শুক্রবার, এপ্রিল ২৬, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

তারুণ্যের সংবাদ মাধ্যম

দিয়াজের মৃত্যুর প্রকৃত কারণ উদঘাটনের আহ্বান

কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সহ-সম্পাদক দিয়াজ ইরফান চৌধুরীর অস্বাভাবিক মৃত্যু ও পরবর্তী চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের চলমান পরিস্থিতি নিয়ে গভীর দুঃখ ও উদ্বেগ জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি। মঙ্গলবার বিকালে এক বিবৃতিতে সংগঠনের সভাপতি অধ্যাপক ড. এ এফ এম আওরঙ্গজেব ও সাধারণ সম্পাদক সুকান্ড ভট্টাচার্য একথা জানান।

বিবৃতি বলা হয়েছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন ছাত্রের অনাকাঙ্ক্ষিত মৃত্যু ও উদ্ভুত পরিস্থিতিতে বিশ্ববিদ্যালয় সমিতি গভীর দুঃখ ও উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। শিক্ষকরা সিআইডি’র কাছে এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্তের আহ্বান জানান। তারা আরও বলেন, আমরা আশা করব, যে কোনো পক্ষের কোনো কর্মকাণ্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের চলমান শিক্ষা গবেষণা ও ক্লাস-পরীক্ষা কার্যক্রম ব্য‍াহত হবে না সে বিষয়ে সবার সহযোগিতা থাকবে। পাশাপাশি শিক্ষাবান্ধব পরিবেশ রক্ষার্থে বিশ্ববিদ্যায় প্রশাসনকে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ারও আহ্বান জানানো হয়।

এছাড়া মঙ্গলবার চবির উপাচার্যের সভাকক্ষে এক জরুরি সংবাদ সম্মেলন করেন উপাচার্য ইফতেখার উদ্দিন চৌধুরী। এ সময় সহকারি প্রক্টর আনোয়ার হোসেন চৌধুরীর অব্যাহতির বিষয়ে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, শিক্ষক হিসেবে অত্যন্ত ভাল। বিশ্ববিদ্যালয়ের সীমানা প্রাচীর নির্মাণে তার অবদান অনেক। সে সাহসীও। বিভিন্ন মিডিয়ায় তাকে অপসারণ করা হয়েছে বলে যে সংবাদ বেরিয়েছে তা সঠিক নয়। তিনি বলেন, আনোয়ার নিজেই প্রথমে মৌখিকভাবে আমাকে বলেছে, ‘‘স্যার আমার নামে যেহেতু কথিত অভিযোগ উঠেছে সেহেতু সুষ্ঠু তদন্ত সাপেক্ষে আমি আমার পদ থেকে অব্যাহতি চাই।’’ পরে প্রক্টরের মাধ্যমে আনোয়ারের আবেদনের প্রেক্ষিতে সুষ্টু তদন্তের স্বার্থে দায়িত্ব থেকে তাকে অব্যাহতি দিই। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ের চলমান আন্দোলনের দাবির প্রেক্ষিতে তাকে অব্যাহতি দেয়া হয়নি।

উপাচার্য আরও বলেন, দিয়াজের বিষয়টি আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর পর্যন্ত বিষয়টি নিয়ে মাথা ঘামাচ্ছে। যেহেতু এটি তদন্তাধীন, তাই এ মৃত্যুকে নিয়ে আমি কোনো মন্তব্য করতে চাই না। আমিও ব্যক্তিগতভাবে নিরপেক্ষ তদন্ত চাই। এ জন্য মৃত্যুর রহস্য উদঘাটনে সর্বোচ্চ গোয়েন্দা সংস্থা দ্বারা এটি তদন্ত করা হোক। এ জন্য আমি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করেছি।

অভিযোগ রয়েছে, সহকারি প্রক্টর আনোয়ার হোসেন একটি কোটি টাকার টেন্ডারের সাথে জড়িত থেকে বালি সরবরাহের কাজ নিয়েছেন। এতে তিনি (আনোয়ার) কৌশলে নেপথ্যে জড়িত আছেন বলে জানা গেছে। গোয়েন্দা সংস্থার মাধ্যমে সবকিছু নিরপেক্ষ তদন্ত করলে মৃত্যুর আসল রহস্য বের হয়ে আসবে। এবং এসবের পাশাপাশি আরো অনেক অভিযোগ তুলে আন্দোলন করেন চবির শিক্ষার্থীরা।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ড. কামরুল হুদা ও ডেপুটি রেজিস্ট্রার (তথ্য ও ফটোগ্রাফি) ফরহাদ হোসেন খান।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

চট্টগ্রামে চিনির গুদামে আগুন- ১৭ ঘণ্টা পরও পুরোপুরি নেভেনি

গতকাল (৪ মার্চ) বিকালে চট্টগ্রামের কর্ণফুলী উপজেলার ঈসানগর এলাকায় অবস্থিতবিস্তারিত পড়ুন

পাল্টাপাল্টি অবস্থানে ছাত্রলীগ চবিতে

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) শিক্ষক আমীর উদ্দিনকে অপসারণ ও লাঞ্ছনার বিষয়েবিস্তারিত পড়ুন

ঋণের বোঝা নিয়ে দম্পতির ‘আত্মহত্যা’

মন্দিরের পাশেই কুঁড়েঘরে থাকতেন পুরোহিত স্বপন দে ও তাঁর স্ত্রীবিস্তারিত পড়ুন

  • আজ খুলে দেয়া হচ্ছে চট্রগ্রামের আখতারুজ্জামান চৌধুরী ফ্লাইওভার
  • চট্টগ্রামে মিনিবাস উল্টে নিহত ২
  • চট্টগ্রামে মন্দিরে হামলা-অগ্নিসংযোগ, সড়ক অবরোধ
  • ক্রিকেট নিয়ে মারামারি: আহত স্কুলছাত্রের মৃত্যু
  • নারী আইনজীবীর নাক ফাটিয়ে দিলেন স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা
  • চট্টগ্রামে ৬ ঘন্টার বৃষ্টিতে লাখো মানুষ পানিবন্দি
  • চট্টগ্রামে ইয়াবাসহ ২ পুলিশ কনস্টেবল গ্রেপ্তার
  • অ্যাম্বুলেন্সে থাকা পাকিস্তানের পতাকা ছিঁড়ে ফেললো চবি ছাত্রলীগ
  • সন্দ্বীপে নৌকাডুবি, ৪ লাশ উদ্ধার
  • ‘পুলিশ মেরে বেহেশতে যেতে চায় জঙ্গিরা’
  • ট্রেনে কাটা পড়ে দুইজনের মর্মান্তিক মৃত্যু
  • সীতাকুণ্ডে জঙ্গি আস্তানা : চার মামলা পুলিশের