শনিবার, এপ্রিল ২৭, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

তারুণ্যের সংবাদ মাধ্যম

ম্যাজিকের মতই সারা বিশ্বে রেসলিংও এক রহস্য! জেনে নিন- রেসলিং কি আসল, না নকল?

খুব কম লোকই আছেন যিনি টেলিভিশন বা ইন্টারনেটে রেসলিং দেখেননি! অনেকের কাছে এটি খুবই প্রিয় অনুষ্ঠান। কিন্তু ম্যাজিকের মতই সারা বিশ্বে রেসলিংও এক রহস্য হয়ে রয়েছে।

রেসলিংয়ে এত আঘাতের পরেও একটা মানুষ কিভাবে বেঁচে থাকে, এটা নিয়েও সবার মনে রয়েছে নানা প্রশ্ন। যারা রেসলিংয়ের সাথে জড়িত, তাঁরা কখনই এ ব্যাপারে প্রকাশ্যে কিছু বলেন না।

রেসলিং কি নকল : রেসলিং একটি অসাধারণ মঞ্চ নাটক ছাড়া আর কিছুই নয়। তবে সাধারণ মঞ্চ নাটকের সাথে এর পার্থক্য হল মঞ্চে রেসলারদের ভুলগুলো সহজেই চোখে পড়ে।

রেসলার কেন হেরে যায় : এটার কারণও খুব স্বাভাবিক। মঞ্চ নাটকের মত এটারও একটা স্ক্রিপ্ট থাকে, যাতে বিভিন্ন অভিনেতা বিভিন্ন চরিত্রে কাজ করেন। যদি কোনো রেসলার নিজে থেকে জিততে চান, তাহলে তিনি চাকরি হারাবেন।

রেসলাররা কি সত্যিই আহত হন : এটাও লেখকদের স্ক্রিপ্টে থাকা নকল মারামারির আহত হওয়ার এক দৃশ্য ছাড়া আর কিছুই নয়। মঞ্চটি রেসলারদের জন্য পুরোপুরি সহায়কভাবেই তৈরি করা থাকে। সেই সাথে রেসলারদের জন্য মঞ্চে নানা রকম আহত হওয়ার আর্ট তৈরি করে রাখা হয় যা সত্যিই একটু বিপদের। কোন রেসলার যদি সেই আর্ট অনুযায়ী কাজ না করে একটুও ভুল করেন, তবে তিনি মারাত্মকভাবে আহত হতে পারেন। তবে কখনই কোন রেসলার তাঁর প্রতিপক্ষকে ইচ্ছে করে আঘাত করেন না, ঠিক যেমনটি আমরা চলচ্চিত্রে দেখে থাকি। তবে অনেক সময় অনিচ্ছাকৃত ভুলের কারণে প্রতিপক্ষ আঘাতপ্রাপ্ত হন। এমন একজন রেসলারও পাওয়া যাবে না যিনি মঞ্চে আঘাত পাননি। অনেকে বড় ধরনের আঘাত পেয়ে ক্যারিয়ারের ইতি টেনেছেন।

রক্ত কি আসল : বেশিরভাগ সময়ই সেগুলো সত্তিকারের রক্ত থাকে। রেসলারদের শরীরে বিভিন্ন জায়গায় এক ধরনের ব্লেড ব্যবহার করা হয়। তবে অনেক সময় অসতর্কতার কারণে শরীরের অন্য অংশ থেকেও রক্ত ঝরে। এছাড়া রেসলিংয়ের সময় ব্লাড ক্যাপসুল ব্যবহার করা হয়। তবে কখনই রং অথবা সস ব্যবহার করা হয় না।

রেসলিং মঞ্চে রেসলারদের বান্ধবীরা কি সত্যিই : না, রেসলিং মঞ্চে শুধু ফ্যামিলি ড্রামা করার জন্যই রেসলারদের কাছে এ ধরনের সঙ্গিনী পাঠানো হয়। তারাও নানারকম ভঙ্গির মাধ্যমে রেসলিংকে আরও আকর্ষণীয় করে তোলার চেষ্টা করেন।

রেফারিরা এত অসহায় থাকেন কেন : অন্যান্য খেলার মত রেসলিংয়ের রেফারিরা এতটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন না। এছাড়া তাদের আচরণেও অত্যন্ত অসহায় ভাব প্রকাশ পায়। রেফারিদের এ ধরনের আচরণও নাটকেরই একটা অংশ। রেফারিদের কানে সবসময় একটা হেডফোন লাগানো থাকে। তারা পরিচালকের দেওয়া নির্দেশনা অনুযায়ী রেসলিং পরিচালনা করেন।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

২৪ ঘণ্টা না যেতেই ফের কমলো স্বর্ণের দাম

একদিন না যেতেই আবারও স্বর্ণের দাম কমানোর ঘোষণা দিয়েছে জুয়েলারিবিস্তারিত পড়ুন

গরমে চুলের যত্ন নেবেন কীভাবে?

গরমে, ঘামে চুল তেলতেলে হয়ে যায়। তাই মাথার ত্বক পরিষ্কারবিস্তারিত পড়ুন

একলাফে সোনার দাম ভ‌রিতে কমলো ৩১৩৮ টাকা

দেশের বাজারে এক লাফে ৩১৩৮ টাকা কমিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনবিস্তারিত পড়ুন

  • কত দিন পর পর টুথব্রাশ বদলাবেন?
  • ত্বকের দাগ দূর করার ঘরোয়া উপায়
  • তরমুজ খেলে কি সত্যিই ওজন কমে?
  • মিস ওয়ার্ল্ড-২০২৪ জিতলেন ক্রিস্টিনা পিসকোভা
  • তিশা থেকে জয়া আহসান, কপালে বাঁকা টিপের সেলফির রহস্য কী?
  • ডিম সেদ্ধ নাকি ভাজা, কোন ভাবে খেলে মিলবে বেশি পুষ্টি
  • ছুটিতে ঘুরে আসুন ‘শ্যামল বাংলা’
  • ঘ্রাণেই সতেজতা
  • গরম শেষে প্রশান্তির বৃষ্টি
  • কেমন চশমা কোন মুখে
  • কোল্ড ড্রিংক পানে ক্ষতি কিছুটা কম যেভাবে পান করলে
  • ইলিশ ভরপুর বাজারে, রসনায় গলায় কাঁটা ! সহজ উপায়ে বের করুন গলায় আটকে যাওয়া কাঁটা !