সোমবার, এপ্রিল ২৯, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

তারুণ্যের সংবাদ মাধ্যম

স্বপ্ন এখন তামিম-মুমিনুলেই

তামিম ইনিংস ওপেন করতে নামলেন না। সবার শঙ্কা ছিল, হয়তো বা তিনি ব্যাটিংই করতে পারবেন না। তবে নেমেছেন ৫ নম্বরে। মুমিনুল হকের সঙ্গে মিলে বাংলাদেশের বিপর্যয় কাটিয়ে ওঠার চেষ্টা করছেন তিনি। গড়েছেন ২৪ রানের জুটি। এর মধ্যে ২২ রান তামিমের একারই। মুমিনুল রয়েছেন ২৮ রান নিয়ে। দ্বিতীয় দিন শেষ হলো দু’জনকে এ অবস্থায় রেখে। বাংলাদেশের রান ৩৪ ওভার শেষে ৩ উইকেট হারিয়ে ১২৭। বাংলাদেশ পিছিয়ে রয়েছে এখনও ৩৬৯ রান।

যে উইকেটটি ছিল প্রোটিয়া ব্যাটসম্যানদের জন্য পুরোপুরি ব্যাটিং উইকেট। বাংলাদেশের বোলাররা যে উইকেটে কোনো ক্যারিশমাই দেখাতে পারেননি, সে উইকেটেই যখন বাংলাদেশ ব্যাট করতে নামলো, তখন সেটা হয়ে গেলো বোলিং উইকেট।

দুই ওপেনার ইমরুল কায়েস এবং তামিমের পরিবর্তে মাঠে নামা লিটন কুমার দাস শুরুতেই বাংলাদেশকে বিপদে ফেলে ফিরে গেলেন। দলীয় ১৬ রানে ৭ রান করে আউট হলেন ইমরুল কায়েস। এরপর ব্যাক্তিগত ২৫ রানে, দলীয় ৩৬ রানে আউট হলেন লিটন।

এ দুজন আউট হওয়ার পর ভালোই জুটি বাধলেন মুমিনুল হক এবং মুশফিকুর রহীম। দু’জন মিলে গড়লেন ৬৭ রানের জুটি। ইমরুল-লিটনের দ্রুত বিদায়ের পর সবাই ভেবেছিল, মুমিনুল আর মুশফিক মিলে হয়তো একটা স্থিতাবস্থা নিয়ে আসতে পারবেন। কিন্তু সেটা সম্ভব হলো না আর। স্পিনার কেশাব মাহারাজের বলে ফরোয়ার্ড শট লেগে এইডেন মার্করামের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফিরে যান মুশফিক। ৫৭ বল খেলে তিনি করেন ৪৪ রান।

এর আগে ইনিংসের শুরুতে তামিম ইকবাল ব্যাট করতে নামতে পারেননি। এ কারণে ইনিংস ওপেন করতে নামতে হয়েছে ইমরুল কায়েসের সঙ্গে লিটন কুমার দাসকে। তবে ইমরুলই সর্ব প্রথম ভুলটা করে বসলেন। ইনিংসের ৬ষ্ঠ ওভারেই উইকেট হারালেন তিনি। প্রোটিয়াদের পাতা ফাঁদে পা দিয়ে। নতুন বলে কিভাবে হালকা বাউন্স কিংটা শর্ট বল করে বাংলাদেশের ওপেনারদের বিপদে ফেলতে হবে, সে অ্যানালাইসিস করেই মাঠে নেমেছে স্বাগতিকরা।

৬ষ্ঠ ওভারের চতুর্থ বলটি কাগিসো রাবাদা করলেন শর্ট। এই বলটিই বুঝতে পারলেন না ইমরুল। ব্যাট আর গ্লাভসে লাগিয়ে জমা দিলেন দ্বিতীয় স্লিপে দাঁড়ানো এইডেন মার্কামের হাতে। দলীয় রান তখন মাত্র ১৬। ৭ রান করে আউট হলেন ইমরুল।

ইনিংসের ১১তম ওভারেই উইকেট হারান লিটন কুমার দাস। এবারও প্রায় ইমরুলের মত একই ভুল করলেন তিনি। ব্যাটের বাইরের কানায় লাগিয়ে বল দিলেন প্রথম স্লিপে দাঁড়ানো হাশিম আমলার হাতে। ক্যাচটি লুফে নিতে কষ্টই করতে হয়নি আমলাকে। দলীয় ৩৬ এবং নিজের ২৫ রানে ফিরে গেলেন লিটন।

এরপর মুমিনুল আর মুশফিক মিলে ৬৭ রানের জুটি গড়ে বিপর্যয় থামানোর চেষ্টা করলেও পারলেন না। কারণ, কেশব মাহারাজের ঘূর্ণি বুঝতে পারেননি। ব্যাট আর প্যাডে লেগে বল ফরোয়ার্ড শর্ট লেগে গেলে ক্যাচ ধরেন সেই এইডেন মার্করাম।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

মুস্তাফিজের আইপিএল খেলার ছুটি বাড়িয়েছে বিসিবি

আইপিএলের চলতি আসরে বাংলাদেশ থেকে প্রতিনিধিত্ব করছেন কেবল মুস্তাফিজুর রহমান।বিস্তারিত পড়ুন

মুস্তাফিজকে স্বাগত জানাল চেন্নাই সুপার কিংস

আগামী ২২ মার্চ পর্দা উঠছে বিশ্বের জনপ্রিয় ক্রিকেট লিগ ইন্ডিয়ানবিস্তারিত পড়ুন

তানজিদ-রিশাদের তাণ্ডবে সিরিজ জয় বাংলাদেশের

টস জিতে ব্যাট নেওয়া শ্রীলঙ্কা জানিত লিয়ানাগের সেঞ্চুরিতে ভর করবিস্তারিত পড়ুন

  • দুই নারী আম্পায়ারকে নিয়োগ দিচ্ছে বিসিবি
  • মিস ওয়ার্ল্ড প্রতিযোগিতার ফাইনালে বাংলাদেশের নীলা
  • সিরিজ বাঁচার লক্ষ্যে
  • ক্রিকেটার ও সংসদ সদস্য সাকিব আল হাসান ফুটওয়্যারের ব্যবসায় নামছেন
  • বিপিএল চ্যাম্পিয়ন তামিমের ফরচুন বরিশাল
  • মোস্তাফিজকে ছেড়ে দিল মুম্বাই
  • গেইল ছাড়াই বাংলাদেশে আসছে উইন্ডিজ
  • পাকিস্তানের জালে বাংলাদেশের মেয়েদের ১৭ গোল
  • পুত্র সন্তানের বাবা হলেন ইমরুলও
  • এ বিজয় আমাদের : প্রধানমন্ত্রী
  • পাকিস্তানকে উড়িয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
  • সপরিবারে এশিয়া কাপে নান্নু, খালি বাসায় চোরদের হানা