সোমবার, এপ্রিল ২৯, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

তারুণ্যের সংবাদ মাধ্যম

নিরাপদ অভিবাসনের জন্য আসছে বিশেষ প্রকল্প

নিরাপদ অভিবাসন ও মর্যাদাপূর্ণ কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরিতে বিশেষ কারিগরি সহায়তা প্রকল্প নিচ্ছে সরকার। এটি বাস্তবায়নে মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ৫৮ কোটি ৩২ লাখ ৪৩ হাজার টাকা। এর মধ্যে বৈদেশিক সহায়তা থেকে ৫৮ কোটি ৪৩ হাজার এবং সরকারি তহবিল থেকে ৩২ লাখ টাকা ব্যয় করা হবে।

‘অ্যাপ্লিকেশন অব মাইগ্রেশন পলিসি ফর ডিসেন্টওয়ার্ক ফর মাইগ্রেন্টস ওয়ার্কার্স’ নামে এ-সংক্রান্ত একটি প্রকল্পের প্রস্তাব করা হয়েছে পরিকল্পনা কমিশনে। সম্প্রতি অনুষ্ঠিত হওয়া বিশেষ প্রকল্প মূল্যায়ন কমিটির (এসপিইসি) সভায় প্রকল্পটির ইংরেজি নাম পরিবর্তন করে বাংলায় লেখাসহ বিভিন্ন বিষয়ে সুপারিশ করা হয়েছে বলে জানা গেছে।

নারী ও পুরুষ অভিবাসী শ্রমিকদের জন্য নিরাপদ অভিবাসন ও মর্যাদাকর কাজের সুযোগ প্রদান করা এবং এর মাধ্যমে বাংলাদেশের টেকসই আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন নিশ্চিত করাই এই প্রকল্প গ্রহণের মূল উদ্দেশ্য। তা ছাড়া সংশোধিত অভিবাসী নীতির অধীন পুরুষ ও নারী শ্রমিকদের সুরক্ষা প্রদান করা এবং সরকারি ও বেসরকারি সংস্থাগুলো যাতে অভিবাসী শ্রমিকদের কল্যাণে সহায়তা করে তার ব্যবস্থা করাও এই প্রকল্পের উদ্দেশ্য।

এ বিষয়ে পরিকল্পনা কমিশনের আর্থ-সামাজিক অবকাঠামো বিভাগের সদস্য আবদুল মান্নান পরিকল্পনা কমিশনের মতামত দিতে গিয়ে বলেন, ২০১৪ সালের ১৯ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত একনেক সভায় সিদ্ধান্ত অনুযায়ী প্রকল্পটির নাম বাংলায় লিখতে হবে। প্রয়োজন হলে ইংরেজি নাম বন্ধনীর মধ্যে লেখা যেতে পারে। এ বিষয়ে সভা একমত পোষণ করেছে।

তিনি জানান, একনেকে অনুমোদন পেলে চলতি বছর থেকে ২০২১ সালের মার্চের মধ্যে প্রকল্পটি বাস্তবায়নের লক্ষ্য রয়েছে।

প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, দেশের অর্থনীতিতে আর্ন্তজাতিক শ্রম অভিবাসন একটি অপরিহার্য বাস্তবতা। এ দেশের মোট শ্রমশক্তির ১২ ভাগেরও বেশি প্রবাসে কর্মরত। ২০১৫ অর্থবছরে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সের পরিমাণ ছিল জিডিপির ৭ দশমিক ৮ ভাগ। তবে বাংলাদেশি শ্রমিকদের প্রাপ্ত গড় মজুরি তুলনামূলকভাবে সর্বনিম্ন। তারপরও কষ্টার্জিত অর্থ দেশে পাঠাতে তাদের নানা হয়রানি ও ভোগান্তির শিকার হতে হয়। সরকার দারিদ্র্য বিমোচন কর্মসূচির অংশ হিসেবে শ্রম অভিবাসনকে উন্নত করতে কাজ করছে। আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা (আইএলও) পর্যায়ক্রমে সরকারকে প্রয়োজনীয় কারিগরি সহায়তা দিচ্ছে। এর অংশ হিসেবে ২০১১ সাল থেকে ২০১৫ সাল মেয়াদে ‘প্রমোটিং ডিসেন্ট ওয়ার্ক থ্রোট ইমপ্রুভড মাইগ্রেশন পলিসি অ্যান্ড ইটস অ্যাপ্লিকেশন ইন বাংলাদেশ’ শীর্ষক একটি প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হয়। ওই প্রকল্প থেকে অর্জিত সংস্কার কার্যক্রমের সম্প্রসারণ, বিবর্ধন ও বাস্তবায়নের জন্য নতুন প্রকল্প গ্রহণ করা হচ্ছে।

এসপিইসি সভার কার্য বিবরণীতে দেখা যায়, পরিকল্পনা কমিশন বলেছে প্রকল্পটি যে ব্যয় ধরা হয়েছে তা দুই স্থানে তিন রকম উল্লেখ রয়েছে। এ ত্রুটি সংশোধন করতে হবে। এ ছাড়া আগে সমাপ্ত হওয়া প্রকল্পটির মূল্যায়ন প্রতিবেদন সংযুক্ত করতে হবে এবং প্রস্তাবিত প্রকল্পের সবগুলো কমিটিতে পরিকল্পনা কমিশনের প্রতিনিধিসহ সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় বা বিভাগের উপযুক্ত প্রতিনিধি অন্তর্ভুক্ত করার সুপারিশ করা হয়েছে।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

যে কারনে যুক্তরাজ্য বিএনপির সম্মেলন স্থগিত

বিএনপি’র কেন্দ্রীয় কমিটির নির্দেশক্রমে মাত্র এক সপ্তাহের নোটিশে যুক্তরাজ্য বিএনপিরবিস্তারিত পড়ুন

ইউরোপ থেকে অবৈধ বাংলাদেশিদের ফিরিয়ে আনতে বাড়ছে চাপ !

ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) সদস্যভুক্ত বিভিন্ন দেশে অবৈধভাবে থাকা বাংলাদেশিদের ফিরিয়েবিস্তারিত পড়ুন

বাংলাদেশ থেকে তিন হাজার শ্রমিক নেবে সৌদি আরব

চলতি বছরের মধ্যে বাংলাদেশ থেকে বিভিন্ন পেশার প্রায় ৩ হাজারবিস্তারিত পড়ুন

  • প্রবাসী গৃহকর্মীদের জন্য নীতিমালা সহজ করল সৌদি আরব
  • বিমানবন্দর থেকেই ফেরত পাঠানো হচ্ছে বাংলাদেশিদের!
  • সবচেয়ে কম খরচে কম সময়ে পান কানাডার নাগরিকত্ব
  • মধ্যপ্রাচ্যে নানামূখী প্রতিকূলতার মুখোমুখি বাংলাদেশ
  • মালদ্বীপে কী করে প্রবাসী বাংলাদেশিরা?
  • কানাডায় সাংবাদিক; অভিনয়, মডেল ও সংগীত শিল্পী; প্রযোজক, পরিচালক ও খেলোয়াড়দের দারুন সুযোগ!
  • তিন মাস শ্রমিকদের দুপুরে কাজ করাবে না সৌদি সরকার
  • সিনেট কমিটি গুরুত্ব দিচ্ছে জয়ের অভিযোগকে
  • পরিবারসহ অস্ট্রেলিয়ায় স্থায়ী ভিসা মাত্র ১২ মাসে
  • প্রবাসীদের ভিসা সংক্রান্ত তথ্য মিলবে অনলাইনে
  • সৌদিতে শ্রম বেচাকেনার ফাঁদে ওরা ৩১১ বাংলাদেশি
  • নতুন ও সহজে নিয়মে AUSTRALIA মাইগ্রেশন এর বিপুল সুযোগ