মঙ্গলবার, মে ১৪, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

তারুণ্যের সংবাদ মাধ্যম

গলা ছেড়ে গান গাইলেন প্রধানমন্ত্রী এবারের বর্ষবরণে

পেশাদার শিল্পীদের সঙ্গে নববর্ষের শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠানে গলা ছেড়ে গান গাইলেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।
দেখুন ভিডিওটি এই লিঙ্কেঃ

https://www.facebook.com/amaderkonthosor/videos/1649326585084629/

গণভবনে অনুষ্ঠানের শুরু হয় বিশ্ব কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘এসো হে বৈশাখ এসো এসো’ গানটি দিয়ে। পরিবেশন করেন প্রখ্যাত শিল্পী সুবির নন্দী, লাইলি ইসলাম, শামা রহমানসহ অন্য শিল্পীরা।

এ সময় শেখ হাসিনাকে গলা ছেড়ে তাদের সঙ্গে গান গাইতে দেখা গেছে। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরীসহ আওয়ামী লীগের শীর্ষ পর্যায়ের কয়েক নেতা ও উপস্থিত অনেককে গানটি গাইতে দেখা যায়।

আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের ‘আনন্দলোকে মঙ্গলালোকো বিরাজ, সত্যসুন্দরো’ গানটি গাওয়ার মধ্যে দিয়ে শেষ হয় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। এই গানটিতেও অন্যদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী প্রাণ খুলে গেয়েছেন।

এরপর একে পরিবেশিত হয় ‘তুমি নির্মল কর, মঙ্গল করে মলিন মর্ম মুছায়ে’, ‘গ্রামের নওজোয়ান হিন্দু মুসলমান…’, ‘আমার বাংলাদেশটা’, ‘কোন মিস্ত্রি নাও বানাইলো, কেমন দেখা যায়। ঝিলমিল ঝিলমিল করে রে ময়ূরপঙ্খী নাও।’ হাছন রাজার গান ‘নেশা লাগিলো রে বাঁকা দুই নয়নে নেশা লাগিলো রে’, লালনের গান ‘তিন পাগলের হলো মেলা,… পাগলের সঙ্গ নিবি পাগল হবি; বুঝবি শেষে, তোরা কেউ যাসনে ও পাগলের কাছে’। এসব গানের তালে প্রধানমন্ত্রী কখনো হাততালি দিয়ে তাল মিলিয়েছেন, কখনো গলা মিলিয়েছেন।

‘আমার মায়ের এলো চুল; আমার বাংলাদেশটা। আমার বোনের কানের দূল; আমার বাংলাদেশটা।… রসের পিঠা খেজুর, খেজুর গুড় আমার বাংলাদেশটা। রাখাল বাসির মিষ্টি সুর আমার বাংলাদেশটা।…’ জনপ্রিয় সংগীত শিল্পী সুবির নন্দী যখন ‘আমার বাংলাদেশটা’ গানের এই লাইনগুলো গাইছিলেন প্রধানমন্ত্রী গানের কথাগুলোর সঙ্গে মাথা ঝুকিয়ে, হাততালি দিয়ে গুনগুন কণ্ঠে সুর মিলিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

গানের এক ফাঁকে ‘রঙে ভরা বৈশাখ আইলো রে…’ গান এবং দেশের ঐতিহ্য-সংস্কৃতি তুলে ধরে পরিবেশন করা হয় মনোজ্ঞ দলীয় নৃত্য।

প্রখ্যাত শিল্পী সুবির নন্দী, লাইলী ইসলাম, শামা রহমান, দিনাত জাহান মুন্নি, শবনম শিউলি, ফকির মন্ডল, আইরিন গোমেজ গান পরিবেশন করেন। সমবেত নৃত্য পরিচালনা করেন সামিনা হোসেন এমা। গণভবনে অতিথি আপ্যায়নে ছিলো চিড়ার মোয়া, মুরকি, মুরালি, কদমা, ঝিলাপিসহ বিভিন্ন ধরনের মিষ্টি।

নববর্ষ উদযাপন উপলক্ষে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন প্রধানমন্ত্রী। তবে এবারের আয়োজনটা অন্যবারের চেয়ে পুরোপুরি ভিন্ন।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

উপজেলা নির্বাচনের তৃতীয় ধাপে শোকজ শুরু করেছে বিএনপি

চলমান উপজেলা পরিষদের তৃতীয় ধাপের ভোটে দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করেবিস্তারিত পড়ুন

সমাজ পরিবর্তনে পোশাক শিল্প গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে : বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী

বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি মণ্ডলীরবিস্তারিত পড়ুন

জাতির পিতার স্মৃতি বিজড়িত প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শনে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী রুমানা আলী জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুরবিস্তারিত পড়ুন

  • ফুড সিস্টেম ড্যাশবোর্ড নীতিমালা প্রণয়ন ও গবেষণা কার্যক্রমকে সহজ করবে : খাদ্য সচিব
  • দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ডে বেড়েছে পাসের হার ও জিপিএ-৫
  • ময়মনসিংহ বোর্ডে পাসের হার ৮৫ শতাংশ, এগিয়ে মেয়েরা
  • আমাদের মূল চালিকাশক্তি অসাম্প্রদায়িকতার প্রতীক পয়লা বৈশাখ : পররাষ্ট্রমন্ত্রী
  • উন্নত দেশ গড়াতে একসাথে কাজ করতে হবে: স্থানীয় সরকার মন্ত্রী
  • আগামীকাল আইইবির ৬১তম কনভেনশন উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী
  • রাষ্ট্রধর্ম সংবিধানের সাথে সাংঘর্ষিক নয়
  • সংস্কৃতিতে আরও বেশি শ্রম ও মেধা বিনিয়োগ করতে হবে : তথ্য প্রতিমন্ত্রী
  • অনলাইন জুয়া-বেটিং-গেমিংয়ের কারণে অর্থপাচার বাড়ছে: অর্থমন্ত্রী
  • ডলারের সর্বোচ্চ দর হবে ১১৮ টাকা
  • ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের রেল যোগাযোগ শুরু
  • ভোটার উপস্থিতি সন্তোষজনক, নির্বাচন শান্তিপূর্ণ হয়েছে : ওবায়দুল কাদের