মঙ্গলবার, মে ১৪, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

তারুণ্যের সংবাদ মাধ্যম

খালেদার দুর্নীতি মামলার পরবর্তী শুনানি ৩ আগস্ট

বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে করা দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা জিয়া অরফানেজ ও জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলার পরবর্তী সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য ৩ আগস্ট দিন ধার্য করেছেন আদালত। বৃহস্পতিবার বকশিবাজারের আলিয়া মাদ্রাসা মাঠে স্থাপিত ঢাকা মহানগর তৃতীয় বিশেষ জজ আবু আহমেদ জমাদারের আদালত এ আদেশ দেন।

এদিন আসামি পক্ষের আইনজীবীরা খালেদা জিয়ার উপস্থিতিতে মামলার বাদীকে জেরা করেন। এর আগে এই মামলায় হাজিরা দিতে সকাল ১০ টা ১০ মিনিটে বিশেষ আদালতে পৌঁছেন বিএনপি চেয়ারপার্সন। সকাল ৯ টা ৪০ মিনিটে তিনি বিশেষ আদালতের উদ্দেশে গুলশানের বাসা থেকে রওয়ানা হন।
খালেদা জিয়া এর আগে গত ১৮ জুন এ দুটি মামলায় হাজিরা দিয়েছিলেন।

বকশিবাজারে আলিয়া মাদ্রাসা মাঠে স্থাপিত ঢাকা মহানগর তৃতীয় বিশেষ জজ আদালতে মামলা দুটির বিচার কার্যক্রম চলছে। বর্তমানে সাক্ষ্যগ্রহণ পর্যায়ে রয়েছে মামলার কার্যক্রম। জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলার অভিযোগপত্রে বলা হয়েছে, ২০০৫ সালে কাকরাইলে সুরাইয়া খানমের কাছ থেকে শহীদ জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্টের নামে ৪২ কাঠা জমি কেনা হয়। কিন্তু জমির দামের চেয়ে অতিরিক্ত এককোটি ২৪ লাখ ৯৩ হাজার টাকা জমির মালিককে দেওয়া হয়েছে বলে কাগজপত্রে দেখানো হয়, যার কোনো বৈধ উৎস ট্রাস্ট দেখাতে পারেনি।

জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্টের নামে অবৈধভাবে অর্থ লেনদেনের অভিযোগে ২০১১ সালের ৮ আগস্ট খালেদা জিয়াসহ চার জনের বিরুদ্ধে তেজগাঁও থানায় একটি মামলা দায়ের করে দুদক। ওই মামলার চার্জশিট (অভিযোগপত্র) আদালতে দাখিল করা হয় ২০১২ সালের ১৬ জানুয়ারি।

জিয়া অরফানেজ ট্রাস্টের দুই কোটি ১০ লাখ ৭১ হাজার ৬৪৩ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে ২০০৮ সালের ৩ জুলাই রমনা থানায় মামলা করে দুদক। ২০০৯ সালের ৫ আগস্ট খালেদা জিয়া, তার বড় ছেলে বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে এ মামলার চার্জশিট (অভিযোগপত্র) দেয় দুদক।

জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলার অন্য আসামিরা হলেন- হারিছ চৌধুরী, হারিছ চৌধুরীর সহকারী একান্ত সচিব জিয়াউল ইসলাম এবং সাবেক মেয়র সাদেক হোসেন খোকার একান্ত সচিব মনিরুল ইসলাম খান। ২০১৪ সালের ১৯ মার্চ খালেদা জিয়া ও তার বড় ছেলে তারেক রহমানসহ নয় জনের বিরুদ্ধে দুর্নীতির দুই মামলায় অভিযোগ গঠন করেন ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৩।

বিচারক বাসুদেব রায়ের বিশেষ জজ আদালত-৩-এ এ মামলার বিচার কার্যক্রম চলছিল। তবে খালেদা জিয়ার আইনজীবীরা আদালতের প্রতি অনাস্থা জানালে পরবর্তী সময়ে বিচারক বাসুদেব রায়ের পরিবর্তে এ আদালত পরিচালনার দায়িত্ব পান আবু আহমেদ জমাদার।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

বিএনপি আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা 

গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ও সমাজ বিনির্মাণের লক্ষে আন্দোলন চলছে এবং জনগণেরবিস্তারিত পড়ুন

উপজেলা নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করেছে জনগণ: রিজভী

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, আওয়ামী লীগেরবিস্তারিত পড়ুন

  • আহসানউল্লাহ মাস্টার হত্যা স্বাধীনতা বিরোধীদের নীলনকশার অংশ : মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী
  • বিএনপি নেতাকর্মীরা বগুড়ায় আ.লীগ নেতার নির্বাচনী প্রচারণায়
  • পবিত্র ওমরাহ পালনে সৌদি আরব গেছেন মির্জা ফখরুল
  • ড. ইউনূসসহ ১৪ জনের জামিন 
  • সব পন্থি সরকারের হাত থেকে মুক্তি চায়: ফখরুল
  • মে দিবস হচ্ছে শ্রমজীবী মানুষের অধিকার আদায়ে শপথের দিন : জিএম কাদের
  • প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ড সফর শেষে দেশে ফিরলেন 
  • হেফাজত নেতা মামুনুল হক মুক্তি পেতে যাচ্ছেন
  • খালেদা-তারেককে বাদ রেখে সিদ্ধান্ত নেওয়া যায় কিনা ভাবছে বিএনপি
  • থাইল্যান্ডে পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী
  • জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম থেকে মাহবুবকে অব্যাহতি
  • খালেদা জিয়া ডাল-ভাত খাওয়াতেও ব্যর্থ হয়েছিলেন : প্রধানমন্ত্রী