সোমবার, মে ২০, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

তারুণ্যের সংবাদ মাধ্যম

যে ভাবে বুঝবেন তারা আপনাকে হিংসা করে!

আজকের ডিজিটাল যুগে ভালো লোকের বড়ই অভাব। অধিকাংশেরই মনে একরকম , মুখে আরেক রকম। প্রকৃত বন্ধু চেনার উপায় নেই। আর তার চেয়ে বড় প্রশ্নবন্ধু বলে কিছু আছে কি? ফেসবুকে ফ্রেন্ডলিস্টে থাকা লোকজন কি বন্ধু? তার চেয়ে সহজ বন্ধুরূপী শত্রু খোঁজা। নিচের অংশ পড়লে আপনারা অতি সহজে বুঝতে পারবেন কে বন্ধু আর কে শুত্রু।

১. চোখের দিকে তাকান –মানুষের চোখ হলো মনের আয়না। গোটা মুখে মেকআপ করা গেলেও, চোখের মণিতে মেকআপ করা যায় না। তাই চোখ থাকে মেকআপহীন। তাই কে হিংসা করে, সহজেই জানা যায় চোখে চোখ রেখে। গভীরে, একদৃষ্টে তাকিয়ে থাকুন। দেখবেন, অনেক কিছু ধরা পড়বে।

২. লক্ষ্য করুন কথায় কোনও খোঁচা আছে কি না চোখ যদি হয় মনের আয়না, শব্দ কিন্তু মনের ভাব। আপনার কোনও সাফল্যে যদি দেখেন কেউ একটু বেঁকা সুরে কিছু বলছে, তা হলে সতর্ক হয়ে যান। এই ব্যক্তি কিন্তু হিংসা করে আপনাকে।

৩. পরনিন্দা, পরচর্চা করে, এমন ব্যক্তিদের থেকে সাবধান অধিকাংশ মানুষেরই পরনিন্দা, পরচর্চা করার স্বভাব। যাকে সামনে পায়, তার সঙ্গেই অন্যের সমালোচনা শুরু করে দেয়। এমন ব্যক্তির থেকে দূরে থাকুন। এরা আর যাই হোক, কারও ভালো সহ্য করতে পারে না। ভালো বন্ধু হতে পারে না। সবাইকে ঈর্ষা করে। আপনার সামনে মিষ্টি ব্যবহার করলেও, আড়ালে আপনার নিন্দেই করবে।

৪. আত্মীয়স্বজনের একাংশ থেকে সাবধান প্রত্যেক পরিবারেই এমন কয়েকজন সদস্য থাকে, যারা অন্যদের ভালো সহ্য করতে পারেন না। এরা চায় না বাকিরা জীবনের প্রতিষ্ঠিত হোক। যার বেশিরভাগটাই শুরু হয় ছেলেমেয়েদের কেন্দ্র করে। আত্মতৃপ্তির কারণে খুব গোপনে হিংসের খেলা চলতে থাকে পরিবারের সদস্যদের মধ্যে। তবে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই সম্পর্কগুলো ভাইয়ের ছেলের সঙ্গে নিজের ছেলের তুলনা, বোনের মেয়ের সঙ্গে নিজের মেয়ের তুল্যমূল্য বিচার। এসব মানুষকে চেনা বড় কঠিন বিষয়। পরিবারের সদস্য হওয়ার কারণে, এরা কখনওই সরাসরি বিবাদে যায় না। বরং হিংসা করে দূর থেকে। এছাড়া জমিজমা, পৈতৃক সম্পত্তি ভাগাভাগি ইত্যাদি নিয়েও হিংসা করতে পারে। মোটকথা, পরিবারের বন্ধুরূপী শত্রুদের অস্তিত্ব টের পাওয়া বেশ কঠিন। এর জন্য সচেতন থাকতে হয়।

৫. কে আসল বন্ধু চিনে নিন এখনকার জেনারেশনে যেমন ফ্রেন্ডশিপ ডে আছে, তেমনই আছে বন্ধুতে বন্ধুতে রেষারেষি। হিংসের খেলাটা তাই তাদের মধ্যেই বেশি প্রকট। তথাকথিত অনেক বন্ধুর মধ্যেই অ-বন্ধুসুলভ আচরণ দেখা যায়। কী করে চিনবেন তাদের? যে বন্ধু নিজে না খেয়ে জোর করে বন্ধুকে মদ্যপান করায়, ভুল পথে চালিত করে, হাতে নেশার দ্রব্য তুলে দেয়, সে কখনওই প্রকৃত বন্ধু হয় না।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

হোটেল ঘরে বিছানার চাদর সাদা হয় কেন ?

বেড়াতে গিয়ে হোটেলের ঘরে ঢুকে প্রথম যে বিষয়টি নজরে আসে,বিস্তারিত পড়ুন

ধনিয়া পাতার উপকারি গুণ

চিকিৎসকদের মতে, ধনে বা ধনিয়া একটি ভেষজ উদ্ভিদ যার অনেকবিস্তারিত পড়ুন

ওজন কমাতে যা খাওয়া যেতে পারে

আমাদের রান্নাঘরে খাবার তৈরির অনেক পণ্য  থাকে। সেই সবে এমনবিস্তারিত পড়ুন

  • প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় রসুন
  • আমলকি কখনো স্বাস্থ্যের জন্য ‘বিপজ্জনক’ হয়ে ওঠে
  • বাসি দই ও পান্তা ভাতের আশ্চর্যজনক উপকারিতা
  • স্বাদে ও পুষ্টিগুণে ভরপুর সবজি হলো লাউ
  • মৌসুমের সব রেকর্ড ভেঙে তাপমাত্রার পারদ উঠল ৪৩ ডিগ্রিতে
  • যেসব অঞ্চলে টানা ৩ দিন ঝড়বৃষ্টি
  • ২৪ ঘণ্টা না যেতেই ফের কমলো স্বর্ণের দাম
  • গরমে চুলের যত্ন নেবেন কীভাবে?
  • একলাফে সোনার দাম ভ‌রিতে কমলো ৩১৩৮ টাকা
  • কত দিন পর পর টুথব্রাশ বদলাবেন?
  • ত্বকের দাগ দূর করার ঘরোয়া উপায়
  • তরমুজ খেলে কি সত্যিই ওজন কমে?