শনিবার, এপ্রিল ২৭, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

তারুণ্যের সংবাদ মাধ্যম

বাচ্চার বাবা-মায়ের যে বিষয়গুলো অন্যদের কাছে বিরক্তিকর

একটি রেস্টুরেন্টে ঢুকে তছনছ করে দিচ্ছে দুষ্ট একটা বা দুইটা বাচ্চা। আর তার বাবা-মা হাসিমুখে তা দেখে যাচ্ছে। তাদের থামাচ্ছেন না। আর এ ধরনের বাবা-মাকে চরম বিরক্তিকর বলেই মনে করে অন্য মানুষরা। বিশেষ করে যাদের বাচ্চা নেই তারা এ বিষয়গুলোতে দারুণ বিরক্তবোধ করেন।

সোশাল মিডিয়া রেডিটের এক আলোচনায় বিষয়টি উঠে এসেছে। ব্যবহারকারীদের কাছে জানতে চাওয়া হয়, কোন ধরনের বাবা-মাকে দারুণ বিরক্ত লাগে?

স্মলেকিন্স নামের ইউজার আইডি দিয়েছেন সবচেয়ে জনপ্রিয় কমেন্ট। তিনি লিখেছেন, আমার খুব বিরক্ত লাগে যখন বাবা-মা তাদের বাচ্চাদের বুনো আচরণকে সামাল দেওয়ার চেষ্টা করেন না। শিশুরা এমনই হবে। কিন্তু অন্যদের বিরক্তির কথা বিবেচনায় রেখে বাচ্চাদের সামলে রাখতে হবে। বিশেষ করে রেস্টুরেন্ট বা অনেক মানুষের আগমন ঘটে এমন স্থানে বাচ্চাদের সামলে রাখা দরকার।

আরো অনেকে এমন বাবা-মায়ের প্রতি ক্ষোভ প্রকাশ করেন। অসচেনত বাবা-মায়েরা প্রায়ই সন্তানকে নিয়ে গর্ব প্রকাশ করেন। কিন্তু তাকে সামলে রাখতে শেখেননি। তাদের প্রতি ক্ষোভ প্রকাশ করা হয়েছে।

আরেক ব্যবহারকারী লিখেছেন, অনেক বাবা-মা আবার সন্তানকে নিয়ে নানা পোস্ট দেন। তাদের প্রতি অনেক আদর দেখিয়ে পোস্ট দিয়ে থাকেন। কিন্তু ফেসবুকের পোস্ট আর বাস্তবে অনেক ফারাক থেকে যায়।

একজন লিখেছেন, আমার বোন প্রায়ই বলেন, এই সন্তানটি দিয়ে তাকে আশীর্বাদপুষ্ট করেছেন ঈশ্বর। কিন্তু বাস্তবে তার পেছনে একটুও সময় দেয় না সে।

অন্য এক ব্যবহারকারী লিখেছেন, আমার এক বন্ধু আছে। সে তার সন্তানকে নিয়ে সারাক্ষণ এটা সেটা বলতে থাকে। কোনো বিষয়ে তার সন্তানের প্রসঙ্গ না থাকলেও সে বলতে থাকে। ধরুন আমার কুকুরটি দেখে সে বললো, আমার বাচ্চাটি কুকুর খুব পছন্দ করে। আমার জন্মদিনে সে হয়তো বললো, বাচ্চাটার জন্মদিন সেই ছয় মাস পর। আর অপেক্ষা করতে পারছি না।

আরেকজন লিখেছেন, কেউ কোনো বাচ্চা নিয়ে কোনো আবেগী পোস্ট দিলে সে অতিমাত্রায় আবগেপ্রবণ হয়ে ওঠেন। ‘হায় খোদা, আমি ভাবতেই পারছি না’ ইত্যাদি ইত্যাদি। ঘটনাটি আমার বাচ্চাটার কথা মনে করিয়ে দিয়েছি, আমি মানুষের মাঝে কান্না থামাতে পারিনি এস কথাও বলে থাকেন।

অন্য এক ব্যবহারকারী লিখেছেন, বাসে বা পাবলিক যানে বাচ্চার কান্নাকাটি আরেক বিরক্তিকর বিষয়। আমি টানা ১০ ঘণ্টার একটি ফ্লাইটে ছিলাম যেখানে বাচ্চারা একটানা চিৎকার, চেঁচামেচি করে গেছে।

আরেকজন লিখেছেন, একটু সাহায্যের জন্য কোথাও কারো বাচ্চা একটুর জন্যেও ধরতে পারবো না।

আরো বিপদ হয় যখন কোনো অনুষ্ঠানে কোনো বাচ্চা আসে না, কিন্তু অনেককেই বলা হয়, বাচ্চা নিয়ে আসা যাবে।

আরেকজন সচেতনভাবে বলেন, বন্ধুদের উত্তাল আড্ডায় কেউ বাচ্চা নিয়ে আসলে তার সাধারণ জ্ঞানের অভাব রয়েছে। সূত্র : ইনডিপেনডেন্ট

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

শিশুর স্কুল থেকে শেখা বদভ্যাস থামাবেন যেভাবে

স্কুল থেকে শিশুরা জীবনের দিকনির্দেশনা পেয়ে থাকে। প্রয়োজনীয় বিভিন্ন নিয়মকানুনবিস্তারিত পড়ুন

শিশুকে ‘ডব্লিউ পজিশনে’ বসতে বারণ করুন

শিশুদের বসার অন্যতম একটি ভঙ্গিমা হচ্ছে ‘ডব্লিউ পজিশন’। এক্ষেত্রে তারাবিস্তারিত পড়ুন

ছুটিতেও চলুক জ্ঞানচর্চা

সন্তানের স্কুলের ছুটি হয়ে গেছে। এইসময় তাকে নিয়মের মধ্যে নাবিস্তারিত পড়ুন

  • রাতে জন্ম নেয়া শিশুরা কেন ব্যতিক্রম? জেনে নিন
  • রাতে জন্মানো শিশুরা যেমন হয়
  • ধুলায় বাড়ছে শিশুর কাশি; কী করবেন?
  • বিশেষ যত্নে বড় করুন প্রতিবন্ধী শিশুকে
  • আপনার যে ভুলে সন্তান ক্লাসে অমনোযোগী!
  • যেভাবে আপনার কন্যা শিশুটির ক্ষতি করছে এ যুগের খেলনা
  • ‘আমি স্বাধীনতা দেখমু, আমি যুদ্ধ করুম’
  • শীতে শিশুর প্রস্তুতি
  • শিশুর নাকে পানি ঝরার সমস্যায় কী করবেন?
  • শীতে নবজাতকের যত্নে কী করবেন
  • ঋতুবদলের সময় শিশুদের একদিন পরপর গোসল করান
  • শিশু যৌন নিপীড়ন প্রতিরোধ: আপনার শিশুকে যে জিনিসগুলো অবশ্যই শেখাতে হবে