সোমবার, মে ৬, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

তারুণ্যের সংবাদ মাধ্যম

এবার ছয় মুসলিম দেশের নাগরিকদের ওপর নিষেধাজ্ঞা

সাতটি নয় এখন মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ ছয়টি দেশের নাগরিকদের ওপর যুক্তরাষ্ট্র ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা থাকছে। এ ছাড়া ১২০ দিনের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের সব ধরনের শরণার্থী কর্মসূচি বন্ধ থাকবে। এখন থেকে এক লাখ দশ হাজার নয় পঞ্চাশ হাজারের বেশি শরণার্থী যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে গ্রহণ করা হবে না।

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নতুন নির্বাহী আদেশে এমন নির্দেশনা জারি করেছেন। স্থানীয় সময় সোমবার এ সব বিষয় সংযুক্ত নতুন নির্বাহী আদেশ জারি করেন তিনি।

মার্কিন গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী নতুন নির্বাহী আদেশে ইরাকের নাগরিকদের ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকছে না। অন্য যে ছয়টি দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা থাকছে সেগুলো হলো: সিরিয়া, ইরান, ইয়েমেন, লিবিয়া, সোমালিয়া ও সুদান। এর আগে ২৭ জানুয়ারি নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে ইরাকসহ ওই সাত দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্র ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিলেন ট্রাম্প।

নতুন নির্দেশনায় তালিকাভুক্ত দেশের যে সমস্ত অভিবাসীদের গ্রিন কার্ড রয়েছে, যারা কূটনৈতিক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন, যাদের আগে রাজনৈতিক আশ্রয় বা শরণার্থী হিসেবে গ্রহণ করা হয়েছে তাদের প্রতি এ নিষেধাজ্ঞা শিথিল থাকছে।

হোয়াইট হাউস থেকে নতুন নির্দেশনার তথ্য কংগ্রেস সদস্যদের দেওয়া হয়েছে। আইন প্রণেতাদের কাছে দেওয়া তথ্যে বলা হয়েছে, শরণার্থী হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ করেছে এমন লোকজনের মধ্যে তিন শ জনের ব্যাপারে এফবিআই জঙ্গিবাদ বিষয়ে তদন্ত করছে। বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বের সবচেয়ে উদার অভিবাসনের দেশ। এ সুযোগ কাজে লাগিয়ে জঙ্গিরা যুক্তরাষ্ট্রে বারবার মাথা ছাড়া দেওয়ার চেষ্টা করছে।

নতুন নির্বাহী আদেশ ১৬ মার্চ থেকে কার্যকর করা হবে। নতুন নির্বাহী আদেশের সংবাদ পাওয়ার পর নাগরিক অধিকার আন্দোলনের সংগঠনগুলোর পক্ষ থেকে তীব্র প্রতিক্রিয়া জানানো হয়েছে।

আমেরিকান ইমিগ্রেশন ল’ ইয়ারস অ্যাসোসিয়েশনের পরিচালক গ্রেগরি চেন বলেছেন, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প আগেই বলেছেন তিনি মুসলমানদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ নিষিদ্ধ করবেন। এ নতুন নির্বাহী আদেশে ইরাককে বাদ দেওয়া হলেও এ আদেশের ফলে তাঁর পূর্বের নেওয়া সিদ্ধান্তের প্রতিফলন ঘটেছে।

প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ক্ষমতায় আসার পরপর মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ সাত দেশের মুসলমানদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা দিয়ে নির্বাহী আদেশ জারি করেন। সর্বশেষ সানফ্রানসিসকোর ফেডারেল আদালত সর্বসম্মতিক্রমে ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশের স্থগিত করে রায় দেন।

নিম্ন আদালতে নির্বাহী আদেশের কার্যকারিতা সাময়িক স্থগিত করা হলে ট্রাম্প প্রশাসনের পক্ষ থেকে উচ্চ আদালতে আপিল করা হয়। সানফ্রানসিসকোর ফেডারেল সার্কিট আদালতের তিনজন বিচারক নিম্ন আদালতের রায় বহাল রেখেছিলেন। তখনই জানানো হয়েছিল ট্রাম্প নতুন করে নির্বাহী আদেশ জারি করবেন।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

আজ আইওএম মহাপরিচালক ঢাকায় আসছেন 

জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার (আইওএম) মহাপরিচালক অ্যামি পোপ আজ রোববারবিস্তারিত পড়ুন

আল জাজিরার জেরুজালেম অফিসে অভিযান চালিয়েছে ইসরায়েলী পুলিশ

ইসরায়েলে আল জাজিরার কার্যক্রম বন্ধের নির্দেশ দেওয়ার পর জেরুজালেম অফিসেবিস্তারিত পড়ুন

  • আজ আইওএম মহাপরিচালক ঢাকায় আসছেন 
  • ফিলিপাইনে ৬ মাত্রার ভূমিকম্প অনুভূত
  • পেঁয়াজ রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল ভারত
  • সাংবাদিকদের সুরক্ষায় যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান
  • ফিলিস্তিনকে তাদের জনগণের কাছে ফিরিয়ে দিতে হবে
  • থাইল্যান্ড সফরে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কে মাইলফলক হয়ে থাকবে : প্রধানমন্ত্রী
  • তিউনিসিয়ায় নৌকাডুবিতে নিহত ৮ বাংলাদেশির লাশ দুপুরে দেশে আসছে
  • ইসরায়েলের কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করল কলম্বিয়া
  • ৬০ শতাংশ মানুষ মনে করে বাইডেনের গাজানীতি ভ্রান্ত
  • কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে বিক্ষোভ থামাতে পুলিশের অভিযান
  • এমভি আবদুল্লাহ চট্টগ্রামের পথে 
  • যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীদের হামলায় পুলিশসহ ৫ জন নিহত