শনিবার, মে ৪, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

তারুণ্যের সংবাদ মাধ্যম

যার হাতে পিস্তল ছিল, তার ১৬-১৭ বছর বয়স

অভিজিৎ রায় হত্যাকাণ্ডের তদন্তে জঙ্গি সম্পৃক্ততার বিষয়টি উঠে এলেও তার বইয়ের প্রকাশকের উপর হামলার বিষয়ে এখনই কোনো সিদ্ধান্ত টানতে নারাজ পুলিশ কর্মকর্তারা। শনিবার দুপুরে রাজধানীর লালমাটিয়ায় শুদ্ধস্বর কার্যালয়ে হামলা চালিয়ে এর কর্ণধার আহমেদুর রশীদ চৌধুরী টুটুল, ব্লগার তারেক রহিম ও লেখক রণদীপম বসুকে কুপিয়ে জখম করে দুর্বৃত্তরা। আট মাস আগে বইমেলার বাইরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসিতে প্রবাসী লেখক অভিজিৎকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়। অভিজিতের কয়েকটি বইয়ের প্রকাশক শুদ্ধস্বর। শনিবারের হামলায় আহত টুটুল, তারেক ও রণদীপম ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। টুটুল ও তারেকের অবস্থা গুরুতর বলে চিকিৎসকরা জানিয়েছেন। ঢাকা মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার শেখ মারুফ হাসান হাসপাতালে সাংবাদিকদের বলেন, “আমরা জানতে পেরেছি, বই কেনার নাম করে ওই বাসায় তিনজন প্রবেশ করেছিল।

এরপর তাদের উপর অতর্কিত হামলা করে।” হামলার পেছনে জঙ্গিরা রয়েছে কি না- প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, “এখনও বলার মতো সময় আসেনি। আমরা সব বিষয় তদন্ত করে দেখছি।” প্রত্যক্ষদর্শী একজন জানান, দুপুরে প্রকাশক টুটুলসহ কয়েকজন ছিলেন ওই কার্যালয়ে। বেলা আড়াইটার দিকে সেখানে হানা দেয় তিনজন দুর্বৃত্ত। তারা হামলার পর অফিস কক্ষে তালা লাগিয়ে চলে যায়। ভেতরে আটকা পড়া ওই তরুণ নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, “তারা (হামলাকারী) ছিল তিনজন। তারা ঢুকেই বলেছিল, ‘আমরা টুটুলকে মারতে এসেছি’।” তিনি বলেন, তাকেসহ অন্যদের অস্ত্রের মুখে পাশের কক্ষে সরিয়ে নেওয়া হয়েছিল। “নক করা হলে দরজা খুলে দেওয়া হয়। একজন ঢুকে বলে যে সে বই নিতে এসেছে। তাকে ঢুকতে দিলে বলে, ‘আমার এক ভাই আছে’। এরপর সে বাইরে গিয়ে তিনজন একসঙ্গে ঢোকে। এদের একজন স্বাস্থ্যবান। একজনের হালকা দাড়ি ছিল। যার হাতে পিস্তল ছিল, তার ১৬-১৭ বছর বয়স।”

“প্রথমে যে ঢুকেছিল তার কাছে কালো ব্যাগ ছিল। সেখান থেকে চাপাতি বের করে। আমাদের অন্য ঘরে জিম্মি করে রাখে। পরে কুপিয়ে তালা লাগিয়ে চলে যায়। যাওয়ার সময় গুলির শব্দ শুনি।” শুদ্ধস্বরের কার্যালয় ভবনের সামনের একটি দরজি দোকানের কর্মচারী বলেন, “চিৎকার শুনে আমরা ওইদিকে খেয়াল করে দেখি একটি মোটর সাইকেলে করে তিনজন দ্রুত বের হয়ে যাচ্ছে।” হামলার পর ওলট-পালট শুদ্ধস্বরের কার্যালয়ে পুলিশ হামলার পর ওলট-পালট শুদ্ধস্বরের কার্যালয়ে পুলিশ গিয়ে রক্তাক্ত অবস্থায় টুটুল, আতিক ও রণদীপমকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠায় বলে মোহাম্মদপুর থানার ওসি জামাল উদ্দিন মীর জানান। পুলিশের তেজগাঁও বিভাগের উপ-কমিশনার বিপ্লব কুমার সরকার বলেন, “ঘটনা কারা ঘটিয়েছে, এখনও চিহ্নিত করা যায়নি। তবে তিনজনের জড়িত থাকার বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া গেছে।” ঘটনাস্থল থেকে একটি তাজা গুলি ও খোসা উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানান তিনি। অভিজিৎ নিহত হওয়ার পর সরব হওয়ার মধ্যে ফেইসবুকে হত্যার হুমকি পাওয়ার কথা জানিয়ে টুটুল মোহাম্মদপুর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছিলেন। ফেব্রুয়ারিতে টুটুলের জিডির পর কী পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছিল- জানতে চাইলে পুলিশ কর্মকর্তা বিপ্লব বলেন, “জিডি করেছিল কি না, মনে নেই। তারা যখনই পুলিশের সাহায্য চেয়েছে, তা দেওয়া হয়েছে।”

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

বাংলাদেশ ব্যাংক ও দুদকের ৭২ কর্মকর্তার চাকরি ছাড়ায় নানা আলোচনা

বাংলাদেশ ব্যাংক ও দুর্নীতি দমন কমিশনের ৭২ কর্মকর্তা চাকরি ছেড়েছেন।বিস্তারিত পড়ুন

রাজধানীর শিশু হাসপাতালে আগুন

রাজধানীর আগারগাঁওয়ে ঢাকা শিশু হাসপাতালে আগুন লেগেছে। আজ শুক্রবার দুপুরবিস্তারিত পড়ুন

বায়ু দূষণ: শীর্ষস্থানে বাংলাদেশ, দ্বিতীয় স্থানে পাকিস্তান

বায়ুদূষণ বিশ্বজুড়ে এক মহামারি আকার ধারণ করেছে। দক্ষিণ এশিয়ার তিনবিস্তারিত পড়ুন

  • ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি, তাড়াহুড়োয় ভুল হয়ে গেছে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
  • রাজধানীতে হাতিরপুলের আগুন নিয়ন্ত্রণে
  • হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
  • রাস্তায় ইফতার করলেন ডিএমপি কমিশনার
  • অবশেষে ডিএনএ পরীক্ষায় জানা গেল অভিশ্রুতি নাকি বৃষ্টি
  • তিন অপহরণকারী আটক, অপহৃত শিশু উদ্ধার !
  • ধর্ষণ করার আগে ছাত্রীটিকে দল বেঁধে মারধর করল
  • কখনো অঝর ধারায়, কখনো বা থেমে থেমে বৃষ্টি, ভোগান্তি সারাদিন
  • অধরা সিদ্দিকুরের দুর্দশায় দায়ী পুলিশরা
  • রাজধানীতে র‌্যাবের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ আহত ২
  • মতিঝিলে জনতা টাওয়ারে আগুন
  • মিরপুর ও আশপাশের এলাকায় আজ ১০ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না