সোমবার, এপ্রিল ২৯, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

তারুণ্যের সংবাদ মাধ্যম

রাজনৈতিক সুবিধা নয় নাগরিক অধিকার

দেওবন্দের মূলনীতি ও স্বাতন্ত্র্য বজায় রেখেই কওমি মাদরাসার দাওরায়ে হাদিসের মান সরকারিভাবে মাস্টার্সের সমমান দেয়া হয়েছে। গণভবনে ঐক্যবদ্ধ ওলামায়ে কেরামের উপস্থিতিতে এক অনুষ্ঠানে এর ঘোষণা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। লক্ষণীয় ও গুরুত্বপূর্ণ হলো, এই স্বীকৃতি এমন একটি সময়ে দেয়া হয়েছে, যখন বাংলাদেশের ওলামায়ে কেরাম এই ইস্যুতে ঐক্যবদ্ধ। আল্লাহ তায়ালার কাছে নিশ্চয়ই আলেমের এই ঐক্যবদ্ধ অবস্থান পছন্দনীয়। সুতরাং তিনি অবশ্যই এসব ক্ষেত্রে তার সাহায্য ও বরকত দেবেন, ইনশাআল্লাহ। সবচেয়ে বড় কথা হলোÑ এই সনদ মান বা স্বীকৃতি দেয়া হয়েছে কওমি শিক্ষা বোর্ড বেফাকের সব শর্ত মেনে এবং পুরো প্রক্রিয়া মানা হয়েছে দেওবন্দের মূলনীতি বজায় রেখে। ওলামায়ে কেরাম এ ব্যাপারেও সতর্ক যে, স্বীকৃতির মুলো ঝুলিয়ে কওমি শিক্ষাব্যবস্থায় কোনো ধরনের হস্তক্ষেপ প্রশ্রয় দেয়া হবে না। এসব ক্ষেত্রে দ্বন্দ্ব অনিবার্য হয়ে উঠলে এই স্বীকৃতি প্রত্যাখ্যানেও তারা কুণ্ঠিত হবেন না। সর্বোপরি ওলামায়ে কেরাম এই স্বীকৃতিকে রাজনৈতিক সুবিধা নয়, নাগরিক অধিকার হিসেবেই গ্রহণ করেছেন।

স্বীকৃতি প্রদান প্রক্রিয়ায় আল্লামা শফীকে প্রধান করে গঠিত কমিটিতে উল্লেখযোগ্যসংখ্যক কওমি আলেম ঐক্যবদ্ধ আছেন, এটি সবচেয়ে আশাব্যঞ্জক। প্রশ্ন উঠছে, এই স্বীকৃতির ফলে কওমি মাদরাসাগুলো সরকারের নিয়ন্ত্রণে চলে গেল কি না। তবে সরকার বা রাষ্ট্র্রের নিয়ন্ত্রণে যাওয়ার মতো কোনো বিষয় ঘটেনি বলেই কওমি ওলামা ঐক্যবদ্ধ হয়ে স্বীকৃতি গ্রহণের ব্যাপারে সম্মত হয়েছিলেন। বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বেফাকের প্রণীত পাঠ্যসূচি, সিলেবাস ও প্রশ্নপত্র প্রণয়ন এবং এর অধীনে পরীক্ষা নেয়ার শর্তও মানা হয়েছে এবং এসব ক্ষেত্রে প্রভাব ফেলতে পারে, সরকারের পক্ষ থেকে এমন কোনো উদ্যোগ থাকবে না বলে আশা করা যায়। সরকার বেফাক কর্তৃক প্রদত্ত পরীক্ষার ফলাফল অনুযায়ী শুধু সনদ দেয়ার কথা।

কথিত প্রগতিশীল ও বাম ঘরানার অনেকেই বলছেন, এই স্বীকৃতি প্রদানে তাড়াহুড়ো করা হয়েছে কিংবা আবেগবশত স্বীকৃতির ঘোষণা দেয়া হয়েছে। এটি নিছক ভুল ধারণা। কেননা ২০১৩ সাল থেকেই কওমি মাদরাসার শিক্ষাব্যবস্থাকে স্বীকৃতি দেয়ার ব্যাপারে সরকার কাজ করে আসছে। ২০১২ সালে কওমি শিক্ষা কর্তৃপক্ষ কমিশন ও ২০১৩ সালে স্বীকৃতি বাস্তবায়ন কমিটি এবং এসব বিষয়ে কওমি আলেম-ওলামার সাথে বর্তমান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের দীর্ঘ দিন কাজ করা প্রমাণ করে, এই স্বীকৃতি নয়, বরং সময় নিয়ে ভেবেচিন্তে দেয়া হয়েছে।

আনুষ্ঠানিকভাবে এই স্বীকৃতি দেয়া হয়েছে রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে; কিন্তু প্রশ্ন হলো- আওয়ামী লীগই কি স্বীকৃতি দিলো? যদি দাবি করা হয়- আওয়ামী লীগই দিয়েছে এই স্বীকৃতি, তাহলে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যের প্রশ্ন চলে আসবে। দল ও সরকারের পরিবর্তন ঘটতে পারে, কিন্তু রাষ্ট্র সবার। আধুনিক রাষ্ট্রচিন্তার অর্থে রাষ্ট্র সর্বজনীন ও চিরন্তন। তাই এখন যদি ধরেও নিই, এই স্বীকৃতি প্রদানের পেছনে বর্তমান ক্ষমতা দল হিসেবে আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক উদ্দেশ্য বা ক্ষমতার স্বার্থ রয়েছে, তবুও সেটা সাময়িক। কিন্তু রাষ্ট্র সর্বজনীন ও সবার। রাষ্ট্র কর্তৃক স্বীকৃতি প্রদান করা হয়েছে। এই স্বীকৃতিপ্রাপ্তি নাগরিক অধিকারও। এই স্বীকৃতি প্রদানে যদি কারো সাময়িক রাজনৈতিক উদ্দেশ্য থেকেও থাকে, তার চেয়েও কওমি শিক্ষাব্যবস্থার রাষ্ট্রীয় মান ও স্বীকৃতি লাভ অনেক গুরুত্বপূর্ণ। কওমি মাদরাসার লাখ লাখ ছাত্র কর্মক্ষেত্রে সরকারস্বীকৃত সনদ ব্যবহার করতে পারবে, যা তাদেরকে আর্থ-সামাজিকভাবে শক্তিশালী অবস্থানে দাঁড় করাবে।

বিএনপি নেতৃত্বাধীন চারদলীয় জোট সরকারেরই এই স্বীকৃতি দেয়ার কথা ছিল, কিন্তু বিএনপি সরকার এসংক্রান্ত গেজেট প্রকাশ করলেও আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দিতে ব্যর্থ হয়েছিল। ‘সেমিফাইনালে’ বিএনপির রেখে যাওয়া কাজই আওয়ামী লীগ ফাইনাল করে দিয়ে কৃতিত্ব নিয়ে নিলো। এই ইস্যুতে দেশের ওলামায়ে কেরাম ও হেফাজতে ইসলামের সাথে দূরত্ব কিংবা মানসিক দ্বন্দ্ব তৈরি করা রাজনৈতিকভাবে কারো জন্য মোটেও মঙ্গলজনক হবে না। হেফাজতে ইসলাম ঘোষণা দিয়েছে, তাদের ঈমানি আন্দোলনে এই স্বীকৃতি দেয়া কোনো প্রভাব ফেলবে না। গণভবনে স্বীকৃতি প্রদান অনুষ্ঠানে শ্রদ্ধেয় আল্লামা শফী হেফাজতের আমির হিসেবে নন, কওমি মাদরাসা শিক্ষা বোর্ডের প্রধান হিসেবে জাতির বৃহত্তর স্বার্থে গিয়েছিলেন। স্বীকৃতি প্রদান প্রক্রিয়ায় গঠিত কমিটির চেয়ারম্যান তিনিই, কো-চেয়ারম্যান হিসেবে আছেন মাওলানা ফরিদ উদ্দীন মাসউদ। যা হোক, স্বীকৃতি গ্রহণকে ইস্যু করে সরকারের সাথে হেফাজতে ইসলামের আপসের প্রশ্ন তোলার কোনো যৌক্তিকতা নেই। কারণ আন্দোলনের প্রশ্নে হেফাজতের কোনো আপস নেই।

সদ্যলব্ধ স্বীকৃতি নিয়ে আশা-আকাক্সক্ষার পাশাপাশি আশঙ্কাও বিরাজমান। নিজে থেকেই সরকারের সনদস্বীকৃতি প্রদানের নেপথ্যে কোনো রাজনৈতিক পরিকল্পনা আছে কি নাÑ এমন আশঙ্কা অমূলক নয়। বিশেষ করে দেশের বর্তমান রাজনৈতিক শূন্যতা এবং ৫ মের রক্তাক্ত ট্র্র্যাজেডির কথা স্মরণ করলে এই ধারণা আরো প্রবল হয়। তবে স্বীকৃতি যেহেতু পাওয়া হয়ে গেল, সেহেতু এ ব্যাপারে কিভাবে আরো এগোনো যায় এবং কওমি শিক্ষাব্যবস্থার প্রয়োজনমাফিক সংস্কার ও পর্যালোচনার কথা ভাবা যেতে পারে। অবশ্যই সেটা বেফাকের নিজস্ব পদক্ষেপ ও প্রস্তাবনা অনুযায়ী হতে হবে। কুরআন-হাদিসের পাঠদানের পাশাপাশি বাংলা, ইংরেজি, গণিত, সাধারণ বিজ্ঞান ও সমাজবিজ্ঞানও পড়ানো হয় কওমি মাদরাসায়। সাধারণত যারা এসব পড়ানো হয় না বলে কওমি মাদরাসার বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলে থাকেন, তারা আসলে ভিত্তিহীন অভিযোগ করেন।
গত ১৬ এপ্রিল শায়খুল ইসলাম আল্লামা শাহ আহমদ প্রদত্ত এক বিবৃতিতে কওমি মাদরাসার দাওরায়ে হাদিসের সনদের মান

বাস্তবায়ন কমিটির বৈঠকে গৃহীত গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তগুলো তুলে ধরা হয় : ১. ‘আল-হাইয়াতুল উলইয়া লিল জামিয়াতিল কওমিয়া বাংলাদেশ’ নামে সর্বোচ্চ সংস্থার আওতায় দাওরায়ে হাদিসের পরীক্ষা গ্রহণ ও সনদবিষয়ক কার্যক্রম পরিচালিত হবে। ২. চলতি শিক্ষাবর্ষ থেকেই অভিন্ন প্রশ্নপত্রে একসাথে সব বোর্ডের আওতাধীন মাদরাসাগুলোতে দাওরায়ে হাদিসের পরীক্ষা গ্রহণ করা হবে। চলতি শিক্ষাবর্ষের দাওরায়ে হাদিসের চূড়ান্ত পরীক্ষা ১৫-২৫ মে পর্যন্ত গ্রহণের তারিখ চূড়ান্ত করা হয়। ৩. বেফাক থেকে ছয়জন এবং অন্য পাঁচ বোর্ড থেকে একজন করে মোট ১১ সদস্যবিশিষ্ট একটি পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক উপকমিটি গঠন এবং গওহরডাঙ্গা মাদরাসার মাওলানা শামসুল হককে পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক হিসেবে মনোনীত করা হয়। এই কমিটি তাদের কার্যক্রম পরিচালনার জন্য সরকার থেকে আর্থিক সহযোগিতা বা সুবিধা গ্রহণ করবে না মর্মেও সিদ্ধান্ত হয়। ৪. প্রজ্ঞাপনে উল্লিখিত ছয় বোর্ডে নিবন্ধিত দাওরায়ে হাদিসের মাদরাসাগুলো ‘আল-হাইয়াতুল উলইয়া লিল জামিয়াতিল কওমিয়া বাংলাদেশ’ সংস্থায় নিবন্ধিত মাদরাসা বলে গণ্য হবে। ছয় বোর্ডের আওতার বাইরে থাকা কোনো মাদরাসা এই সংস্থায় পৃথকভাবে নিবন্ধিত হতে পারবে না। ৫. বর্তমানে যে মাদরাসা যে বোর্ডে নিবন্ধিত, এই বছর সেই বোর্ডেই থাকতে হবে।

এই সনদ স্বীকৃতির ফলে এখন থেকে কওমি ধারার ছাত্রছাত্রীরা সমাজের আধুনিক শিক্ষিত শ্রেণীর সাথে নানা ক্ষেত্রে প্রতিযোগিতা করতে সক্ষম হবে আশা করি।

ইতোমধ্যে স্বনামধন্য বহু কওমি মাদরাসায় বাংলা ভাষা ও সাহিত্য বিভাগ খোলা হয়েছে। কওমি ছাত্রদের মধ্যে বাংলা ভাষার চর্চা আগের চেয়ে বেড়েছে। লেখনী ও সাংবাদিকতা পেশায় তাদের উপস্থিতিও নজরে পড়ছে। বুদ্ধিবৃত্তির চর্চায় তারা খুব ভালোভাবেই সম্পৃক্ত হচ্ছে। দেশ ও বিশ্ব সম্পর্কে তাদের জানাশোনা বাড়ছে। তথ্যপ্রযুক্তির অগ্রগতিতে তাদেরও পিছিয়ে পড়ার সুযোগ আর নেই। এ অবস্থায় এ স্বীকৃতি প্রাপ্তি নতুন মাত্রা যোগ করবে।

স্বীকৃতি প্রদানের অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘আজ গণভবন ধন্য হয়েছে। আজ বাংলাদেশের শীর্ষ আলেমরা এখানে এসেছেন।’ তিনি ওলামায়ে কেরামকে জাতির সামনে মর্যাদা দিলেন। তিনি আলেমদের সামনে যেসব প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন, সেগুলো পূরণ করলে তার ব্যক্তিত্ব ও বিশ্বাসযোগ্যতা উজ্জ্বল হবে। একই সাথে সে মহলের পরাজয় ঘটবে, যারা প্রধানমন্ত্রীকে এত দিন ওলামায়ে কেরাম ও ইসলামপ্রিয় জনগণ সম্পর্কে ভুল ধারণা ও ভুল পরামর্শ দিয়ে এসেছেন।

প্রধানমন্ত্রী দেওবন্দীদের ব্রিটিশবিরোধী স্বাধীনতা-সংগ্রামের ইতিহাস সম্পর্কে অবগত। তিনি বলেছেন, ‘দারুল উলুম দেওবন্দ প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল স্বাধীনতা সংগ্রামকে সামনে রেখে। দারুল উলুম দেওবন্দের অসামান্য অবদান রয়েছে ভারতবর্ষের স্বাধীনতা-সংগ্রামের পেছনে। ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনের সূচনা হয়েছে সেখান থেকে।’

কওমি মাদরাসা সম্পর্কে তার ইতিবাচক ধারণা ব্যক্ত করে তিনি বলেছেন, ‘আমাদের দেশে ও বাইরে অনেক সময় অনেকে কওমি মাদরাসা নিয়ে বিরূপ মন্তব্য করেছেন। আমি তার প্রতিবাদ করে বলেছি, এ দেশে শিক্ষার সূচনা ও প্রসার ঘটেছে মাদরাসার মাধ্যমে। কওমি মাদরাসা না হলে আমরা হয়তো শিক্ষিতই হতাম না।’ সবচেয়ে লক্ষণীয় হলোÑ আলেম সমাজের এই ঐক্যবদ্ধ অবস্থানে স্বয়ং প্রধানমন্ত্রীও আশান্বিত হয়েছেন। স্বীকৃতির প্রক্রিয়ায় আলেমদের ঐক্যকে গুরুত্ব দিয়ে তিনি বলেছেন, ‘অনেক আগে থেকেই ভাবছিলাম, কওমি মাদরাসার সনদের অন্তত স্বীকৃতি হওয়া একান্ত দরকার। আলেমদের বলেছিলাম, আপনারা ঐক্যবদ্ধ হয়েছেন। আপনারা এক হয়ে এখানে এসেছেন, আমি আনন্দিত। আমরা স্বীকৃতি ঘোষণা করব এবং আপনারা যতটুকুতে ঐক্যবদ্ধ হবেন, সেভাবেই আমরা কারিকুলাম ও আইন প্রণয়ন করব।’

স্বীকৃতি ইস্যুতে ওলামায়ে কেরাম ঐক্যবদ্ধ ছিলেন। ফলে এখন স্বীকৃতি প্রদানের ঘোষণা নিয়ে আতঙ্ক ছড়িয়ে লাভ নেই; বরং সতর্কভাবে ঐক্যভিত্তিক সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এগিয়ে যাওয়াই হবে সবচেয়ে বিচক্ষণতার কাজ।

লেখক : সাংগঠনিক সম্পাদক হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

খেলার জগতের সামাজিক দায়বদ্ধতা ও পেশাদারি কাঠামো

লাল-সবুজের তরুণ প্রজন্মের এ সময়ের প্রিয় শ্লোগান, ‘বাংলাদেশের জান, সাকিববিস্তারিত পড়ুন

আগস্টের শোককে শক্তি হিসেবে নিতে পারি আমরা তরুণেরা

“যতদিন রবে পদ্মা যমুনা গৌরী মেঘনা বহমান, ততদিন রবে কীর্তিবিস্তারিত পড়ুন

বাবা যখন ধর্ষক

যেখানে আপন বাবাই ধর্ষণ করে, সেখানে সৎ বাবার ধর্ষণ আমাদেরবিস্তারিত পড়ুন

  • দুই বড় দেশ যখন প্রতিবেশী ও প্রতিযোগী
  • মৌসুমি নৌকা শোরুম
  • ভারতবিদ্বেষ কেন বেড়ে চলেছে?
  • জনগণের কাছে শেখ হাসিনাই জয়ী
  • ‘গুলিস্তান’ নেই, তবু আছে ৬৪ বছর ধরে
  • পদ্মা ব্রিজ দিয়ে কী হবে?
  • যুদ্ধাহতের ভাষ্য: ৭০– “এখন অমুক্তিযোদ্ধারাই শনাক্ত করছে মুক্তিযোদ্ধাদের”
  • আসুন, বড় হই
  • আসুন, পিঠের চামড়া না তুলে পিঠ চাপড়ে দিতে শিখি
  • বাড়িওয়ালা মওদুদ ও বাড়িছাড়া মওদুদ
  • ব্রিটেনের নতুন সরকার নিয়ে যে শঙ্কা!
  • আওয়ামী লীগ ছাড়া কি আসলে কোনো বিকল্প আছে?