নোয়াখালী জেলা নামকরণ করা হয়।

মোস্তাফিজুর রহমানের ফেসবুক লিংকটা নিচে দেয় হলো:
https://www.facebook.com/akla.manus.100?hc_ref=NEWSFEED&fref=nf

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

সাজেকে ডাম্প ট্রাক উল্টে ৬ শ্রমিক নিহত

রাঙ্গামাটির বাঘাইছড়ি উপজেলার সাজেক ইউনিয়নে শিজকছড়া-উদয়পুর সীমান্ত সড়কের ৯০ ডিগ্রিবিস্তারিত পড়ুন

টাকার বিনিময়ে স্ত্রীকে ধর্ষকদের হাতে তুলে দেন স্বামী, অতঃপর…

কুমিল্লায় ৫ হাজার টাকার বিনিময়ে স্ত্রীকে তিন ধর্ষকের হাতে তুলেবিস্তারিত পড়ুন

ভিক্ষুকে সয়লাভ নোয়াখালীর শহর

নোয়াখালী জেলা শহর মাইজদী এখন ভিক্ষুকের শহরে পরিণত হয়েছে। যদিওবিস্তারিত পড়ুন

  • তালাশ টিমের উপর হামলা, ক্র্যাবের নিন্দা ও প্রতিবাদ
  • ক্যাম্পে নাশকতার পরিকল্পনা, অস্ত্র-গোলাসহ ৪ গ্রেপ্তার
  • চট্টগ্রামে চিনির গুদামে আগুন- ১৭ ঘণ্টা পরও পুরোপুরি নেভেনি
  • কুমিল্লায় ইয়াবাসহ জাসদের কেন্দ্রীয় নেত্রী আটক
  • পাল্টাপাল্টি অবস্থানে ছাত্রলীগ চবিতে
  • পরীক্ষা দিতে যাওয়া নৌকাডুবিতে জেএসসি পরীক্ষার্থীর মৃত্যুর ঘটনায় মামলা
  • নোয়াখালীতে পুলিশ-বিএনপি সংঘর্ষ
  • ঋণের বোঝা নিয়ে দম্পতির ‘আত্মহত্যা’
  • রেড ক্রিসেন্টের ত্রাণবাহী ট্রাক খাদে, ৬ নিহত
  • নোয়াখালীতে মাজারের খাদেমকে গলা কেটে হত্যা
  • কক্সবাজারে চার ভাইসহ যুবলীগের সভাপতি আটক, অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার !!
  • টানা বর্ষণে কক্সবাজারে পাহাড় ধসে ভাই-বোনের মৃত্যু