সোমবার, মে ২০, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

তারুণ্যের সংবাদ মাধ্যম

জনতা ব্যাংকের লিখিত পরীক্ষা ফের নেওয়ার দাবি

প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগে রাষ্ট্রায়ত্ত জনতা ব্যাংকের নির্বাহী কর্মকর্তা পদে নিয়োগের লিখিত পরীক্ষা বাতিল করে আবারও পরীক্ষা নেওয়ার দাবি করেছেন পরীক্ষার্থীরা। একই সঙ্গে প্রশ্নপত্র ফাঁসকারীদের চিহ্নিত করে তাদের কঠোর শাস্তির দাবিও করেছেন তাঁরা।

আজ শনিবার বিকেলে রাজধানীর শাহবাগে আয়োজিত বিক্ষোভ সমাবেশ থেকে এই দাবি করা হয়। সমাবেশে প্রায় হাজারখানেক পরীক্ষার্থী উপস্থিত ছিলেন। সাধারণ পরীক্ষার্থীদের ব্যানারে এই আন্দোলন হলেও অংশগ্রহণকারীরা বেশির ভাগই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ছিলেন।

বিক্ষোভ সমাবেশে রকিবুল হাসান বলেন, শুক্রবার জনতা ব্যাংকের নির্বাহী কর্মকর্তা পদের লিখিত পরীক্ষার প্রশ্ন ছিল। কিন্তু পরীক্ষা শুরুর আগেই অনেকের কাছে প্রশ্নপত্র চলে যায়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন হলে অনেকেই প্রশ্নপত্র পেয়েছেন। কিন্তু সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ বিষয়টি অস্বীকার করার চেষ্টা করছে। এভাবে চললে মেধাবীরা কখেনাই নিয়োগ পাবেন না। যারা এসব করে সরকারের ভাবমূর্তি নষ্ট করছে, তাদের বিচার হওয়া উচিত। আর এই পরীক্ষা বাতিল করে আবার পরীক্ষা নেয়া উচিত।

শুক্রবার রাজধানীর ইডেন কলেজ, লালমাটিয়া কলেজ ও সেন্ট্রাল রোডের আইডিয়াল কলেজ কেন্দ্রে জনতা ব্যাংকের এই লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। পরীক্ষা শেষে অনেক পরীক্ষার্থী প্রথম আলোর কাছেও প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগ করেছিলেন। এ ছাড়া ইডেন কলেজে পরীক্ষা দেওয়া এক ছাত্রকে বহিষ্কার করা হয়; যিনি স্বীকার করেন পরীক্ষা শুরুর ২০ থেকে ২৫ মিনিট আগেই তিনি প্রশ্নপত্র পেয়েছিলেন।

তবে এই পরীক্ষা নেওয়ার দায়িত্বে থাকা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন ফরিদ উদ্দিন আহমেদ প্রথম আলোকে বলেন, প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগ সত্য নয়।

তবে আজকের বিক্ষোভ সমাবেশে রোকনুজ্জামান, জায়েদ ইমরুলসহ আরও কয়েকজন সমাবেশে বক্তব্য দেন। তাঁরা অভিযোগ করেন, বাংলাদেশে একটা নিয়োগ পরীক্ষায় লাখো ছেলেমেয়ে অংশ নেন। প্রশ্নপত্র ফাঁস হলে মেধার আর কোনো মূল্যায়ন থাকে না। তাঁরা দাবি করেন, প্রশ্নপত্র যে ফাঁস হয়েছে, সেটা তদন্ত করলেই বেরিয়ে আসবে। কাজেই এই পরীক্ষা বাতিল করতে হবে।

২০১৬ সালের ১০ মার্চ ৮৩৪টি পদের বিপরীতে জনতা ব্যাংকের নির্বাহী কর্মকর্তা বা এক্সিকিউটিভ অফিসার পদে নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি দেয় ব্যাংকার্স সিলেকশন কমিটি। এই পরীক্ষা নেওয়ার দায়িত্ব পায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ। ২৪ মার্চ সকাল ও বিকেলে প্রাথমিক বাছাই (প্রিলিমিনারি) পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। আড়াই লাখ প্রার্থী তাতে অংশ নেন। এর মধ্যে উত্তীর্ণ হন ১০ হাজার ১৫০ জন। শুক্রবার ৯ হাজার ৪০০ জন লিখিত পরীক্ষায় অংশ নেন।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

সেনাবাহিনীর সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধ, ৩ কেএনএফ সদস্য নিহত

বান্দরবানের রুমায় বন্দুকযুদ্ধে সেনাবাহিনীর সঙ্গে তিনজন কেএনএফের সদস্য নিহত হয়েছেন।বিস্তারিত পড়ুন

চৌদ্দগ্রামে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ৫

কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে রিলাক্স পরিবহনের একটি বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সড়কের পাশেরবিস্তারিত পড়ুন

৪ হাজার কোটির খুলনা-মোংলা রেলপথ প্রস্তুত 

ট্রেন চলাচলের জন্য পুরোপুরি প্রস্তুত খুলনা থেকে মোংলা পর্যন্ত নতুনবিস্তারিত পড়ুন

  • উপজেলা নির্বাচনের তৃতীয় ধাপে শোকজ শুরু করেছে বিএনপি
  • ময়মনসিংহের এমপি শান্ত দলীয় বিরোধে পদত্যাগের ঘোষণা 
  • লক্ষ্মীপুর জেলায় বজ্রপাতে এক কৃষকের মৃত্যু
  • কাউন্সিলর ও তার ছেলের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ 
  • মোহাম্মদপুরের গজনবী রোডে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের ‘শান্তি ও উন্নয়ন’ সমাবেশ
  • কামরাঙ্গীরচরে বিষপান করে পগৃহবধূর আত্মহত্যা
  • বানিয়াচং উপজেলায় দু’পক্ষের সংঘর্ষে রণক্ষেত্রে, ৩ জনে মৃত্যু
  • সাতক্ষীরা জেলায় আম সংগ্রহ উদ্বোধন
  • ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের রেল যোগাযোগ শুরু
  • ভোটার উপস্থিতি সন্তোষজনক, নির্বাচন শান্তিপূর্ণ হয়েছে : ওবায়দুল কাদের
  • পাটগ্রাম সীমান্তে ভারতীয় নাগরিক আটক
  • মোহাম্মদপুরে ৬০ কোটি টাকা মূল্যের খাস জমি উদ্ধার