শুক্রবার, এপ্রিল ২৬, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

তারুণ্যের সংবাদ মাধ্যম

দুই আইনজীবীকে আটকে রেখে আসামিকে হাজির

এজলাসে দুই আইনজীবীকে আটকে রেখে হত্যাচেষ্টা মামলার আসামিকে আদালতে হাজির করলেন হাইকোর্ট।

আজ মঙ্গলবার বিচারপতি মিফতাহ উদ্দিন চৌধুরী ও বিচারপতি এ এন এম বশির উল্লাহর সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চের এজলাসে এ ঘটনা ঘটে।

আদালত সূত্রে জানা যায়, আগাম জামিন নিতে আসা আসামি কুদ্দুসকে কারাগারে পাঠাতে পুলিশকে নির্দেশ দেন হাইকোর্ট। এরপর আসামির এক আইনজীবী এজলাস থেকে বেরিয়ে পুলিশকে বলেন আসামিকে ছেড়ে দিতে। পুলিশ তাকে ছেড়ে দেয়। বিষয়টি আদালতকে জানান রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী। এরপর আদালত আসামির দুই আইনজীবীকে এজলাসেই বসতে বলেন যতক্ষণ না আসামিকে হাজির করা হয়।

দুই আইনজীবীকে তিরস্কার করে হাইকোর্ট বলেন, আসামিকে হাজির না করলে তাঁদের কারাগারে পাঠানো হবে।

আসামিপক্ষে দুই আইনজীবী হলেন আবদুল বাসেত মজুমদার ও রেজাউল করিম।

মামলায় রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুর্টি অ্যাটর্নি জেনারেল শেখ এ কে এম মনিরুজ্জামান কবির।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল শেখ এ কে এম মনিরুজ্জামান কবির বলেন, ‘চট্টগ্রামের শীর্ষ সন্ত্রাসী আবদুল কুদ্দুস একটি হত্যাচেষ্টা মামলায় আদালতে আগাম জামিন নিতে এসেছিলেন। কিন্তু আদালত তাঁর জামিন নাকচ করে পুলিশের হাতে তুলে দিতে বলেন। এ সময় পুলিশকে ডেকে আসামিকে কারাগারে নিয়ে যেতে বলা হয়। কিন্তু আদালতের বারান্দায় গিয়ে আসামি পুলিশের সঙ্গে কীভাবে জানি কী করল? এরপর আইনজীবীরা পুলিশকে বলে ওকে ছেড়ে দেন।’

ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল আরো বলেন, ‘‘এই সময় পুলিশ আসামিকে ছেড়ে দেয়। পরে বিষয়টি আদালতের নজরে আনার পর আদালত আসামির আইনজীবী আবদুল বাসেত মজুমদার ও রেজাউল করিমকে ডেকে পাঠান। তাঁরা উপস্থিত হওয়ার পর আদালত তাঁদের কাছে আসামিকে কারাগারে না পাঠিয়ে ছেড়ে দেওয়ার বিষয়ে ব্যাখ্যা চান। এ সময় আইনজীবী বাসেত মজুমদার আদালতের কাছে ক্ষমাপ্রার্থনা করেন। আদালত তখন বলেন, ‘আসামিকে পুনরায় হাজির করেন, অন্যথায় আপনারা কারাগারে যাওয়ার প্রস্তুতি গ্রহণ করুন এবং আসামিকে হাজির না করা পর্যন্ত এখানে অবস্থান করুন। এ সময় সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি জয়নুল আবেদীন, সম্পাদক মাহবুব উদ্দিন খোকনসহ সিনিয়র আইনজীবীরা বাসেত মজুমদারের জন্য সুপারিশ করেন। কিন্তু আদালত সিদ্ধান্তে অটল থাকেন। একপর্যায়ে পুলিশ এসে বলে, আসামিকে পাওয়া গেছে। পরে আদালত আসামিকে কারাগারে পাঠিয়ে দুই আইনজীবীকে অব্যাহতি দেন।” আসামি পাওয়ার আগে বেশ কিছুক্ষণ দুই আইনজীবী এজলাসে বসে ছিলেন।

চলতি বছরের ১২ এপ্রিল এক ব্যক্তিকে দা দিয়ে কুপিয়ে চোখ তুলে ফেলার অভিযোগে চট্টগ্রামের বায়েজিদ থানায় আবদুল কুদ্দুসের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়। এ মামলায় আগাম জামিন নিতে আসেন তিনি। একই ব্যক্তি চট্টগ্রামে যুবলীগ নেতা মেহেদী হাসান বাদল হত্যা মামলারও অন্যতম আসামি।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

মূল্য ৭ কোটি: পঞ্চগড়ে কষ্টিপাথরের মূর্তি উদ্ধার

বৃহস্পতিবার (৭ মার্চ) বিকাল পৌনে ৬টায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে দেবীগঞ্জবিস্তারিত পড়ুন

বিচারকদের শৃঙ্খলাবিধির গেজেট নিয়ে আদেশ

নিম্ন আদালতের বিচারকদের চাকরি ও শৃঙ্খলা বিধিমালার প্রকাশিত গেজেট বিষয়েবিস্তারিত পড়ুন

জাতীয় শোক দিবসে রাজধানীতে বাড়তি নিরাপত্তা

জাতীয় শোক দিবস ১৫ আগস্ট। এ দিবস উপলক্ষে রাজধানীজুড়ে কঠোরবিস্তারিত পড়ুন

  • মানবতাবিরোধী অপরাধ: আজহার-কায়সারের আপিল শুনানি ১০ অক্টোবর
  • নারায়ণগঞ্জের আলোচিত সাত খুন মামলা: হাইকোর্টের রায় ২২ আগস্ট
  • আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের মৃত্যুদণ্ড পাওয়া রাজাকার হাফিজ গ্রেপ্তার
  • সেলিম ওসমান অসুস্থ, চার্জ শুনানি হল না
  • স্ত্রী-শাশুড়িসহ তুফান ফের রিমান্ডে
  • এই রায়ে আমি ব্যথিত: অ্যাটর্নি জেনারেল
  • রিমান্ডে ধর্ষণের কথা ‘স্বীকার’ করলেন তুফান সরকার
  • আইনমন্ত্রীর খসড়া গ্রহণ করেনি আপিল বিভাগ
  • হলি আর্টিজানে হামলার ‘অন্যতম পরিকল্পনাকারী’ রাশেদ গ্রেপ্তার
  • হবিগঞ্জে চার শিশু হত্যা : তিনজনের ফাঁসির রায়
  • খালেদার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানার আবেদন
  • বিচার বিভাগকে কোনঠাসা করে দেশের মঙ্গল হয় না: প্রধান বিচারপতি