সুপ্রিয় চাকমা শুভ:

রাঙামাটি রাজবন বিহারে ১০ই মার্চ সারারাত ব্যাপী মহাসংঘ সুত্র ও পরিত্রান সুত্র শ্রবণে রাঙামাটির অন্যতম স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন হাজার হাজার পূর্ণার্থীদের মাঝে বিনা পয়সায় চা বিতরণ সহ বিভিন্ন কর্মকান্ড গ্রহণ করছে। সারারাত ব্যাপী মহা সুত্রে হাজার হাজার পূর্ণার্থী উপস্থিতিতে মুখরিত হয়ে উঠেছে রাঙমাটি রাজবন বিহার প্রাঙ্গন। রাজবন বিহারের মাঠ প্রাঙ্গনে একটি বিরাট স্তল নিয়ে ৫২ জন স্বেচ্ছাসেবী সদস্য নিয়ে রাত ১০ টা থেকে সারারাত চায়ের ব্যবস্থা পরিচালনা করেন হিলর ভালেদী স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের সাধারন সম্পপাদক ও দৈনিক আমাদের আলোকিত সময়ের রাঙামাটি প্রতিনিধি পলাশ চাকমা।

সারারাত ব্যাপী মহা সংঘ সুত্রে উপস্থিত ছিলেন হিলর ভালেদী স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের উপদেষ্ঠা স্নেহশীষ চাকমা, বৌদ্ধ ধর্মালম্বীদের অন্যতম জনপ্রিয় নির্বান টিভির পরিচালক এ্যাডভোকেট রিগ্যান বড়–য়া ও হিলর ভালেদী স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি এবং দৈনিক ঢাকার ডাক পত্রিকার রাঙামাটি প্রতিনিধি সুপ্রিয় চাকমা শুভ।

পূর্ণানুষ্ঠানে স্নেহশীষ চাকমা বলেন, এই ধরনের মহতী উদ্যোগ সবাই হাতে নিয়ে সহজে করতে পারেনা। হিলর ভালেদী স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন যে কাজ হাতে নেয় সে কাজ সুষ্ঠ ভাবে পরিচালনা করতে পারে। কেননা এই সংগঠনের মাঝে হিলর ভালেদী স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের অন্যতম উদ্যোক্তা সভাপতি সুপ্রয়ি চাকমা ভূমিকা প্রধান। এই ধরনের কাজ দেখে আমিও ব্যক্তিগত ভাবে অনেক র্গববোধ করছি।

সভাপতি সুপ্রিয় চাকমা শুভ বলেন, কোন কাজকে ছোট মনে করা উচিৎ নয়। আমাদের এই এসব কাজ শুধু আমি পরিচালনা করি না। সাধারণ সম্পাদক পলাশ চাকমা ,সম্পাদীকা মিস জবা চাকমা, দপ্তর সম্পাদক রিপেন চাকমা না থাকলে হাজার হাজার পূর্ণার্থীদের মাঝে বিতরন করা সম্ভব হত না। ভবিষ্যতে যাহাতে আরও এর চেয়ে বিরাট কর্মসূচী হাতে নিতে পারি সেজন্য কার্যকরী সদস্য সহ সাধারণ সদস্যদের প্রতি আমি বিশেষ ভাবে সহযোগিতা কামনা করছি।

এই হিলর ভালেদী স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন একদিন পার্বত্য অঞ্চলের সহ সমগ্র বাংলাদেশে সুনাম অর্জন করবে। আর এই সুনাম হবে হিলর ভালেদী স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের।