যুদ্ধকালীন সময়ে গণধর্ষণ গণহত্যার শামিল
যুদ্ধাকালীন ধর্ষণ ও গণধর্ষণকে গণহত্যার স্বীকৃতি দিয়েছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। কিশোরগঞ্জের দুই আসামির ফাঁসির দণ্ডের রায়ে বুধবার (১৯ এপ্রিল) এমন স্বীকৃতি আসে বলে জানিয়েছেন প্রসিকিউটর ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজ।
এই মামলায় আসামির বিরুদ্ধে একটি অভিযোগ ছিলো গণধর্ষণের। যে অভিযোগে ফাঁসির আদেশ আসে।
দুই আসামির ফাঁসির দণ্ড ঘোষণার পর তুরিন আফরোজ বলেন, প্রথমবারের মতো এ স্বীকৃতি মিলেছে। যুদ্ধকালীন সময়ে গণধর্ষণ গণহত্যার শামিল। যেটাকে জেনোসাইডাইল রেপ বলা হয়েছে। যার শাস্তিও মৃত্যুদণ্ড। এছাড়াও আন্তর্জাতিক প্রথাগত আইনের মধ্যে যুদ্ধ আইনের বিষয়গুলো এ মামলায় স্থান পেয়েছে। এটিও আমাদের একটি সাফল্য। এমনকি এ মামলায় আমরা ছয়টি অভিযোগই প্রমাণ করতে সক্ষম হয়েছি।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
বাংলাদেশ ব্যাংক ও দুদকের ৭২ কর্মকর্তার চাকরি ছাড়ায় নানা আলোচনা
বাংলাদেশ ব্যাংক ও দুর্নীতি দমন কমিশনের ৭২ কর্মকর্তা চাকরি ছেড়েছেন।বিস্তারিত পড়ুন
মূল্য ৭ কোটি: পঞ্চগড়ে কষ্টিপাথরের মূর্তি উদ্ধার
বৃহস্পতিবার (৭ মার্চ) বিকাল পৌনে ৬টায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে দেবীগঞ্জবিস্তারিত পড়ুন
বিচারকদের শৃঙ্খলাবিধির গেজেট নিয়ে আদেশ
নিম্ন আদালতের বিচারকদের চাকরি ও শৃঙ্খলা বিধিমালার প্রকাশিত গেজেট বিষয়েবিস্তারিত পড়ুন