সোমবার, এপ্রিল ২৯, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

তারুণ্যের সংবাদ মাধ্যম

যেকোন দিন কাসেম আলীর ফাঁসি

একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধে দন্ডপ্রাপ্ত জামায়াত নেতা মীর কাসেম আলীর ফাঁসি যেকোন দিন হতে পারে। তবে রিভিউ আবেদনের কপি না পাওয়া পর্যন্ত ফাঁসি স্থগিত থাকবে।

এ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম বলেছেন, রিভিউর রায়ের কপি বের হওয়ার পর জানানো হবে তিনি রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণ ভিক্ষা চান কিনা। রিভিউ কার্যক্রম নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত ফাঁসির বিষয়টি স্থগিত থাকবে। তিনি যদি রাষ্ট্রপতির নিকট প্রাণ ভিক্ষা না চান তাহলে সরকার তার ফাঁসির কার্যক্রম শুরু করবে।

মঙ্গলবার (৩০ আগস্ট) জামায়াত নেতা মীর কাসেম আলীর ফাঁসি বহাল রেখেছে আপিল বিভাগ। প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার নেতৃত্বাধীন পাঁচ সদস্যের আপিল বেঞ্চে এই রায় দেন। বেঞ্চের অন্য চার সদস্য হলেন বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন, বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী, বিচারপতি মির্জা হোসেইন হায়দার ও বিচারপতি মোহাম্মদ বজলুর রহমান।আজকের কার্যতালিকায় এক নম্বরেই ছিল মীর কাসেম আলীর মামলাটি।

এর আগে গত রবিবার আদালতে রিভিউয়ের শুনানি শেষ হয়। শুনানিতে আসামিপক্ষে ছিলেন মীর কাসেমের প্রধান আইনজীবী খন্দকার মাহবুব হোসেন। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম।

মীর কাসেমের আইনি লড়াইয়ে রিভিউ আবেদনই শেষ ধাপ। মঙ্গলবার এই আবেদন নাকচ হলে ফাঁসি এড়াতে তিনি রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণভিক্ষা চাইতে পারবেন।

দণ্ড মওকুফ চেয়ে ৮৬ পৃষ্ঠার রিভিউ আবেদনে ১৪টি যুক্তি তুলে ধরেছেন মীর কাসেমের আইনজীবী।

এর আগে গত ২৫ জুলাই রিভিউ শুনানির জন্য দিন নির্ধারিত থাকলে আইনজীবীদের আবেদনে এক মাস সময় দেওয়া হয় মীর কাসেম আলীকে। মামলার পরবর্তী তারিখ নির্ধারণ করা হয় ২৪ আগস্ট। এর আগে গত ১৯ জুন আপিল বিভাগের দেওয়া মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় পুনর্বিবেচনা চেয়ে আবেদন করেন মীর কাসেম আলী। ওই আবেদনে ১৪টি আইনি যুক্তি তুলে ধরে তাকে বেকসুর খালাস দেওয়ার আবেদন জানানো হয়।

গত ৬ জুন চিহ্নিত মানবতাবিরোধী অপরাধী জামায়াতের নির্বাহী পরিষদের এই সদস্যকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে দেওয়া মৃত্যুদণ্ডাদেশ বহাল রেখে দেওয়া আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ করা হয়।

২০১৪ সালের ২ নভেম্বর মীর কাসেম আলীকে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়ে রায় ঘোষণা করেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। ট্রাইব্যুনালের রায়ে মীর কাসেমের বিরুদ্ধে প্রসিকিউশনের আনা ১৪টি অভিযোগের মধ্যে ১০টি প্রমাণিত হয়। ওই রায়ের বিরুদ্ধে ২০১৪ সালের ৩০ নভেম্বর সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের সংশ্লিষ্ট শাখায় মীর কাসেম আলীর পক্ষে আপিল করেন জয়নুল আবেদীন তুহিন। মীর কাসেমের পক্ষে ১৮১টি যুক্তি দেখিয়ে মৃত্যুদণ্ড থেকে খালাস চেয়ে এ আপিল করা হয়েছে।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

মূল্য ৭ কোটি: পঞ্চগড়ে কষ্টিপাথরের মূর্তি উদ্ধার

বৃহস্পতিবার (৭ মার্চ) বিকাল পৌনে ৬টায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে দেবীগঞ্জবিস্তারিত পড়ুন

বিচারকদের শৃঙ্খলাবিধির গেজেট নিয়ে আদেশ

নিম্ন আদালতের বিচারকদের চাকরি ও শৃঙ্খলা বিধিমালার প্রকাশিত গেজেট বিষয়েবিস্তারিত পড়ুন

জাতীয় শোক দিবসে রাজধানীতে বাড়তি নিরাপত্তা

জাতীয় শোক দিবস ১৫ আগস্ট। এ দিবস উপলক্ষে রাজধানীজুড়ে কঠোরবিস্তারিত পড়ুন

  • মানবতাবিরোধী অপরাধ: আজহার-কায়সারের আপিল শুনানি ১০ অক্টোবর
  • নারায়ণগঞ্জের আলোচিত সাত খুন মামলা: হাইকোর্টের রায় ২২ আগস্ট
  • আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের মৃত্যুদণ্ড পাওয়া রাজাকার হাফিজ গ্রেপ্তার
  • সেলিম ওসমান অসুস্থ, চার্জ শুনানি হল না
  • স্ত্রী-শাশুড়িসহ তুফান ফের রিমান্ডে
  • এই রায়ে আমি ব্যথিত: অ্যাটর্নি জেনারেল
  • রিমান্ডে ধর্ষণের কথা ‘স্বীকার’ করলেন তুফান সরকার
  • আইনমন্ত্রীর খসড়া গ্রহণ করেনি আপিল বিভাগ
  • হলি আর্টিজানে হামলার ‘অন্যতম পরিকল্পনাকারী’ রাশেদ গ্রেপ্তার
  • হবিগঞ্জে চার শিশু হত্যা : তিনজনের ফাঁসির রায়
  • খালেদার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানার আবেদন
  • বিচার বিভাগকে কোনঠাসা করে দেশের মঙ্গল হয় না: প্রধান বিচারপতি