শুক্রবার, মে ১৭, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

তারুণ্যের সংবাদ মাধ্যম

লিভার ঠিক রাখতে কী কী করবেন

লিভার নিয়ে আমাদের চিন্তার শেষ নেই। কী খেলে, কী করলে, লিভার সুস্থ থাকবে তাই নিয়ে মাথা ব্যথার শেষ নেই আধুনিক স্বাস্থ্য সচেতন বাঙালির। লিভার সম্পর্কে এমনই কিছু তথ্য জানাচ্ছেন চিকিত্সক পার্থ মুখোপাধ্যায়।
লিভার সুস্যেথ রাখতে যে বিষয়গুলো মাথায় রাখবেন-

১। খাওয়া দাওয়া- অতিরিক্ত তেল মশলা জাতীয় খাবার, ফ্যাট জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলুন। যাতে কোনও ভাবেই লিভারে ফ্যাট না জমে। ফ্যাটি লিভারের কারণে প্রচুর সমস্যা দেখা দে।

২। জল- যেহেতু হেপাটাইটিস এ ও ই ভাইরাস জলের মাধ্যমে ছড়ায় তাই যেখানে সেখানে হুটহাট জল খাবেন না। জল খাওয়ার আগে তা পরিশোধিত কিনা ঠিক মতো খেয়াল রাখুন। পারলে বাইরের জল একেবারেই খাবেন না। ব্যাগে জলের বোতল রাখুন।
পড়ুন আপনার লিভার পুরোপুরি কাজ করছে তো?

৩। শরীরচর্চা- বাঙালিদের শরীর চর্চায় বরাবরের অনীহা। অতিরিক্ত আসল্য, শরীর চর্চা না করায় শরীর এবং লিভারে মেদ জমে। তাই নিয়মিত শরীরচর্চা করুন।

৪। ওষুধ- হুটহাট পেন কিলার, হজমের ওষুধ খেয়ে ফেলবেন না। এতে লিভারের ক্ষতি হয়।
পড়ুন মাত্র ২৫% কাজ করছে বিগ বি-র লিভার

৫। মদ্যপান- যাঁরা প্রতি দিন মদ্যপান করেন ৮০ শতাংশ ক্ষেত্রে তাঁদের অ্যালকোহলিক ফ্যাটি লিভারের সমস্যা দেখা যায়। তাই যদি আপনার এই অভ্যাস থেকে থাকে তা অবিলম্বে ছাড়ুন।

৬। ভুঁড়ি- বলা হয় ভুঁড়ি যুক্ত উদর, লিভারের সর্বনাশ। অর্থাত্, যদি আপনার ভুঁড়ি থাকে তাহলে কিন্তু কমাতেই হবে।
পড়ুন ভুঁড়ি কমানোর সহজ উপায়

৭। ব্লাড ট্রান্সফিউশন- হেপাটাইটিস বি ও সি রক্তের মাধ্যমে ছড়ায়। যে কোনও রকম ব্লাড ট্রান্সফিউশনের ক্ষেত্রে তাই রক্তের স্ক্রিনিং অত্যন্ত জরুরি।

৮। রেজর, ক্ষত- বন্ধুর রেজর ব্যবহার করবেন না। ক্ষত স্থান থেকে যদি রক্তপাত হয় তবে সাবধান থাকুন।

৯। নিডল- ব্লাড ট্রান্সফিউশনের ক্ষেত্রে রক্তের স্ক্রিনিং যেমন গুরুত্বপূর্ণ, তেমনই জরুরি ঠিক মতো পরিশোধিত নিডল ব্যবহার করা হচ্ছে কিনা সে বিষয়ে খেয়াল রাখা। অন্য দিকে ট্যাটু করানোর সময়ও নিডল পরিশোধিত কিনা সে দিকে খেয়াল রাখুন।

১০। গর্ভাবস্থায়- যদি আপনার শরীরে হেপাটাইটিস বি ভাইরাস থাকে তবে তা গর্ভস্থ শিশুর শরীরে সংক্রমিত হতে পারে। তবে চিন্তার কিছু নেই। শিশুদের ভ্যাক্সিনেশনের মাধ্যমে তা সম্পূর্ণ নির্মূল করা যায়।

লিভার আমাদের শরীরের সব থেকে বড় ও শক্তিশালী অঙ্গ। শরীরের গঠন অনুযায়ী লিভারের ওজন সাধারণত ৮০০ থেকে ১২০০ গ্রাম হয়। অনেক ক্ষেত্রে দেড় কেজির লিভারও দেখা যায়। শক্তিশালী হওয়ার কারণে লিভার খুব সহজে খারাপ হয় না। অন্য দিকে লিভার খারাপ হলে নিজে থেকেই পুনর্গঠনও হয়। লিভার ট্রান্সপ্লান্টের ক্ষেত্রেও দাতা এবং গ্রহীতা উভয়ের ক্ষেত্রেই আপনা থেকেই লিভারের পুনর্গঠন হয়।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

ফুড সিস্টেম ড্যাশবোর্ড নীতিমালা প্রণয়ন ও গবেষণা কার্যক্রমকে সহজ করবে : খাদ্য সচিব

খাদ্য সচিব মো: ইসমাইল হোসেন বলেছেন, ফুড সিস্টেম ড্যাশবোর্ডের উদ্দেশ্যবিস্তারিত পড়ুন

বিশ্বের শক্তিশালী এমআরআই মেশিনে মস্তিষ্কের প্রথম চিত্র প্রকাশ

বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী এমআরআই স্ক্যানার থেকে মানুষের মস্তিষ্কের প্রথম ছবিবিস্তারিত পড়ুন

H5N1 ভাইরাস ছড়াচ্ছে, কোভিডের চাইতে 100 গুণ বেশি বিপজ্জনক

আমেরিকান সিডিসি শুক্রবার বার্ড ফ্লু নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে একটিবিস্তারিত পড়ুন

  • কত দিন পর পর টুথব্রাশ বদলাবেন?
  • ত্বকের দাগ দূর করার ঘরোয়া উপায়
  • তরমুজ খেলে কি সত্যিই ওজন কমে?
  • টিউমার অপারেশনের সময় নাড়ি কাটলেন চিকিৎসক
  • পরোক্ষ ধূমপান থে‌কে নারী‌দের সুরক্ষা চায় ‘নারী মৈত্রী’
  • বছরে ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হচ্ছে ৩০০০ শিশু
  • আপনি মানসিক রোগী কিনা বুঝবেন কিভাবে?
  • শীত হোক বা গ্রীষ্ম—সারা বছরেই পায়ে দুর্গন্ধ ?
  • রেফ্রিজারেটর খুললেই নাকে হাত, বাজে গন্ধ ?
  • খালি পেটে না খাওয়া ভালো যেসব খাবার
  • ইতিবাচক জীবনের জন্য শ্বাস নেবেন যেভাবে
  • পুরুষের ক্যানসারের যেসব লক্ষণকে অবহেলা করা কারো উচিত নয়