বুধবার, মে ১৫, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

তারুণ্যের সংবাদ মাধ্যম

মোবাইলে কথার ওপর অতিরিক্ত কর প্রত্যাহার হতে পারে

প্রস্তাবিত ২০১৬-১৭ অর্থবছরের বাজেটে মোবাইল ফোনে কথা বলা ও অন্যান্য সেবার ওপর অতিরিক্ত ২ শতাংশ সম্পূরক কর প্রত্যাহার করা হতে পারে।

জনগণের দাবির প্রতি গুরুত্ব দিয়ে আগামী ৩০ জুন জাতীয় সংসদে বাজেট পাসের আগে এটি প্রত্যাহার করা হবে বলে অর্থমন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে।

গত ২ জুন অর্থমন্ত্রী জাতীয় সংসদে তার টানা ১০ম বাজেট উপস্থাপন করেন। এ সময় তিনি মোবাইল ফোনে কথা বলা ও অন্যান্য সেবার ওপর বিদ্যমান সম্পূরক শুল্ক ৩ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৫ শতাংশ করার প্রস্তাব করেন। এরপরই এ বিষয়ে গ্রাহকদের মধ্যে বিরূপ প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়।

অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেন, ‘গত অর্থবছরের বাজেটে আমরা মোবাইল ফোনের সিম কর ব্যাপক হারে কমিয়েছি। এ কারণে সিম বা রিম কার্ডের মাধ্যমে প্রদত্ত সেবার ওপর বিদ্যমান তিন শতাংশ সম্পূরক শুল্ক বৃদ্ধি করে পাঁচ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব করছি।’

এ ফলে বর্তমান মোবাইল ফোনে সিম সেবার ওপর ১৫ শতাংশ মূল্য সংযোজন কর (মূসক), এক শতাংশ সারচার্জের সঙ্গে নতুন পাঁচ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক যোগ হবে। তবে মোবাইল ফোনের সিমকার্ডের কর গত অর্থবছরের মতোই ১০০ টাকা রাখা হয়েছে।

প্রস্তাবিত বাজেটে সিম কার্ড, স্ক্র্যাচ কার্ড, ক্রেডিট কার্ড ও সমজাতীয় অন্যান্য স্মার্ট কার্ড উৎপাদনে শুল্ক কমানোর প্রস্তাব করা হয়েছে। এখাতে বর্তমানে ২৫ শতাংশ ভ্যাট রয়েছে। প্রস্তাবিত বাজেটে সেটি ১০ শতাংশ কমিয়ে ১৫ শতাংশ করা হয়েছে।

জাতীয় সংসদে বাজেট উপস্থাপনের পরের দিন বাজেটাত্তর সংবাদ সম্মেলনে অর্থমন্ত্রী মোবাইল ফোনে কথা বলার উপর সম্পূরক কর বাড়ানোর পরিপ্রেক্ষিতে এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, বিশ্বের অন্যান্য দেশের তুলনায় আমাদের রাজস্ব আদায়ের হার খুবই কম। আমরা উন্নয়নের কথা বলি কিন্তু উন্নয়নের জন্য যে অর্থের প্রয়োজন তা কোথা থেকে আসবে? এ সময় তিনি স্বভাবসিদ্ধ হেসে বলেন, আমরা অনেক বেশি কথা বলি। তাই আমি ভাবলাম মোবাইল ফোনে কথা বলার উপর কিছু কর বসালে সেটা আয়ের ভালো খাত হতে পারে।

এরপর থেকেই কোনো কোনো মোবাইল অপারেটর কথা বলার উপর নতুন হারে কর কাটা শুরু করে বলে গ্রাহকরা অভিযোগ তোলেন। একই সঙ্গে বাজেট পাসের আগেই নতুন সম্পূরক কর আরোপের প্রস্তাব কীভাবে কার্যকর করে তা নিয়েও প্রশ্ন উঠে। এ প্রসঙ্গে মোবাইল অপরেটররা দাবি করেন, এ বিষয়ে আইন রয়েছে। ওই আইনের বলেই প্রস্তাবের সঙ্গে সঙ্গে তা কর্যকর করা হয়।

মোবাইল ফোনে কথা বলার উপর অতিরিক্ত কর আরোপের বিষয়ে এক প্রতিক্রিয়ায় ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী বলেন, সহজে কথা বলার সুযোগ করে দিতে আমরা যে অঙ্গীকার করেছিলাম, এটা তার পরিপন্থী। আমি আগেও মোবাইলে কথা বলার ওপর প্রস্তাবিত কর প্রত্যাহারের জন্য অর্থমন্ত্রী বরাবর একটি চিঠি দিয়ে অনুরোধ করেছিলাম। তারপরও প্রস্তাবিত বাজেটে করারোপের ঘোষণা করা হয়েছে। তবে আমি আশা করছি, অর্থমন্ত্রী সংসদে প্রস্তাবিত করারোপের প্রস্তাব প্রত্যাহার করে নেবেন।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

উপজেলা নির্বাচনের তৃতীয় ধাপে শোকজ শুরু করেছে বিএনপি

চলমান উপজেলা পরিষদের তৃতীয় ধাপের ভোটে দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করেবিস্তারিত পড়ুন

সমাজ পরিবর্তনে পোশাক শিল্প গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে : বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী

বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি মণ্ডলীরবিস্তারিত পড়ুন

জাতির পিতার স্মৃতি বিজড়িত প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শনে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী রুমানা আলী জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুরবিস্তারিত পড়ুন

  • ফুড সিস্টেম ড্যাশবোর্ড নীতিমালা প্রণয়ন ও গবেষণা কার্যক্রমকে সহজ করবে : খাদ্য সচিব
  • দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ডে বেড়েছে পাসের হার ও জিপিএ-৫
  • ময়মনসিংহ বোর্ডে পাসের হার ৮৫ শতাংশ, এগিয়ে মেয়েরা
  • আমাদের মূল চালিকাশক্তি অসাম্প্রদায়িকতার প্রতীক পয়লা বৈশাখ : পররাষ্ট্রমন্ত্রী
  • উন্নত দেশ গড়াতে একসাথে কাজ করতে হবে: স্থানীয় সরকার মন্ত্রী
  • আগামীকাল আইইবির ৬১তম কনভেনশন উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী
  • রাষ্ট্রধর্ম সংবিধানের সাথে সাংঘর্ষিক নয়
  • সংস্কৃতিতে আরও বেশি শ্রম ও মেধা বিনিয়োগ করতে হবে : তথ্য প্রতিমন্ত্রী
  • অনলাইন জুয়া-বেটিং-গেমিংয়ের কারণে অর্থপাচার বাড়ছে: অর্থমন্ত্রী
  • ডলারের সর্বোচ্চ দর হবে ১১৮ টাকা
  • ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের রেল যোগাযোগ শুরু
  • ভোটার উপস্থিতি সন্তোষজনক, নির্বাচন শান্তিপূর্ণ হয়েছে : ওবায়দুল কাদের