শনিবার, মে ৪, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

তারুণ্যের সংবাদ মাধ্যম

ট্রাম্পকে ইলেক্টোরাল কলেজ ভোট না দেওয়ার আবেদন

যুক্তরাষ্ট্রে ডোনাল্ড ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভ চলছেই। নিউইয়র্ক থেকে আটলান্টা, সান ডিয়োগোতে হাজার হাজার মার্কিন নাগরিক রাস্তায় বিক্ষোভ করছে। একটাই দাবি, ট্রাম্পকে প্রেসিডেন্ট হিসেবে দেখতে চায় না তারা।

সিএনএন জানিয়েছে, বিক্ষোভ কেবল রাস্তাতেই হচ্ছে না। বিক্ষোভকারীদের দাবি, জয়ী ইলেক্টোরাল কলেজের সদস্যরা যেন ট্রাম্পকে আনুষ্ঠানিক ভোট না দেন। গত ৯ নভেম্বর জয়ী ইলেক্টোরাল কলেজ আগামী ১৯ ডিসেম্বর আনুষ্ঠানিকভাবে ভোট দেবে প্রেসিডেন্ট প্রার্থীদের। আর যেহেতু সেখানে রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প পেয়েছেন ২৯০টি ইলেক্টোরাল কলেজ আর ডেমোক্র্যাট হিলারি পেয়েছেন ২২৮টি ইলেক্টোরাল কলেজ। জয়ের জন্য প্রয়োজন ২৭০টি ইলেক্টোরাল কলেজ। মোট ইলেক্টোরাল কলেজের সংখ্যা ৫৩৮।

বিক্ষোভকারীরা জয়ী ইলেক্টোরাল কলেজদের প্রতি একটি লিখিত আবেদন রেখেছে। এ ব্যাপারে স্বাক্ষরও সংগ্রহ করছে তারা।

আবেদনে বলা হয়, ‘সদ্য জয়ী ইলেক্টোরাল কলেজ আগামী ১৯ ডিসেম্বর নিজেদের ভোট দেবে। যদি তারা ৯ নভেম্বরের মতো ভোট দেয়, তবে ট্রাম্পই জয়ী হবেন। তাঁরা চাইলে হিলারি ক্লিনটনকে ভোট দিতে পারেন। যদিও অনেক অঙ্গরাজ্যে তা অনুমোদিত নয়। তবে তাঁদের ভোটটি আমলে নেওয়া হবে বিনিময়ে ছোট্ট একটা জরিমানা দিতে হবে। আর আমরা নিশ্চিত করতে চাই, হিলারির সমর্থকরা ওই জরিমানার অর্থ দিতে হাসিমুখে রাজি আছে।’

আবেদনে বলা হয়, ‘আমরা ইলেকটরদের বলতে চাই, স্টেটের ভোট বাদ দিন। ভোটটা হিলারিকে দিন।’

আবেদনে এর পক্ষে যুক্তি দেখানো হয়। বলা হয়, ‘ট্রাম্প ওই পদের জন্য অযোগ্য। তিনি আমেরিকানদের বলির পাঁঠা বানিয়েছেন। তাঁর মিথ্যাচারিতা, মাস্তানি ভাব, যৌন হয়রানি, অভিজ্ঞতার অভাব পুরো দেশকে বিপদে ফেলবে।’

“হিলারি পপুলার ভোটে জয়ী হয়েছেন। ট্রাম্পকে ‘জয়ী’ বলা হচ্ছে, কারণ একমাত্র ইলেক্টোরাল কলেজের কারণে। কিন্তু ইলেক্টোরাল কলেজ হোয়াইট হাউসে অন্য প্রার্থীকে পাঠাতে পারে। তবে কেন গণতান্ত্রিক ফল নিশ্চিত করতে তা না করা?”

আবেদনে আরো বলা হয়, ‘সরকার বলছে ট্রাম্প জয়ী হয়েছে। না, আমাদের সংবিধান বলছে ইলেকটররা নির্বাচিত হয়েছে।’

স্নোপস ডট কম জানিয়েছে, মার্কিন সংবিধানে ইলেক্টোরাল কলেজ পদ্ধতিটি যুক্ত হয় ১৭৮৭ সালে। এর আগে বিষয়টি নিয়ে দ্বিধায় ছিলেন মার্কিন রাজনীতিবিদরা। একদল চাইতেন সরাসরি ভোটে যেন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন হয়। অন্য পক্ষ এ ক্ষেত্রে সাধারণ ভোট চাইতেন না। বিষয়টিতে ভারসাম্য আনার জন্য ওই প্রথা চালু করা হয়।

নিজের প্রার্থীর বিরুদ্ধে ভোট দিলে তাকে বলা হয় ‘ফেইথলেস ইলেকটর।’ ইলেক্টোরাল প্রথা শুরু হওয়ার পর এ পর্যন্ত ১৫৬ জন ‘ফেইথলেস ইলেকটর’ পাওয়া যায়। এর মধ্যে ৭১ জন প্রেসিডেন্টকে ভোট দেওয়ার আগেই মারা যান। তিনজন ভোটদানে বিরত থাকেন। এবং ৮২ জন ব্যক্তিগতভাবেই অন্য প্রার্থীর পক্ষে মত দেন।

তবে বিক্ষোভকারীদের আবেদন কি পূরণ হওয়া সম্ভব? স্নোপস ডট কম জানিয়েছে, সাংবিধানিকভাবে সম্ভব। কিন্তু এতে প্রয়োজন মার্কিন নির্বাচনের রাজনৈতিক ঐতিহ্যের পরিবর্তন, যা মার্কিন ইতিহাসের জন্যই অভিনব।

তবে এর সম্ভাবনা সম্পর্কে এক কথায় জানিয়ে দিয়েছে স্নোপস ডট কম, ‘অতিশয় অসম্ভব।’

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

ফিলিস্তিনকে তাদের জনগণের কাছে ফিরিয়ে দিতে হবে

ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি বলেছেন, ফিলিস্তিনকে তাদের জনগণেরবিস্তারিত পড়ুন

থাইল্যান্ড সফরে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কে মাইলফলক হয়ে থাকবে : প্রধানমন্ত্রী

থাইল্যান্ডে সরকারি সফর দুই দেশে ফলপ্রসূ অংশীদারিত্বের নতুন যুগ সূচনাবিস্তারিত পড়ুন

তিউনিসিয়ায় নৌকাডুবিতে নিহত ৮ বাংলাদেশির লাশ দুপুরে দেশে আসছে

তিউনিসিয়া উপকূলে নৌকাডুবিতে মারা যাওয়া ৮ বাংলাদেশি নাগরিকের মরদেহ বৃহস্পতিবারবিস্তারিত পড়ুন

  • ইসরায়েলের কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করল কলম্বিয়া
  • ৬০ শতাংশ মানুষ মনে করে বাইডেনের গাজানীতি ভ্রান্ত
  • কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে বিক্ষোভ থামাতে পুলিশের অভিযান
  • এমভি আবদুল্লাহ চট্টগ্রামের পথে 
  • যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীদের হামলায় পুলিশসহ ৫ জন নিহত
  • পালিয়ে আসা ২৮৮ বিজিপি-সেনাকে ফেরত পাঠালো বিজিবি
  • যুক্তরাষ্ট্র সফর স্থগিত করলেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট
  • থাইল্যান্ডের ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান পররাষ্ট্রমন্ত্রীর
  • বাংলাদেশে পেঁয়াজ রপ্তানির অনুমতি দিল ভারত
  • নিউইয়র্কে বন্দুকধারীর এলোপাতাড়ি গুলিতে ২ বাংলাদেশি নিহত
  • সৌদি আরব যেকোনো ভিসায় করা যাবে ওমরাহ!
  • বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের দিকে তাকালে আমাদের লজ্জা হয়: শাহবাজ শরিফ