শুক্রবার, মে ৩, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

তারুণ্যের সংবাদ মাধ্যম

’সরকারি মহলের ভুল ব্যাখ্যায় প্রধানমন্ত্রী অভিমান করেছেন’

সরকারের একটি মহল তার একটি রায়ের ভুল ব্যাখ্যা করায় প্রধানমন্ত্রী তার প্রতি অভিমান করেছেন বলে মনে করছেন প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহা। তিনি আশা করছেন অচিরেই তা কেটে যাবে।

শনিবার রাত ৯টা ৫৫ মিনিটের দিকে রাজধানীর হেয়ার রোডের সরকারি বাসা ছেড়ে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের উদ্দেশে যাওয়ার সময় সাংবাদিকদের সরবরাহ করা একটি চিঠিতে এ কথা বলেন তিনি। চিঠি নিচে হুবহু দেয়া হলো:

`আমি সম্পূর্ণ সুস্থ আছি, কিন্তু ইদানিং একটা রায় নিয়ে রাজনৈতিক মহল, আইনজীবী ও বিশেষভাবে সরকারের মাননীয় কয়েকজন মন্ত্রী ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমাকে ব্যক্তিগতভাবে যেভাবে সমালোচনা করেছেন, এতে আমি সত্যিই বিব্রত। আমার দৃঢ় বিশ্বাস সরকারের একটা মহল আমার রায়কে ভুল ব্যাখ্যা প্রদান করে পরিবেশন করায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমার প্রতি অভিমান করেছেন, যা অচিরেই দূরীভূত হবে বলে আমার বিশ্বাস। সেই সাথে বিচার বিভাগের স্বাধীনতা নিয়ে আমি একটু শংকিতও বটে। কারণ গতকাল প্রধান বিচারপতির কার্যভার পালনরত প্রবীণতম বিচারপতির উদ্ধৃতি দিয়ে মাননীয় আইনমন্ত্রী প্রকাশ করেছেন যে, দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি অচিরেই সুপ্রিম কোর্টের প্রশাসনে পরিবর্তন আনবেন। প্রধান বিচারপতির প্রশাসনে দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপরি কিংবা সরকারের হস্তক্ষেপ করার কোনো রেওয়াজ নেই। তিনি শুধুমাত্র রুটিন মাফিক দৈনন্দিন কাজ করবেন। এটিই হয়ে আসছে। প্রধান বিচারপতির প্রশাসনে হস্তক্ষেপ করলে এটি সহজেই অনুমেয় যে, সরকার উচ্চ আদালতে হস্তক্ষেপ করছে এবং এর দ্বারা বিচার বিভাগ ও সরকারের মধ্যে সম্পর্কের আরও অবনতি হবে। এটি রাষ্ট্রের জন্য কল্যাণ বলে আনবে না।’

এক মাসের বেশি অবকাশের পর গত ৩ অক্টোবর আদালতে যোগদানের কথা ছিল সুরেন্দ্র কুমার সিনহার। এর আগের দিন ২ অক্টোবর আইনমন্ত্রী আনিসুল হক জানান অসুস্থতার কারণ দেখিয়ে এক মাসের ছুটির আবেদন করেছেন প্রধান বিচারপতি। তার দুই দিন পর তিনি অস্ট্রেলিয়া যাওয়ার জন্য দূতাবাসে গিয়ে ভিসার আবেদন করেন।

এ নিয়ে সরকার ও বিরোধী বিএনপির নেতাদের মধ্যে অনেক অভিযোগ-পাল্টা অভিযোগ উঠলেও নীরব ছিলেন প্রধান বিচারপতি। আজই প্রথম তিনি তার বিদেশ যাওয়া নিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বললেন।

প্রধান বিচারপতি বলেন, ‘কারো চাপে নয়, আমি স্বেচ্ছায় অস্ট্রেলিয়া যাচ্ছি। ছুটি শেষে আবার ফিরে আসব।’

তিনি আরো বলেন, কারো সঙ্গে তার কোনো বিরোধ নেই। বিচার বিভাগ যেন বিব্রত না হয় সে জন্য বিদেশ যাচ্ছেন তিনি। তাকে দেশ ছাড়তে বাধ্য করেনি কেউ।

বিমানবন্দর সূত্রে জানা যায়, রাত ১১টা ৫৫ মিনিটে সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্সের এসকিউ ৪৪৭ নম্বর ফ্লাইটে অস্ট্রেলিয়ার উদ্দেশে রওনা হন প্রধান বিচারপতি। পথে সিঙ্গাপুরে এক ঘণ্টার যাত্রাবিরতি করবেন।

অস্ট্রেলিয়ার ভিসা আবেদনে প্রধান বিচারপতি পাঁচ বছরের ভিসা চেয়েছিলেন। তাকে ভিসা দেয়া হয়েছে তিন বছরের। তার মেয়ে অস্ট্রেলিয়ায় থাকেন। সেখানেই উঠবেন তিনি।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

প্রধানমন্ত্রীর সংবাদ সম্মেলন সাড়ে ১১টায় 

থাইল্যান্ড সফরের ফলাফল সম্পর্কে সংবাদ সম্মেলন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রীরবিস্তারিত পড়ুন

গ্যাস নিঃসরণ কমাতে পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তির ব্যবহার বৃদ্ধির উদ্যোগ নেয়া হবে

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী বলেছেন,বিস্তারিত পড়ুন

দেশের দুই জেলায় ঝড়ের পূর্বাভাস

আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে , দেশের দুই জেলার ওপর দিয়ে সর্বোচ্চবিস্তারিত পড়ুন

  • হবিগঞ্জে ট্রাক-প্রাইভেটকার সংঘর্ষে ৫ জন নিহত
  • দলীয় সিদ্ধান্তকে সম্মান জানিয়ে মনোনয়ন প্রত্যাহার করে নিলেন পাপ্পা গাজী
  • মে দিবস হচ্ছে শ্রমজীবী মানুষের অধিকার আদায়ে শপথের দিন : জিএম কাদের
  • উত্তরায় ৮০ কোটি টাকা মূল্যের খাসজমি উদ্ধার
  • এমভি আবদুল্লাহ চট্টগ্রামের পথে 
  • প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ড সফর শেষে দেশে ফিরলেন 
  • কল-কারখানায় কোনো শিশুশ্রম নেই: প্রতিমন্ত্রী
  • ডিজেল, কেরোসিন, পেট্রল ও অকটেনসহ সকল তেলের মূল্যবৃদ্ধি
  • মৌসুমের সব রেকর্ড ভেঙে তাপমাত্রার পারদ উঠল ৪৩ ডিগ্রিতে
  • রাত ৮টার পর শপিং মল বন্ধের নির্দেশনা
  • বাংলাদেশ ব্যাংক ও দুদকের ৭২ কর্মকর্তার চাকরি ছাড়ায় নানা আলোচনা
  • বান্দরবানে যৌথ বাহিনীর অভিযানে কেএনএফের ২ সদস্য নিহত