রবিবার, এপ্রিল ২৮, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

তারুণ্যের সংবাদ মাধ্যম

ইতিহাসে প্রথম নারী সাধারণ সম্পাদক ফরিদা ইয়াসমিন

শনিবার সন্ধ্যা সোয়া ৭টা। জাতীয় প্রেসক্লাবের পশ্চিম দিকের মিলনায়তনের বাইরে কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটি ২০১৭-এর চূড়ান্ত ফল শুনতে অপেক্ষার প্রহর গুনছিলেন প্রেসক্লাব সদস্যরা। সেখানে প্রজেক্টরের দিকে সবার দৃষ্টি। সন্ধ্যা থেকেই সরাসরি নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা দেয়া হলেও দীর্ঘক্ষণে কাঙ্খিত ফলাফল ঘোষণা না হওয়ায় অনেকেই ধৈর্য্য হারিয়ে ফেলছিলেন। হঠাৎ ভেতর থেকে কেউ একজন এসে শফিক সভাপতি ও ফরিদা সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন বলতেই মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের শক্তির গণমাধ্যমকর্মীরা উল্লাসে ফেটে পড়েন। মুহূর্তেই শফিক-ফরিদা ধ্বনিতে মুখরিত হয়ে উঠে চারদিক।

জানা গেছে, জাতীয় প্রেসক্লাবের ৬০ বছরের ইতিহাসে এবারই প্রথম নারী সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন দৈনিক ইত্তেফাকের সাংবাদিক ফরিদা ইয়াসমিন। সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় প্রধান নির্বাচন কমিশনার মোস্তফা জব্বার আনুষ্ঠানিকভাবে তার নাম ঘোষণা করেন।

গত কয়েকদিন নির্বাচনের হাওয়া তার অনুকূলে থাকলেও নিশ্চিন্তে বসে থাকেননি তিনি। ভোটারদের মন জয় করতে ভোটারদের দ্বারে দ্বারে ঘুরে বেড়িয়েছেন। কখনও প্রেসক্লাব, কখনও ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি (ডিআরইউ) ও ক্র্যাব আবার কখনও বা প্রিন্ট, ইলেকট্রনিক ও অনলাইন মিডিয়ায় বিরামহীনভাবে ছুটে চলেছেন তিনি।

ফরিদা বেগম ইতিপূর্বে তিনবার প্রেসক্লাব ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্য ও সর্বশেষ যুগ্ম সম্পাদক নির্বাচিত হন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রী লাভ করেন। এছাড়া যুক্তরাষ্ট্রের ওকলাহোমা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাংবাদিকতায় নেতৃত্ব বিষয়ক প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন তিনি।

লেখাপড়া চলাকালিন তার সাংবাদিকতায় হাতেখড়ি। প্রথমদিকে অধুনালুপ্ত দৈনিক বাংলার বাণী, পরে দৈনিক মুক্তকণ্ঠ ও দৈনিক যুগান্তরে কাজ করেছেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের ভাইস প্রেসিডেন্ট।

ফরিদা ইয়াসমিন বিভিন্ন সময় প্রেসক্লাবে দায়িত্বপালনকালে বহু কাজ করেছেন। তিনি শিশু শিক্ষা উপকমিটির দায়িত্বপালনকালে শহীদ সাংবাদিক স্মরণে চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা, স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের শিল্পীদের নিয়ে অনুষ্ঠানসহ নানা উদ্যোগের প্রাণকেন্দ্রে থেকে শিশুদের মনে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা জাগ্রত করতে ভূমিকা রাখেন।

তার তত্ত্বাবধানে জাতীয় প্রেসক্লাবে স্বাধীনতা দিবস ও বিজয় দিবসের অনুষ্ঠান নিয়মিত হয়েছে। সাংস্কৃতিক উপ-কমিটির আহ্বায়ক হিসেবে তিনি জাতীয় প্রেসক্লাবের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো বিশ্বনন্দিত শিল্পী রুনা লায়লা, সাবিনা ইয়াসমিন ও কুমার বিশ্বজিৎকে নিয়ে অনুষ্ঠান করেন। এছাড়া ভাষা সৈনিকদের সম্বর্ধনা, চলচ্চিত্র প্রদর্শনী, কবি ও সাহিত্যিকদের নিয়ে অনুষ্ঠান ও গুণীজনদের নিয়ে নানা অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন। দীর্ঘদিনের অব্যাহত প্রচেষ্টার পর ২০১৪ সালে ১৭১ জনকে সদস্যপদ প্রদানে তিনি জোরালো ভূমিকা রাখেন।

ফরিদা ইয়াসমিনের স্বামী নঈম নিজাম বাংলাদে

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

২৪ ঘণ্টা না যেতেই ফের কমলো স্বর্ণের দাম

একদিন না যেতেই আবারও স্বর্ণের দাম কমানোর ঘোষণা দিয়েছে জুয়েলারিবিস্তারিত পড়ুন

বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের দিকে তাকালে আমাদের লজ্জা হয়: শাহবাজ শরিফ

১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের আগে পাকিস্তানের অংশ ছিল বাংলাদেশ। ওইবিস্তারিত পড়ুন

রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম সংবিধানবিরোধী নয়: হাইকোর্ট

রাষ্ট্রধর্ম ইসলামকে চ্যালেঞ্জ করে দায়ের করা রিট সরাসরি খারিজের রায়বিস্তারিত পড়ুন

  • ২৮ এপ্রিল খুলছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান
  • থাইল্যান্ডে পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী
  • তিন বিচারপতি আপিল বিভাগে নিয়োগ পেলেন
  • বাংলাদেশের আকাশে দেখা যাচ্ছে গোলাপি চাঁদ
  • মিয়ানমার থেকে দেশে ফিরলেন ১৭৩ বাংলাদেশি
  • বাংলাদেশ-কাতারের মধ্যে ১০ চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক সই
  • বেনজীরের বিরুদ্ধে দুদকে ব্যারিস্টার সুমনের অভিযোগ 
  • ট্রেনে কাটা পড়েছে আনু মুহাম্মদের পায়ের সব আঙুল
  • দেশের কৃষক বাঁচার জন্য যা প্রয়োজন সেটাই করবে সরকার: কৃষি মন্ত্রী
  • সারাদেশে ৩ দিনের হিট অ্যালার্ট জারি
  • বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস, থাকতে পারে টানা ৩ দিন
  • লিটার প্রতি ১০ টাকা বাড়ল সয়াবিন তেলের দাম