শনিবার, মে ৪, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

তারুণ্যের সংবাদ মাধ্যম

শহীদ মিনারে জুতা পায়ে টেলিভিশন শিল্পীরা, ফেসবুকে ক্ষোভ

পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী ফেডারেশন অব টেলিভিশন প্রফেশনালস অর্গানাইজেশন (এফটিপিও) এর উদ্যোগে গত ৩০ নভেম্বর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে শিল্পী কলাকুশলিরা পাঁচ দফা দাবিতে এক সমাবেশ করেন। কিন্তু এই শিল্পীদের বিরুদ্ধে শহীদ মিনারে জুতা পায়ে ওঠার অভিযোগ উঠেছে। এ বিষয়ে একটি ছবি ফেসবুকে শেয়ার দেওয়া হয়েছে যেখানে দেখা যায় বিরাট একটি ব্যাকড্রপে শহীদ মিনার ঢেকে দেওয়া হয় এবং সেখানে জুতা পায়ে দাঁড়িয়ে শিল্পী কলাকুশলিরা তাদের সমাবেশের কর্মকাণ্ড পরিচালনা করেন। তাই শহীদ মিনারের মূল বেদীতে ওঠার নিয়ম ভেঙেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে।

মাহবুব লিলেন নামে একজন লিখেন, ‘‘আমাগো মিডিয়াবাজেরা সত্যই বড়ো দুরবস্থায় আছে। এরা জুতা খুইল্লা রাখতে পারে না চুরি যাবার ডরে; হাতে লইতে পারে না ইজ্জতের ডরে। তাই জুতা দিয়া শহীদ মিনার পাড়াইয়া এরা চাউলের দামে ভূসি বেঁচতে চায়। আমার মনে হয় এগো জুতার তলা থাইকা শহীদ মিনার রক্ষার লাইগা আমাগো এখন দুইদফা দাবি জানানো দরকার (১) এগো লাইগা প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ ভাণ্ডার উন্মুক্ত করে দেয়া হউক। (২) এখন থাইকা পুলিশি রিমাণ্ডের সময় আসামীরে বাধ্যতামূলকভাবে ইনাদের নাটক দেখানোর বিধান চালু করা হউক…’

সাদেকুর রহমান পরাগ নামে অন্য আরেক জন লিখেন, ‘শহীদ মিনার অন্যায়ের বিরুদ্ধে আমাদের প্রতিবাদী চেতনাকে উজ্জীবিত করে। আর তাই বিভিন্ন সময়ে অন্যায়-অবিচারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতে মানুষ সমবেত হয়েছে শহীদ মিনারে। সমবেত হয়েছে অশুভের বিরুদ্ধে চেতনাকে শাণিত করতে। শহীদ মিনার কোন সাধারণ সমাবেশ স্থল নয়। সব ধরনের অনুষ্ঠার করার জায়গাও এটি নয়। এখানে সমাবেশ করতে হলে শহীদ মিনারের মর্যাদাকে মাথায় রেখেই সমাবেশ করতে হয়। এখানে অনুষ্ঠান করতে হলে আমাদের জানা দরকার কী করা উচিত আর কী করা উচিত নয়।

এখানে অনুষ্ঠান করার সময় সব সময় শহীদ মিনারকে দৃশ্যমান রেখেই ব্যাকড্রপ ডিজাইন করতে হয়। কখনোই এমন কোন ব্যাকড্রপ করা হয় না, যা শহীদ মিনারকে ঢেকে ফেলে। মিনারকে ঢেকে ফেলে কোন ব্যাকড্রপ শহীদদের অবমাননার শামিল এবং অশোভনীয়। আরেকটি বিষয় হচ্ছে, শহীদ মিনারের মেঝেতে বসেই অনুষ্ঠান হওয়াটা রেওয়াজ এবং সাধারণতঃ তাই হয়ে আসছে। অনেক জ্ঞানী-গুণী মানুষ শহীদ মিনারের মেঝেতে বসেই বিভিন্ন সময় অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছেন। তাতে কারো কোন মর্যাদা ক্ষুণ্ণ হয়েছে বলে কখনো শোনা যায়নি। এভাবে চেয়ার বিছিয়ে আগে কখনো অনুষ্ঠান হয়েছে কিনা আমার জানা নেই। এটিও মনে হয় শহীদ মিনারের সংস্কৃতির সঙ্গে যায় না। আর শহীদ মিনারের মাটিতে বসতে যাদের অসুবিধা হয়, এর ধুলো-মাটিতে যাদের এত অনীহা- তারা কীভাবে শিল্পে বাঁচবে, কীভাবেই বা শিল্পকে বাঁচাবে? ভীনদেশি সংস্কৃতির আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লড়তে হলে নিজের সংস্কৃতিটা বেশি করে আঁকড়ে ধরতে হয়, নিজের সংস্কৃতির শক্তিটাকে অনুভব করতে হয়।

শিল্পে বাঁচি, শিল্প বাঁচাই শ্লোগানে যারা শহীদ মিনারে সমবেত হয়েছিলেন, তারা এ দেশের সংস্কৃতির জন্য লড়ছেন। এদেশের সংস্কৃতিকে বাঁচানোর জন্য লড়ছেন। সাধারণ মানুষের কাছে তারা অত্যন্ত জনপ্রিয়। মানুষ তাদের কাছ থেকে শিখে, তাদের অনুসরণ করে, তাদের দেখে উজ্জীবিত হয়। তাদের এমন কিছু করা উচিত নয় যাতে মানুষের কাছে ভুল বার্তা পৌঁছে।’

কবি ও গণমাধ্যম কর্মী পারভেজ চৌধুরী বিষয়টি নিয়ে ক্ষোভ জানিয়ে ফেসবুকে একটি দীর্ঘ স্ট্যাটাস দিয়েছেন। তার সেই স্ট্যাটাসটি পাঠকের জন্য নিম্নে হুবহু তা তুলে ধরা হলো।

‘গত ৩০ নভেম্বর ২০১৬ তারিখে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে টেলিভিশন শিল্পী ও কলা কুশলীদের যে সমাবেশ হয় সেখানে সার্বিকভাবেই বাঙালির চেতনা, বাঙালির আত্ম-পরিচয় শহীদ মিনারের অবমাননা ও মর্যাদাহানী হয়েছে।

১. বাংলাদেশের সব শ্রেণী-পেশার মানুষ সংগ্রাম, লড়াইয়ের মাধ্যমে দাবি আদায়ের জন্যে শহীদ মিনারে সভা, সমাবেশ এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান করেন। যারা যারা মনে করেন শহীদ মিনার প্রাঙ্গন তাদের নিজস্ব দাবি-প্রতিবাদ জানানোর একান্ত স্থান তাই সবাই চেতনার প্রতীক, প্রতিবাদের প্রতীক শহীদ মিনারকে দৃশ্যমান রেখে ব্যাকড্রপ ডিজাইন করেন তার অর্থ হলো প্রতিবাদ-প্রতিরোধের সাথে বাঙালির চেতনা আছে কিন্তু যখনই ব্যাকড্রপ/অন্য কিছু দিয়ে শহীদ মিনার ঢেকে দেয়া হবে তখন তার অর্থ দাঁড়াবে স্থানটিকে একটি সাধারণ সভা স্থলে পরিণত করা। আন্দোলনের সাথে শহীদ মিনারের চেতনার প্রয়োজন নেই। শহীদ মিনারকে সাধারণ সভাস্থলে পরিণত করার অধিকার কারোর নেই। একটি কথা মনে রাখা প্রয়োজন পৃথিবীর কোন ব্যাকড্রপ কিংবা কাপড় দিয়ে শহীদ মিনার অথবা শহীদ মিনারের চেতনা ঢেকে রাখা যায়নি । কোনদিন যাবেও না।

২. শহীদ মিনারের মেঝেতে কার্পেট, পাটি কিংবা কাপড় বিছিয়ে অনুষ্ঠান করা শহীদ মিনারের নিজস্ব সংস্কৃতি যাকে প্রচলিত ভাষায় বলে রেওয়াজ। এতদিন তাই হয়ে আসছে। দেশের জ্ঞাণী-গুণী-বিদ্বজনেরা ধূলো-মাটিতে বসেই অংশগ্রহন করেন । এর কারণ হলো চেতনাকে সমুন্নত রেখে অবনমিত থাকা।

৩.শহীদ মিনারে তিন স্থর বিশিষ্ঠ বেদী রয়েছে। পূর্বের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে দেখা গেছে তৃতীয় বা দ্বিতীয় বেদীতে জুতা পায়ে এবং প্রথম বেদীতে খালী পায়ে অনুষ্ঠান করা হয়েছে। সে সব অনুষ্ঠানে প্রথম বেদী দৃশ্যমান ছিলো কিন্তু তিন স্থরের প্রথম স্থরকে ঢেকে ব্যাকড্রপের আড়ালে রাখলে বাকী স্থর গুলি মূল বেদী হিসাবে গন্য হওয়ার কথা দৃশ্যমানতার বিচারে। ভীনদেশী সংস্কৃতির, আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লড়তে গিয়ে নিজের সংস্কৃতির শেকড়কে পদদলিত করা যাবেনা। যাবেনা। যাবেনা।

ব্যক্তিগত ফুটনোট: বাংলাদেশের বেসরকারি টেলিভিশনের আমি একজন মেঠোকর্মী। প্রথাগত বেসরকারী টেলিভিশনের শুরু এবং বিকাশের সাথে আমি পেশাগতভাবে জড়িত। বাংলাদেশের বেসরকারি টেলিভিশনের সাথে যারা কাজ করেন তারা আমার স্বজন, সুজন এবং সুহৃদ। আমি মনে করি, বিশ্বাস করি বাংলাদেশের বেসরকারী টেলিভিশনের সাথে যে মেধাবী ও সৃজনশীল তারুণ্য পেশাগত ভাবে জড়িত তাদেরকে সঠিক নির্দেশনা এবং পরিচর্যা করতে পারলে দেশেতো বটেই বিশ্বের টেলিভিশন কনটেন্ট বাজারে এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করা যাবে-এ শুধু আমার ভাবাবেগের কথা নয়. বাস্তবতার আলোকে চ্যালেন্জ হিসাবে রইলো। পেশাদার ব্রডকাস্টার হিসাবে বাংলাদেশের বেসরকারি টেলিভিশনের দূরাবস্থা/গন্তব্যহীনতা নিয়ে আমি আনেক আগেই থেকেই উদ্বিগ্ন আমার সেইসব উদ্বিগ্নের কথা পত্রিকায় লিখেছি অনেকবার। ( সূত্র: প্রথম আলো। বৃহসপতিবার, ২০ আগস্ট ২০০৯ । পৃ ১৩। সুরক্ষিত করা হোক বেসরকারি টেলিভিশন খাত)। যে কোন পেশাজীবী সংস্থার সম্মিলিত জোটের দাবী হিসাবে সেই পেশার অর্ন্তভূক্ত কিছু দাবীতে দ্বিমত থাকা সত্বেও সে দাবী আমার দাবী। সবার বাঁচার লড়াই, আমার বাঁচার লড়াই।। এ লড়াইয়ে জিততে হবে।

গত ৩০ নভেম্বর ২০১৬ কেন্দ্রিয় শহীদ মিনারে টেলিভিশন শিল্পী ও কলাকুশলীদের যে সমাবেশ হয় তা আমার নিজেরও সমাবেশ। সেই সমাবেশে যোগদানের জন্যে আমি মনস্থির করি সমাবেশের দিন সমাবেশ স্থলের উদ্দেশ্যে বের হওয়ার পূর্ব মুর্হুতে আমার আবাসস্থলের টেলিভিশন সেটে একটি টিভি চ্যানেলের সরাসরি সম্প্রচার দেখে হতভম্ব এবং যুগপৎ বিস্মিত হই। এতে আমার বোধ ও মননে ক্ষরণ ঘটে এবং আমি সভাস্থলে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেই।’

বিষয়টি নিয়ে রেজা ঘটক তার ফেসবুকে দুটি ছবি শেয়ার করে লেখেন, ‌‌’বাংলাদেশে টেলিভিশনের সংখ্যা যেমন বেড়েছে শিল্পী-কলাকুশলীর সংখ্যাও বেড়েছে। কিন্তু প্রশ্ন হলো, জগতে সবকিছু যখন আপডেট হচ্ছে, তখন কেবল টেলিভিশনের জন্য নির্মিত নাটক, সিনেমা এগুলোর মান কেন ক্রমশ অধোগামী? বিগত ২০ বছরে নির্মিত একটি ভালো নাটকের কেউ নাম বলতে পারবেন? ‘শিল্পে বাঁচি শিল্প বাঁচাই’ বলে বিগত ২০ বছরে শিল্পের আপনারা কী কী উৎকর্ষ বাড়ালেন, আগে সেই পরিসংখ্যানটা একটু দেন।

আপনাদের আন্দোলনের মূল বক্তব্য এখনো ক্লিয়ার না। কী কী চান, আর কী কী চান না, সেই বিষয়ে আগে নিজেদের এজেন্ডা ঠিক করেন। বস্তাপচা নাটক আর বিজ্ঞাপনের মত আপনাদের বক্তব্যও গুবলেট পাকানো। সুস্পষ্ট করে বলুন, আপনারা কেমন টেলিভিশন নীতিমালা চান? কেমন বিজ্ঞাপন নীতি অনুসরণ করবেন? আপনাদের নিজেদের তো ইমানের জোর নাই।

শহীদ মিনারে একই অনুষ্ঠানে সকালে সবাই খালি পায়ে শহীদ মিনারের বেদিতে উঠলেন, আর বিকালে দলবেধে জুতা পায়ে উঠলেন! আবার শহীদ মিনার সম্পর্কে নতুন চেতনা বিলাইতেও চান! ব্যাপারটা কিন্তু নিজেরাই গুলিয়ে ফেলেছেন! আপনারা এখনো নিজেদের পরিচিত গণ্ডির বাইরে বের হতে পারেননি। তরুণ প্রজন্মের ভেতরে আমি বরং অনেক সম্ভাবনা দেখতে পাই। আপনাদের একঘেয়ে ভাড়ামো দর্শকশ্রোতারা যে অনেক আগেই প্রত্যাখ্যান করেছে, এটা আপনারা জেনেও না জানার ভান করেন। নতুনদের কীভাবে সুযোগ দেবেন, সেই বিষয়ে আপনাদের সুস্পষ্ট বক্তব্য চাই। লড়াইটা শিল্পমান আর কাজে হলেই ভালো। কেবল পরিচিতদের মধ্যে, মুখচেনাদের মধ্যে লেনদেনের এই সংস্কৃতি কী আপনারা নিজেরা ছাড়তে পেরেছেন?

দেশে এখন অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিল্ম অ্যান্ড মিডিয়া পড়ানো হয়। নতুন প্রজন্মের ছেলেমেয়েরা হাতেকলমে শিখে নতুন নতুন চিন্তা নিয়ে এখন কাজ করছে। কিন্তু তাদের নির্মিত নাটক সিনেমা আপনারা থোরাই কেয়ার করেন! কারণ, চিন্তা ও বুনটে ওরা এখন আপনাদের টপকে যাচ্ছে। সেই ভয় আর আতংক আপনাদের রাতের ঘুম হারাম করে দিচ্ছে। তো আপনারা কীভাবে শিল্প বাঁচাবেন? আপনারা তো বরং শিল্পের বারোটা বাজানোর পরেও অস্তিত্ব সংকট কাটাতে দলবাজি করছেন! আমার প্রশ্নগুলো’র যথাযথ জবাব পেলে, আপনাদের আন্দোলনে আমিও আছি। কিন্তু শহীদ মিনারে প্রকাশ্যে যারা জুতা পায়ে লেকচার দেয়, তাদের কোনো চেতনার বাণী আমি শুনতে চাই না।’

যদিও ঐ দিন সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন এবং ফেসবুকের ছবিতে দেখা গিয়েছে এমন কয়েকজন শিল্পীর সঙ্গে কথা হলে তারা বিষটিকে ভুল বুঝাবুঝি হয়েছে বলে দাবি করছেন। এবং তারা জানান, তারা শহীদ মিনারের মূল বেদীর নিচে অনুষ্ঠানটি করেছেন।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

প্রধানমন্ত্রী ১০ টাকার টিকিটে চোখ পরীক্ষা করালেন

রাজধানীর শেরে বাংলা নগরে জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালেবিস্তারিত পড়ুন

সন্ধ্যার মধ্যে ঝড়ের আশঙ্কা

আবহাওয়া অফিস কক্সবাজার অঞ্চলের ওপর দিয়ে সর্বোচ্চ ৬০ কিলোমিটার বেগেবিস্তারিত পড়ুন

ইবির শেখ রাসেল হলের নয়া প্রভোস্টের দায়িত্বগ্রহণ

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) শেখ রাসেল হলের নতুন প্রভোস্টে হিসেবে দায়িত্ববিস্তারিত পড়ুন

  • পেঁয়াজ রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল ভারত
  • অবশেষে রাতে ঢাকায় ঝরছে কাঙ্ক্ষিত বৃষ্টি
  • থাইল্যান্ড সফরে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কে মাইলফলক হয়ে থাকবে : প্রধানমন্ত্রী
  • প্রধানমন্ত্রীর সংবাদ সম্মেলন সাড়ে ১১টায় 
  • গ্যাস নিঃসরণ কমাতে পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তির ব্যবহার বৃদ্ধির উদ্যোগ নেয়া হবে
  • দেশের দুই জেলায় ঝড়ের পূর্বাভাস
  • হবিগঞ্জে ট্রাক-প্রাইভেটকার সংঘর্ষে ৫ জন নিহত
  • দলীয় সিদ্ধান্তকে সম্মান জানিয়ে মনোনয়ন প্রত্যাহার করে নিলেন পাপ্পা গাজী
  • মে দিবস হচ্ছে শ্রমজীবী মানুষের অধিকার আদায়ে শপথের দিন : জিএম কাদের
  • উত্তরায় ৮০ কোটি টাকা মূল্যের খাসজমি উদ্ধার
  • এমভি আবদুল্লাহ চট্টগ্রামের পথে 
  • প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ড সফর শেষে দেশে ফিরলেন