শনিবার, মে ১৮, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

তারুণ্যের সংবাদ মাধ্যম

সব পণ্যে শুল্ক ও কোটামুক্ত সবিধা চেয়েছেন রাষ্ট্রপতি

চীনের প্রেসিডেন্ট শিং জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে সব পণ্যে শুল্কমুক্ত সবিধা চেয়েছেন। আজ সন্ধ্যায় বঙ্গভবনে অনুষ্ঠিত বৈঠকে চীনা প্রেসিডেন্টের কাছ থেকে এই সুবিধা চান রাষ্ট্রপতি। রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব মো. জয়নাল আবেদীন পরে সাংবাদিকদের জানান, বাংলাদেশের সব পণ্যে শুল্ক ও কোটামুক্ত প্রবেশাধিকার চেয়েছেন রাষ্ট্রপতি।

রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব বলেন, ‘সাক্ষাতে রাষ্ট্রপতি বলেছেন, ‘আমাদের অনুরোধ বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে চীনের বাজারে বাংলাদেশের সব পণ্যের শুল্ক ও কোটামুক্ত প্রবেশাধিকার নিশ্চিত করা।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ এইচ মাহমুদ আলী, পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম। পররাষ্ট্র সচিব শহীদুল হকসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বৈঠকে রাষ্ট্রপতি হামিদের সঙ্গে ছিলেন।

অর্থনৈতিক, বাণিজ্য, কৃষি, শিল্পসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে এই সম্পর্ক আরও সম্প্রসারণের যথেষ্ট সুযোগ রয়েছে বলেও মত দেন চীনের প্রেসিডেন্ট।

রাষ্ট্রপতির অনুরোধে ইতিবাচক সাড়া দিয়েছেন চীনের প্রেসিডেন্ট। তিনি বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করার আশ্বাস দিয়েছেন।

বৈঠকে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি বলেন, পঞ্চাশের দশকে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের চীন সফরের মধ্য দিয়ে দুই দেশের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের সূচনা শুরু হয়। চীনা প্রেসডেন্টের সফরের মধ্য দিয়ে দুই দেশের ‘সর্বাত্মক অংশীদারিত্ব ও সহযোগিতার সেই সম্পর্ক ‘কৌশলগত অংশীদারিত্ব ও সহযোগিতায়’পৌঁছে যাবে বলে তিনি ‘বিশ্বাস’করেন।

বঙ্গভবনের কেবিনেট হলে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক হয়। এ সময় রাষ্ট্রপতি চীনের প্রেসিডেন্টকে বলেন, চীনের যেমন ‘চাইনিজ ড্রিম’আছে বাংলাদেশেরও আছে ‘ভিশন ২০২১’ও ‘ভিশন ২০৪১’।

চীনকে বাংলাদেশের ‘বড় ব্যবসায়িক অংশীদার’উল্লেখ করে আবদুল হামিদ বলেছেন, দুই দেশের বাণিজ্যিক সম্পর্ক ক্রমেই বৃদ্ধি পাচ্ছে। বাংলাদেশের অবকাঠামো উন্নয়ন, বাণিজ্য, বিনিয়োগ, কৃষি, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি এবং টেলি যোগাযোগে চীনের সহযোগিতাকে বাংলাদেশ গুরুত্ব দেয়।

দ্বিপক্ষীয় আলোচনা শেষে চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের সন্মানে আবদুল হামিদের দেওয়া নৈশভোজে অংশ নেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও ভোজে উপস্থিত ছিলেন।

দুই দিনের সফরে সকালে ঢাকা পৌঁছান চীনের প্রেসিডেন্ট। বিমানবন্দরে তাকে স্বাগত জানান রাষ্ট্রপতি হামিদ।

বিকালে শি জিনপিং ও শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দুই দেশের প্রতিনিধি দলের দ্বিপক্ষীয় বৈঠক হয় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে। পরে তাদের উপস্থিতিতে ২৭টি চুক্তি ও সমঝোতা স্মারকে সই হয়, ছয়টি প্রকল্পের ফলক উন্মোচন করেন তারা।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

শিল্পকলা পুরস্কার পেলেন ১৩ জন আলোকচিত্র শিল্পী

 ‘উন্নয়নের বাংলাদেশ, নান্দনিক বাংলাদেশ’ শিরোনামে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজিত প্রতিযোগিতায় পুরস্কারবিস্তারিত পড়ুন

‘আমলাতন্ত্রকে ভেঙে গণমুখী বাজেট তৈরির আহ্বান’

জাতীয় বাজেটকে গণবান্ধব ও কর্মসংস্থানমুখী করতে হলে তেভাগা পদ্ধতিতে যেতেবিস্তারিত পড়ুন

চড়াই-উতরাই থাকবে হতাশ হবেন না: প্রধানমন্ত্রী

দেশের অর্থনৈতিক অবস্থার কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন,বিস্তারিত পড়ুন

  • দাম বাড়ছেই ডিমের
  • শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস আজ
  • নিরাপদে যুক্তরাষ্ট্রে পৌঁছালো বাংলাদেশ দল
  • নীতি সহায়তা যুক্ত হচ্ছে রফতানিতে
  • ৪ হাজার কোটির খুলনা-মোংলা রেলপথ প্রস্তুত 
  • বাকৃবি গবেষকের সাফল্য এই প্রথম সুস্বাদু দেশীয় শিং মাছের জিনোম সিকুয়েন্স উদ্ভাবন
  • এক ভিসায় ভ্রমণ করা যাবে উপসাগরীয় ছয় দেশ
  • আইসিসি পুরুষ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দল ঘোষণা
  • কমরেড রনো চির জাগরূক থাকবেন
  • উপজেলা নির্বাচনের তৃতীয় ধাপে শোকজ শুরু করেছে বিএনপি
  • সমাজ পরিবর্তনে পোশাক শিল্প গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে : বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী
  • জাতির পিতার স্মৃতি বিজড়িত প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শনে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী