রবিবার, জুন ২, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

তারুণ্যের সংবাদ মাধ্যম

যে ৭টি খাবার হাঁপানি রোগীদের এড়িয়ে চলা উচিত

হাঁপানি বা অ্যাজমা একটি শ্বাসপ্রশ্বাস সংক্রান্ত সমস্যা। এতে শ্বাসনালী সরু হয়ে যায় এবং নিঃশ্বাস নিতে অসুবিধা সৃষ্টি হয়, তখন হাঁপানি সমস্যা দেখা দেয়। অ্যাজমা বা হাঁপানির অ্যাটাক আপনার প্রাণ কেড়ে নিতে পারে। অ্যাজমা সমস্যা দূর করতে ওষুধের চেয়ে স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন এবং সঠিক ডায়েট বেশি কার্যকর। ৩রা মে বিশ্ব অ্যাজমা দিবস। মে মাসের প্রথম মঙ্গলবার পালিত হয় বিশ্ব হাঁপানি দিবস। গ্লোবাল ইনিশিয়েটিভ ফর অ্যাস্থমা বা জিআইএনএ ১৯৯৮ সাল থেকে এই দিনটিকে বিশ্ব হাঁপানি দিবস হিসেবে পালন করে আসছে।

একজন হাঁপানি রোগীকে খাবার খাওয়ার ক্ষেত্রে একটু বেশি সচেতন থাকতে। কিছু খাবার আছে যা হাঁপানি রোগীদের এড়িয়ে যাওয়া উচিত।

১। প্রাণীজ খাবার

প্রাণীজ খাবার যেমন- দুধ, ডিম, দুগ্ধ জাতীয় খাবার, মাছ, মুরগির মাংস এবং গরুর মাংস ইত্যাদি প্রাণীজ খাবার অ্যাজমার অ্যাটাকের সময় এড়িয়ে চলা ভাল। এতে থাকা প্রোটিন অ্যালার্জির উদ্রেক করে হাঁপানি সমস্যা বৃদ্ধি করে।

২। আচার

কিছু আচারে সালফিটস নামক উপাদান রয়েছে যা শ্বাস প্রশ্বাসে সমস্যা সৃষ্টি করে থাকে। অ্যাজমা বা হাঁপানি অ্যাটাকের সময় আচার এড়িয়ে যাওয়া ভাল।

৩। কৃত্রিম লেবুর রস এবং জুস

অনেকেই বাজারের কৃত্রিম লেবুর রস এবং জুস খেয়ে থাকেন। কৃত্রিম এই জুসগুলো হাঁপানি সমস্যা আরও বাড়িয়ে দেয়। বরং তাজা লেবুর রস পান করার চেষ্টা করুন, এটি আপনার শ্বাস প্রশ্বাসের সমস্যা কিছুটা হলে কমিয়ে দেয়।

৪। ড্রাই ফ্রুটস

মধ্যাহ্নের ক্ষুধা নিবারণ করতে অনেকেই ড্রাই ফ্রুটস খেয়ে থাকেন। এই ড্রাই ফ্রুটসে এমন কিছু উপাদান রয়েছে যা হাঁপানির সমস্যাকে আরও বাড়িয়ে দিয়ে থাকে। এমনকি আনারস, এপ্রিকট, ক্র্যানবেরি জাতীয় খাবার এই সময় খাওয়া উচিত নয়।

৫। সফট ড্রিংক্স

সফট ড্রিংক্সে এমন কিছু উপাদান রয়েছে যা শ্বাস প্রশ্বাসে সমস্যা সৃষ্টি করে। অ্যাজমা অ্যাটাকের সময় যেকোন সফট ড্রিঙ্ক এড়িয়ে চলুন।

৬। ফ্রেঞ্চ ফ্রাই

মজাদার এই খাবারটি আপনার হাঁপানির সমস্যাকে আরও বাড়িয়ে তোলে। হাঁপানির অ্যাটাকের সময় এই খাবারটি থেকে দূরে থাকুন।

৭। চিনাবাদাম

স্বাস্থ্যকর একটি খাবার চিনাবাদাম। আপনি যদি হাঁপানির রোগী হয়ে থাকেন, তবে এই চিনাবাদাম আপনার জন্য ক্ষতিকর। গবেষণায় দেখা গেছে চিনাবাদাম হাঁপানির সমস্যা অনেকখানি বাড়িয়ে দিয়ে করে থাকে।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

ধনিয়া পাতার উপকারি গুণ

চিকিৎসকদের মতে, ধনে বা ধনিয়া একটি ভেষজ উদ্ভিদ যার অনেকবিস্তারিত পড়ুন

ওজন কমাতে যা খাওয়া যেতে পারে

আমাদের রান্নাঘরে খাবার তৈরির অনেক পণ্য  থাকে। সেই সবে এমনবিস্তারিত পড়ুন

প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় রসুন

রসুন আমাদের প্রতিদিনের রান্নার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। শুধুমাত্র খাবারের স্বাদবিস্তারিত পড়ুন

  • ফুড সিস্টেম ড্যাশবোর্ড নীতিমালা প্রণয়ন ও গবেষণা কার্যক্রমকে সহজ করবে : খাদ্য সচিব
  • আমলকি কখনো স্বাস্থ্যের জন্য ‘বিপজ্জনক’ হয়ে ওঠে
  • বিশ্বের শক্তিশালী এমআরআই মেশিনে মস্তিষ্কের প্রথম চিত্র প্রকাশ
  • H5N1 ভাইরাস ছড়াচ্ছে, কোভিডের চাইতে 100 গুণ বেশি বিপজ্জনক
  • কত দিন পর পর টুথব্রাশ বদলাবেন?
  • ত্বকের দাগ দূর করার ঘরোয়া উপায়
  • তরমুজ খেলে কি সত্যিই ওজন কমে?
  • টিউমার অপারেশনের সময় নাড়ি কাটলেন চিকিৎসক
  • পরোক্ষ ধূমপান থে‌কে নারী‌দের সুরক্ষা চায় ‘নারী মৈত্রী’
  • বছরে ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হচ্ছে ৩০০০ শিশু
  • আপনি মানসিক রোগী কিনা বুঝবেন কিভাবে?
  • শীত হোক বা গ্রীষ্ম—সারা বছরেই পায়ে দুর্গন্ধ ?