সোমবার, এপ্রিল ২৯, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

তারুণ্যের সংবাদ মাধ্যম

ময়নাতদন্ত-মৃত্যুর রহস্য উম্মোচন (কিছু ভয়ংকর ছবি ও ভিডিও ক্লিপ আছে। প্লিজ দূর্বল চিত্তের মানুষেরা প্রবেশ করবেন না)

ময়না তদন্ত বা পোস্ট মর্টেম বা অটোপসি আসলে মৃত দেহ থেকে আহরিত বিদ্যা।যার দরুন আমরা জানতে পারি কোন হত্যা বা মৃত্যু রহস্য বা জীবিত অবস্থায় তার সাথেঘটে যাওয়া কোন অপরাধের বিবরন।পৃথিবীর প্রায় প্রতিটি দেশেই এর প্রচলন আছে।

ময়না তদন্তের কারণ-

১/স্বাভাবিক বা অস্বাভাবিক মৃত্যুর কারণ নির্ণয়

২/কিভাবে আঘাত প্রাপ্ত হলো-এর বর্ননা

৩/মৃত্য কিভাবে হলো-মানে আত্মহত্যা,খুন না দূর্ঘটনা জনিত

৪/মৃত্যুর সময়

৫/মৃতদেহের সনাক্তকরন(যদি অজানা হয়)

অটোপসি সন্ক্রান্ত কিছু নিয়ম-

১/মৃতদেহ মর্গে আসার সাথে সাথে একটি লেবেল বা ট্যাগ লাগানো হয়।

২/অটোপসি অবশ্যই মর্গে করতে হবে অন্য কোন জায়গায় নয়।(যদি মৃত দেহ গলিত অবস্হায় থাকে এবং মৃত দেহ সরানো হলে যদি আলামত নষ্ট হবার ভয় থাকে তবে এ আইন শিথিলযোগ্য)

৩/ময়না তদন্তের অফিসিয়াল অর্ডার থাকতে হবে(পুলিশ বা ম্যাজিস্ট্রেট হতে)।

৪/কোন অহেতুক দেরী ছাড়াই অফিসিয়াল অর্ডার পাওয়া মাত্রই ময়না তদন্ত করতে হবে।

৫/ দিনের আলোয় করতে হবে কারন রাতের কৃত্তিম আলোতে কোন সূত্র চোখ এড়িয়ে যেতে পারে।

৬/মৃতদেহ অবশ্যই পুলিশ দ্বারা প্রাথমিক ভাবে সনাক্তকরন করতে হবে।

৭/অহেতুক কোন ব্যাক্তির উপস্হিতি গ্রহনযোগ্য নয়।

ঢাকা মেডিকেলের মর্গের সামনে গেলে দেখবেন লেখা আছে-

Let conversation cease
Let laughter flee
These is the place where
Death delights to serve the living

আসলেই মর্গ যেন সেই জায়গা যেখানে মৃতদেহ যেন জীবিতদের পথ দেখিয়ে দেয়। আসুন কিছুটা জেনে নেই এ সম্পর্কে

অটোপসির যন্ত্রপাতি।

বাহ্যিক পর্যবেক্ষন-প্রাথমিক ভাবে দেখতে হবে মৃতের সাম্ভাব্য কারন মানে আপাত দৃষ্টিতে কি মনে হয়-দুর্ঘটনা,পরে যাওয়া ,পোড়া,পানিতে ডোবা ইত্যাদি।

মৃতদেহের পরনের কাপড়ের পর্যবেক্ষন করে বুঝতে হবে- কোন ছেড়া বা বোতামের ছেড়া,কোন বুলেট বা ছুড়ির দাগ,কোন রক্ত বা অন্য কোন তরলের উপস্হিতি যেমন তেল,পানি,ফেনা,বিষ ইত্যাদি।

নখের উপরিস্থ এনামেলের অংশ ১০ টি ভিন্ন প্যাকেটে গ্রহন

এর পর আস্তে আস্তে চুল থেকে শুরু করে মৃতদেহের প্রতিটি অন্গ যেমন-ত্বক,চোখ ,নাক,মুখ,কান অন্যান্য রন্ধ্র ,হাত ,পা ,বুক ,পেট ,পিঠ ও লোমের উপস্হিতি বা অনুপস্হিতি পর্যবেক্ষন।

আভ্যন্তরিন পর্যবেক্ষন-দেহের প্রতিটি অংগ বা তার অংশ বিশেষ পর্যবেক্ষন ও ভিসেরা রিপোর্টের জন্য সংরক্ষন। পাকস্হলী, লিভারের অংশবিশেষ,২ কিডনীর অংশ বিশেষ,ফুসফুস,হার্ট ,অন্ত্র মূত্রনালী র অংশ বিশেষ সংরক্ষন।

পাকস্থলী- কোন বিষক্রিয়ায় বা কোন দূর্ঘটনা বা পানিতে পরে মারা যাওয়া ব্যাক্তির নেয়া হয়।

ফুসফুস-গ্যাস জনিত কারনে ,পানিতে ডুবে বা পুড়ে গিয়ে মারা গিয়ে থাকলে।

হার্ট-হঠাৎ কর্ডিয়াক এরেস্ট বা দূর্ঘটনা বা কারেন্টে মারা গেলে।

ব্রেন-কোন স্ট্রোক বা দুর্ঘটনা বা কোন অনির্নিত অকস্মিক রোগে মারা গেলে।


এভাবেই এগিয়ে যায় তদন্ত।সংগ্রহ করা হয় মৃতদেহ হতে বিভিন্ন আলামত এবং তার ভিত্তিতে হয় রিপোর্ট যা আমাদের সাহায্য করে।অটোপসির পর মরদেহ নিখুত সেলাই করে দেয়া হয়।

ভিডিওটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন……

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

এটিএম থেকে টাকার পরিবর্তে কী বের হচ্ছে?

এটিএম বুথের মেশিন থেকে টাকাই তো বের হওয়ার কথা। কিন্তুবিস্তারিত পড়ুন

৩৩ বছরে ছুটি নিয়েছেন মাত্র একদিন

১৯৪০-এ ভিক্টোরিয়া হাসপাতালে নার্সিংয়ে হাতেখড়ি। দু’টি বিশ্বযুদ্ধ, ২৪ বার প্রধানমন্ত্রীবিস্তারিত পড়ুন

লজ্জায় লাল হয়ে যায় পাখিও

লজ্জা পেলে শুধু মানুষের মুখই লাল হয়ে যায় তা কিন্তুবিস্তারিত পড়ুন

  • দুই হাতের হৃদয়রেখা মিলে গেলে কি হয় জানেন?
  • ৩২১ থেকে ওজন কমিয়ে ৮৫!
  • রং নম্বরে প্রেম, বাধা হয়ে দাঁড়ায়নি ঝলসে যাওয়া মুখ
  • পানিতে ভেসে উঠলো অলৌকিক হাত!
  • ১৫ বছরে একবার ফোটে ‘মৃত্যুর ফুল’
  • চা বিক্রেতা এখন ৩৯৯ কোটি টাকার মালিক
  • একটি মাছের বিষে মারা যেতে পারে ৩০ জন
  • মোবাইল কিনতে ছয় সপ্তাহের শিশুকে বিক্রি
  • পরকীয়ায় জড়াচ্ছে নারীরা প্রধান যে তিনটি কারণ নেপথ্যে
  • ২৪০০ কেজি খিচুড়ি রান্না হয় যেখানে দৈনিক !
  • পরীক্ষায় ফেল করলেই বিবাহ বিচ্ছেদ
  • কান্না থামছিল না তাঁরঃ ‘বাবা আমি আসছি’ বলে লাশ হলেন তরুণী