শুক্রবার, মে ৩, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

তারুণ্যের সংবাদ মাধ্যম

বাংলাদেশ থেকে রাষ্ট্র ধর্ম ইসলাম বিলুপ্তির দাবি ভারতের

বাংলাদেশের সংবিধান থেকে রাষ্ট্র ধর্ম ইসলাম বিলুপ্তির দাবি জানিয়েছে ভারতের ক্যাম্পেইন এগেনস্ট এট্রোসিটিজ অন মাইনরিটিস ইন বাংলাদেশ (ক্যাম্ব) নামের একটি সংস্থা।

গত শনি ও রবিবার পশ্চিমবঙ্গের যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে সংস্থাটির সম্মেলনে এ দাবি জানানো হয়।

বাংলাদেশে সংখ্যালঘু নির্যাতন নিয়ে আগামী দিনের কর্তব্য নির্ধারণ করতে এ সম্মেলনে বাংলাদেশের দুই সংসদ সদস্যসহ বেশ কয়েকজন সংখ্যালঘু নেতা উপস্থিত ছিলেন।

ওই সম্মেলনে বক্তরা বাংলাদেশ সরকারের কাছে সংখ্যালঘুদের জন্য আলাদা কমিশন গঠন, সংখ্যালঘুদের ওপর সব হিংসাত্মক আক্রমণ বন্ধ ও সহিংসতাকারীদের শাস্তি দেয়া এবং ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতিপূরণ দেয়া, বিশেষ ক্ষমতা দিয়ে হেট ক্রাইম এবং সংখ্যালঘুদের মানবাধিকার খর্ব করার বিষয় বিচারের জন্য আলাদা শাখা গঠন এবং বৈষম্যমূলক আইসিটি অ্যাক্ট বাতিলের দাবি জানিয়েছেন।

বাজেয়াপ্ত ও দখল করে নেয়া হিন্দু সম্পত্তি ফেরত দেয়ার সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের দাবির পাশাপাশি সরকার যাতে ইসলাম তোষণ বন্ধ করে এবং সংখ্যালঘু নিধন বন্ধ করে সেজন্য বাংলাদেশ সরকারের উপর চাপ সৃষ্টির জন্য দাবি জানানো হয়েছে ওই সম্মেলনে।

ক্যাম্বের আহ্বায়ক মোহিত রায় বলেন, বাংলাদেশের হিন্দুদের ওপর নির্যাতন নিয়ে সকলকে সচেতন করার লক্ষ্য নিয়েই এই সম্মেলনের আয়োজন করা হয়েছে।
সম্মেলনে বিভিন্ন বক্তা ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের উপর জোর দিলেও সম্মেলনের ঘোষণা পত্রে বাংলাদেশ সরকারের সদিচ্ছার উপর আস্থা রাখা হয়েছে।

ত্রিপুরার গভর্নর তথাগত রায় বলেন, বাংলাদেশে হিন্দুসহ সংখ্যালঘুদের উপর নির্যাতন চলছে দেশ বিভাগের সময় থেকে। এখনও তা অব্যাহত রয়েছে।

তিনি বলেন, বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পশ্চিমবঙ্গের বাঙালিদের সচেতন ও জাগরুক হতে হবে। তবেই ভারত সরকারের মাধ্যমে বাংলাদেশের উপর চাপ সৃষ্টি করা সম্ভব হবে।

যুক্তরাষ্ট্র থেকে আসা মানবাধিকারকর্মী শীতাংশু গুহ আভিযোগ করেছেন, হিন্দুদের উপর নির্যাতন সব রেকর্ড ছাড়িয়ে গিয়েছে। তিনি বলেন, হিন্দুদের উপর নির্যাতনের কোনো বিচার হয় না। প্রশাসন উল্টে সহায়তা করে দুষ্কৃতকারীদের। তিনি বলেন, বাংলাদেশে যাতে হিন্দুদের উপর নির্যাতন না হয় তা নিশ্চিত করুন মোদি সরকার।
বাংলাদেশ মাইনরিটি ওয়াচের সভাপতি অ্যাডভোকেট রবীন্দ্র ঘোষও মনে করেন, পশ্চিমবঙ্গের হিন্দুরা যদি সজাগ হন এবং বাংলাদেশের সমস্যা নিজের মনে করে এগিয়ে আসেন তবেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেয়ার আন্দোলন সফল হবে।

বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রীস্টান ঐক্য পরিষদের সভাপতি ও এমপি উষাতন তালুকদার বলেন, চট্টগ্রামের আদিবাসিদের অবস্থা খুবই খারাপ। প্রশাসনে তাদের অংশিদারিত্বের কোনো সুযোগ দেয়া হচ্ছে না। বিভিন্ন বাহিনীর মাধ্যমেই সব নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে। সম্মেলনে থেকে মুক্তিযুদ্ধে হিন্দুদের অবদানকে আলাদাভাবে স্বীকৃতি দেয়ার দাবি জানানো হয়েছে।
আলোচকরা আরো জানিয়েছেন, মুক্তিযুদ্ধে নিহত ৩০ লাখ মানুষের মধ্যে ২৩ লাখই হিন্দু।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

ফিলিস্তিনকে তাদের জনগণের কাছে ফিরিয়ে দিতে হবে

ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি বলেছেন, ফিলিস্তিনকে তাদের জনগণেরবিস্তারিত পড়ুন

থাইল্যান্ড সফরে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কে মাইলফলক হয়ে থাকবে : প্রধানমন্ত্রী

থাইল্যান্ডে সরকারি সফর দুই দেশে ফলপ্রসূ অংশীদারিত্বের নতুন যুগ সূচনাবিস্তারিত পড়ুন

তিউনিসিয়ায় নৌকাডুবিতে নিহত ৮ বাংলাদেশির লাশ দুপুরে দেশে আসছে

তিউনিসিয়া উপকূলে নৌকাডুবিতে মারা যাওয়া ৮ বাংলাদেশি নাগরিকের মরদেহ বৃহস্পতিবারবিস্তারিত পড়ুন

  • ইসরায়েলের কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করল কলম্বিয়া
  • ৬০ শতাংশ মানুষ মনে করে বাইডেনের গাজানীতি ভ্রান্ত
  • কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে বিক্ষোভ থামাতে পুলিশের অভিযান
  • এমভি আবদুল্লাহ চট্টগ্রামের পথে 
  • যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীদের হামলায় পুলিশসহ ৫ জন নিহত
  • পালিয়ে আসা ২৮৮ বিজিপি-সেনাকে ফেরত পাঠালো বিজিবি
  • যুক্তরাষ্ট্র সফর স্থগিত করলেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট
  • থাইল্যান্ডের ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান পররাষ্ট্রমন্ত্রীর
  • বাংলাদেশে পেঁয়াজ রপ্তানির অনুমতি দিল ভারত
  • নিউইয়র্কে বন্দুকধারীর এলোপাতাড়ি গুলিতে ২ বাংলাদেশি নিহত
  • সৌদি আরব যেকোনো ভিসায় করা যাবে ওমরাহ!
  • বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের দিকে তাকালে আমাদের লজ্জা হয়: শাহবাজ শরিফ