সোমবার, এপ্রিল ২৯, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

তারুণ্যের সংবাদ মাধ্যম

‘মাহবুব তালুকদারের নামটা বিএনপিই দিয়েছিল’

বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমদ বলেছেন, সার্চ কমিটির মাধ্যমে যখন নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠন করা হয়েছিল, মাহবুব তালুকদারের নামটা বিএনপিই দিয়েছিল।

বৃহস্পতিবার দুপুরে সচিবালয়ে সফররত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের নির্বাহী পরিচালক জেমস গুলশেনের নেতৃত্বে আসা প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি একথা বলেন।

এর আগে সকালে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) সংশোধন নিয়ে কমিশন সভা চলাকালে ইভিএমের ব্যাপারে আপত্তি জানিয়ে বৈঠক থেকে বের হয়ে যান নির্বাচন কমিশনার মাহবুব তালুকদার।

এ বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তোফায়েল আহমদ বলেন, ‘নির্বাচন কমিশনে কখনো কখনো তারা একসঙ্গে বসে অনেক বিষয়েই দ্বিমত করতে পারেন। এটা যে শেষ, তা নয়। এটা নির্বাচন কমিশনের নিজস্ব ব্যাপার। নির্বাচন কমিশনার মাহবুব তালুকদার বৈঠক বয়কট করেছেন। আমরা যে সার্চ কমিটির মাধ্যমে নির্বাচন কমিশন গঠন করেছিলাম, সেখানে বিভিন্ন দল নাম দিয়েছিল। মাহবুব তালুকদারের নামটি বিএনপি থেকেই এসেছিল।’

তিনি বলেন, ‘এরপরও নির্বাচন কমিশনে কে বিএনপি, কে আওয়ামী লীগ— আমরা সেটি বিবেচনা করি না। আমরা মনে করি তারা সবাই নিরপেক্ষ। দক্ষতার ভিত্তিতে এখানে নিযুক্ত হয়েছেন।’

ইভিএম প্রশ্নে নির্বাচন কমিশনার মাহবুব তালুকদার সভা থেকে বেরিয়ে গেছেন, ‘নোট অব ডিসেন্ট’ও দিয়েছেন। তার সঙ্গে কমিশনার কবিতা খানমও বৈঠক বর্জন করেন— এমন প্রশ্নের জবাবে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ‘এটি (ইভিএম) নির্বাচন কমিশনের এখতিয়ার, আমার নয়। ইভিএম পৃথিবীর সব দেশে আছে। আমেরিকার নির্বাচনেও এটির ব্যবহার হয়েছে। নির্বাচন কমিশন ১০০ আসনে ইভিএমে নির্বাচন করার কথা বলেছে। এটা তাদের এখতিয়ার। সিলেট এবং রাজশাহী সিটি করপোরেশন নির্বাচনে কয়েকটি কেন্দ্রে ইভিএমের ব্যবহার হয়েছে। কোনো জায়গায় বিএনপি জিতেছে, কোনো জায়গায় আওয়ামী লীগ।’

এ সময় তিনি অভিযোগ করেন, ‘নির্বাচন কমিশন গঠনের দিন থেকেই বিএনপি ও তার জোট এদের বিতর্কিত করার চেষ্টা করছে।’

আরেক প্রশ্নের জবাবে তোফায়েল বলেন, ‘কে কোথায় গিয়ে মিটিং করছে, তা নিয়ে আমরা ভাবছি না, আমরা সব সময় বাংলাদেশ নিয়ে ভাবি। গণতান্ত্রিকভাবে ঐক্য করতেই পারে। কিন্তু, নির্বাচন বানচাল করার ষড়যন্ত্র যদি কেউ করে, সরকার নীরব থাকবে না। আইন প্রয়োগকারী সংস্থাও নীরব ভূমিকা পালন করবে না।’

তিনি বলেন, ‘আগামী সংসদ নির্বাচনের আগে অনেক কিছু করারই চেষ্টা হবে। কোনো কিছুই সফল হবে না। আগামী সংসদ নির্বাচন সঠিকভাবেই হবে।’

একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলা প্রসঙ্গে তোফায়েল আহমদ বলেন, ‘২০০৪ সালের ২১ আগস্ট কে না জানে হাওয়া ভবনে বসে হামলার পরিকল্পনা হয়েছিল। বেগম খালেদা জিয়া জানতেন, তারেক জিয়া জানতেন তৎকালীন স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বাবরও জানতেন। এটার বিচার প্রায় শেষ পর্যায়ে। হয়তো আগামী মাসের মধ্যে রায় হয়ে যাবে।’

তিনি আরো বলেন, ‘এসবই ষড়যন্ত্র। কিন্তু, ষড়যন্ত্রকারীরা টিকে না। এখনো যদি কেউ ষড়যন্ত্র করে থাকে, এটা কখনো সফল হবে না। নির্ধারিত সময়ে নির্বাচন হবেই।’

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

খালেদা-তারেককে বাদ রেখে সিদ্ধান্ত নেওয়া যায় কিনা ভাবছে বিএনপি

বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকেবিস্তারিত পড়ুন

থাইল্যান্ডে পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী

ছয় দিনের সরকারি সফরে থাইল্যান্ডে পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজবিস্তারিত পড়ুন

জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম থেকে মাহবুবকে অব্যাহতি

দলের সিদ্ধান্তের বাইরে গিয়ে বার সভাপতির শপথ নেওয়ায় ব্যারিস্টার মাহবুববিস্তারিত পড়ুন

  • খালেদা জিয়া ডাল-ভাত খাওয়াতেও ব্যর্থ হয়েছিলেন : প্রধানমন্ত্রী
  • শ্রমিক অধিকার নিয়ে নালিশের নিষ্পত্তি নভেম্বরে: আইনমন্ত্রী 
  • বিএনপির কেন্দ্রীয় ৩ নেতার পদোন্নতি
  • বিএনপি মানে খাইখাই, আ.লীগ মানেই দেই-দেই: প্রধানমন্ত্রী
  • ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি, তাড়াহুড়োয় ভুল হয়ে গেছে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
  • হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
  • গুরুতর আহত মমতা, হাসপাতালে ভর্তি
  • সুপ্রিম কোর্টে মারামারি ঘটনায় ৩ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল বরখাস্ত
  • কোস্ট গার্ডকে ত্রিমাত্রিক বাহিনী হিসেবে গড়ে তোলা হবে: প্রধানমন্ত্রী
  • সুপ্রিম কোর্ট নির্বাচন: হট্টগোল-মারামারিতে ভোট গণনা বন্ধ
  • সত্যকে কখনও মিথ্যা দিয়ে ঢাকা যায় না: প্রধানমন্ত্রী
  • ‘নিরাপত্তা নিশ্চিতে অন্যদের নিষেধাজ্ঞা গ্রহণযোগ্য নয়’